আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশ পাওয়ার ৫ম সালের কথা। মুশরিকরা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের উপর যুলুমের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাদের অভিপ্রায় ছিলো এর মাধ্যমে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া। না‘ঊযুবিল্লাহ! তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কিছু সংখ্যক হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে হাবশায় (আবিসিনিয়ায়) হিজরত মুবারক করার অনুমতি মুবারক দেন। ওই সময় হাবশার বাদশাহ ছিলেন নাজ্জাশী রহমতুল্লাহি বাকি অংশ পড়ুন...
তাদেরকে এত আযাব-গযব গ্রেফতার করবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যখন তারা পানি পান করার জন্য পানি পানি বলে চিৎকার করতে থাকবে তখন তাদেরকে ফুটন্ত ঝরণার পানি পান করার জন্য দেওয়া হবে। সে পানির অবস্থা সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- সে পানি এত গরম হবে তার এক ফোঁটা যদি দুনিয়ার কোন পাহাড়-পর্বতের উপর ফেলা হয় তাহলে সে পাহাড়-পর্বত উত্তপ্ততার কারণে গলে যাবে। আর সে পানি যখন জাহান্নামীরা অর্থাৎ বদকাররা পান করবে তখন তাদের নাড়ি-ভুঁড়ি ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। তারপর তারা ক্ষুধায় কাতর হয়ে খাদ্য খাদ্য বলে চিৎকার করতে থাকবে তখন তাদেরকে এক প্রকার কাঁট বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আ’লা শরীফ উনার ৯, ১০ ও ১১ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মতদেরকে নছীহত মুবারক করুন; নিশ্চয়ই আপনার নছীহত মুবারক উম্মতদের জন্য সম্মানিত দ্বীন পালনে অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার ও আপনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের সহায়ক হবে। যাদের অন্তরে ভয় রয়েছে উনারাই শুধুমাত্র নছীহতের মাধ্যমে ফায়দা লাভ করবে। আর আপনার নছীহত মুবারক তারাই গ্রহণ করবে না, যাদের অন্তরে মহান আল্লাহ পাক উনার ভয় নেই এবং আপনার প্রতি মুহব্বত ও আদব নেই। অর্থাৎ যারা চর বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যত বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যত বাকি অংশ পড়ুন...
উটপাখিকে বোঝা নিতে বললে সে বলে, আমি তো ভাই পাখি। বোঝা বইবো কী করে? আবার উড়তে বলা হলে জবাব দেয়, আমি তো উট, উড়তে জানি না। একই অবস্থা খারিজী, ওহাবী, দেওবন্দী, তাবলীগী, মওদুদী, জামাতী গংসহ তাবৎ বাতিল ৭২ ফিরক্বার।
তারা পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার বিরোধিতা করে থাকে। তারা দলীল হিসেবে যে হাদীছ শরীফ পেশ করে তা হলো- “হযরত খারশাতা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি যে, তিনি এক ব্যক্তিকে রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার মধ্যে রোযা রাখার কারণে তার হাতে বেত্রাঘাত করেছেন যত বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার ইতায়াত বা অনুসরণ কর, উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ কর এবং যাঁরা উলিল আমর রয়েছেন উনাদের ইতায়াত বা অনুসরণ করো। ”
বান্দা-বান্দীরা সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনাকে দেখতে পাবে না, তাই উনাকে অনুসরণ করা বান্দাদের পক্ষে সম্ভব নয়। আর উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেও উম্মতরা এখন সরাসরি পাচ্ছে ন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- হযরত উম্মু আতিয়্যা রদ্বিয়াল্লাহ তায়া’লা আনহা থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, ইন্তিকালকৃত ব্যক্তির জন্য আমাদেরকে তিন দিনের অধিক শোক পালন করা হতে নিষেধ করা হতো। কিন্তু আহালের ক্ষেত্রে চার মাস দশদিন (শোক পালনের অনুমতি ছিল)। আমরা তখন সুরমা লাগাতাম না, সুগন্ধি ব্যবহার করতাম না, ইয়ামেনের তৈরি রঙিন কাপড় ছাড়া অন্য কোন উজ্জল রঙ্গিন কাপড় পরিধান করতাম না। তবে মাসিক স্বাভাবিক অসুস্থতা হতে পবিত্রতার গোসলে আযফারের খোশবু মিশ্রিত বস্ত্রখন্ড ব্যবহারের অনুমতি ছিল। আর আমাদের জানাযার পেছনে যাওয়া নিষিদ্ধ ছ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
হযরত উম্মু হুমাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার থেকে বর্ণিত। তিনি আরজ করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ্ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা মহিলারা আপনার সাথে নামায পড়তে ইচ্ছুক কিন্তু আমাদের আহাল বা স্বামীরা আমাদেরকে নিষেধ করেন। অতঃপর সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের জন্য সাধারণ ঘরে নামায পড়ার চেয়ে, খাছ ঘরে নামায পড়া উত্তম এবং সাধারণ ঘরে নামায পড়া জামে মসজিদে জামায়াতে নামায পড়ার চেয় বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
فامِنُوا بِاللَّهِ وَرَسُولِهِ وَالنُّورِ الَّذِي أَنْزَلْنَا، وَاللهُ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرٌ )سورة التغابن ٨(
তোমরা ঈমান আনো মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি এবং উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি এবং সেই নূর উনার প্রতি যা মহান আল্লাহ পাক তিনি নাযিল করেছেন। তোমরা যা আমল করো তা মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন। [সূরা তাগাবুন শরীফ: ৮]
ঈমানদার উনাদেরকে সুসংবাদ প্রদানের লক্ষ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
يَوْمَ يَجْمَعُكُمْ لِيَوْمِ الجمع ذلك يوم الشعائنِ ، ومَن يُؤمن بالله ويَعْمَلْ صَالِحًا يُكَفِّرْ عَنْهُ سَيِّئَاتِه ويُدْخِلْهُ جَنَّاتٍ تَجْرِي বাকি অংশ পড়ুন...
সন্তানদেরকে এরূপ বিষয় শিক্ষা দিবে যাতে তাদের দ্বীনী ইলিম, নৈতিক উপদেশ লাভ হয়। পাশাপাশি দুনিয়াবী আবশ্যকীয় জ্ঞানও হাছিল হয়। ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যারা দুনিয়া ভাল বুঝে তারা সম্মানিত দ্বীনও ভালো বুঝে। ”
সন্তানরা মক্তব, মাদরাসা কিংবা বিদ্যালয় থেকে আসলে তাদেরকে কিছুক্ষণ সময় অবকাশ দিবে। সবসময় লিখা পড়ার মধ্যে মশগুল রাখলে জেহেন কমজোড় হয়ে যেতে পারে। তবে তাদেরকে কখনো বাকি অংশ পড়ুন...












