হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন, একদা আমি এবং খাতুনে জান্নাত হযরত আন নুরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দরবার শরীফে গেলাম। আমরা দেখলাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কাঁদছেন। আমরা সবিনয়ে আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি এভাবে কেন কাঁদছেন? তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমি সম্মানিত মি’রাজ শরীফ উনার রাত্রিতে মহিলাদেরকে কঠিন আযা বাকি অংশ পড়ুন...
এক শ্রেণীর লোক সমাজে অপপ্রচার করে ও বিভিন্ন বই পুস্তক লিখে প্রচার করে সর্বপ্রথম সম্মানিত নূরে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সৃষ্টি সংক্রান্ত হাদীছ শরীফ উনার কোন সনদ নেই। তারা “মুসনাদে আব্দুর রাজ্জাক শরীফ” কিতাবের নুসখায় হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা অস্বীকার করে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৪০ জনের মত বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ও ইমাম উনারা স্ব স্ব কিতাবে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সেই বর্ণনা “মুসনাদে আব্দুর রাজ্জাক শরীফ” কিতাবে থাকার কথা উল্লেখ করার পরও বিদ্ বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যের ঘরে প্রবেশের লক্ষ্যে অনুমতি তলবের জন্য তিন বার সালাম করাউলামায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ বলেন, নিশ্চয়ই তিনবারকেই অনুমতির জন্য খাছ করা হয়েছে। কেননা, এটাই উত্তম কালাম। যখন তিনবার বলা হবে, শ্রবণের জন্য ও বুঝের জন্য সহজ হবে। সেহেতু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন কথা বলতেন, তা পুনরাবৃত্তি করে তিনবার বলতেন, যাতে তা সহজে বোধগম্য হয়। যখন তিনি কোন সম্প্রদায়কে সালাম দিতেন, তখন তিনবার সালাম দিতেন। এটাই বিজয়ী ছিল। স্পষ্টভাবে তিনবারের পরেও যদি তাকে অনুমতি না দেয়, বুঝতে হবে নিশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান যুগে ইসলামের খিদমতগারের অভাব নেই। অনেকেই আবার মুসলমানদের নেতা সেজে যায়। মিডিয়াতেও খুব নাম ডাক। আমরা অনেক সময় মিডিয়াতে নাম ডাক দেখলেই তাকে ইসলাম ও মুসলমানদের ত্রাণকর্তা ভেবে বসি। মনে করি, এই লোকই বোধ হয় বর্তমান মুসলিম উম্মাহের সংকট নিরসন করবে।
কিন্তু বাস্তবতা হলো, মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া আর মুসলিম উম্মাহের স্বার্থে কাজ করা এক জিনিস না। ভাইরাল হওয়ার জন্য প্রয়োজন ভাইরাল ইস্যুতে টাচ করা। শুধু টাচ করলেই হবে না, বড় কোন জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যায় এমন কোন কথা বলবেন না। প্রয়োজনে তারা যা পছন্দ করে সেগুলো করে দেখাবেন। যেমন, বর্তমান তর বাকি অংশ পড়ুন...
হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللّٰهُ تَعَالٰى عَنْه عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ طِيبُ الرَّجُلِ مَا ظَهَرَ رِيحُهُ وَخَفِيَ لَوْنُهُ وَطِيبُ النِّسَاءِ مَا ظَهَرَ لَوْنُهُ وَخَفِيَ رِيحُهُ-
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়া’লা আনহু থেকে বর্ণিত: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহিলাদের সুগন্ধি হলো যার রং উজ্জল কিন্তু গন্ধ গোপন থাকে। আর পুরুষের সুগন্ধি হলো: যার রং উজ্জল হয়না কিন্তু গন্ধ প্রকাশ পায়। (সুনানুল কুবরা লিল-বাইহাক্বী-৮/৩৪৫, শুয়া’বুল ঈমান-১০/২৩০, বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্য বিনয়ী হবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দিবেন। ’ সুবহানাল্লাহ! (মিশকাত শরীফ)
বিনীত বিনম্র হওয়া হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত আদত মুবারক, ছিফত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
তার বিপরীতে অহংকার করা, ফখর করা ইবলিসের স্বভাব। নাউযুবিল্লাহ! লা’নতপ্রাপ্ত এই ইবলিস ছয়লক্ষ বৎসর ইবাদত করে, একবার অহংকার করার কারণে তার সব আমল বরবাদ হয়ে গেল। নাউযুবিল্লাহ!
মুসলমান উনাদের জন্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضَرتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الَا لَا تَؤُمَّنَّ امْرَأَةٌ رَجُلًا، وَلَا أَعْرَابيٌّ مُهَاجرًا، وَلَا فَاجِرٌ مؤْمِنًا
অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণণা করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সাবধান! কোনো মহিলা পুরুষের ইমামতি করবে না। কোনো বেদুইন সম্মানিত মুহাজির উনাদের ইমামতি করবে না। কোনো পাপি কোনো মু’মিনের (নেককার) ইমামতি করবে না। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضَرتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الَا لَا تَؤُمَّنَّ امْرَأَةٌ رَجُلًا، وَلَا أَعْرَابيٌّ مُهَاجرًا، وَلَا فَاجِرٌ مؤْمِنًا
অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণণা করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সাবধান! কোনো মহিলা পুরুষের ইমামতি করবে না। কোনো বেদুইন সম্মানিত মুহাজির উনাদের ইমামতি করবে না। কোনো পাপি কোনো মু’মিনের (নেককার) ইমামতি করবে না। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উন বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضَرتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الَا لَا تَؤُمَّنَّ امْرَأَةٌ رَجُلًا، وَلَا أَعْرَابيٌّ مُهَاجرًا، وَلَا فَاجِرٌ مؤْمِنًا
অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণণা করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সাবধান! কোনো মহিলা পুরুষের ইমামতি করবে না। কোনো বেদুইন সম্মানিত মুহাজির উনাদের ইমামতি করবে না। কোনো পাপি কোনো মু’মিনের (নেককার) ইমামতি করবে না। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উন বাকি অংশ পড়ুন...












