আল ইহসান ডেস্ক:
ভাত বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয় একটি খাদ্য। কিন্তু অনেকেরই জানা নেই, এই ভাতও সুন্নতী খাবারের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
ভাত সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দুনিয়াতে শ্রেষ্ঠ খাবার হচ্ছে গোশত এরপর ভাত। (আল মাকাসিদুল হাসানা, লেখক- বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ইমাম সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি) (তিব্বুন নববী ৭৩৫ পৃষ্ঠা, হাদীছ শরীফ নং ৮৪৯, লেখক: হাফিজুল হাদীছ আবু নুয়াইম আছবাহানী রহমতুল্লাহি আলাইহি)
‘কিতাবুল বারাকাতে’ নূরে মু বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক: একটি জিহাদের সময় হযরত ছাবাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনারা একটি সামুদ্রিক মাছ কুদরতী রিযিক হিসেবে পেয়ে সেটা গ্রহণ করেন। এবং জিহাদ শেষে উনারা তার একটি অংশ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে পেশ করলেন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তা থেকে খেলেন। ” সুবহানাল্লাহ!
সুন্নতী খাদ্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরণের সুন্নতী সামগ্রী পেতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র, সাইয়্যিদু বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
(১৩) মজলিসের মধ্যে দরকার বশতঃ নিজের জায়গা হতে উঠতে হলে এবং পুনরায় ফিরে আসার ইচ্ছা থাকলে তবে রুমাল, পাগড়ী বা অন্য কিছু তথায় রেখে যাওয়া উচিত ।
(১৪) বিনা প্রয়োজনে রাস্তার পার্শ্বে রাস্তা বন্ধ করে বসবে না। যদি বসতে হয় তাহলে কয়েকটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে :
(ক) রাস্তায় যাতায়াতকারীদের কোন রকম কষ্ট দিবে না।
(খ) যদি কেউ সালাম দেয় তার উত্তর দিবে।
(গ) মুসলমান ভাইকে দেখলে সালাম দিবে।
(ঘ) ভাল কাজ ও কথা বলবে।
(ঙ) মন্দ কাজ ও মন্দ কথা হতে বিরত থাকবে।
(চ) কেউ যদি কারো উপর জুলুম করতে থাকে, তবে মজলুমের সহায়তা করবে।
(ছ) কেউ রাস্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র জান্নাতে দুধের নহরের বর্ণনায় “লাবান” শব্দটি উল্লেখ রয়েছে-
مَثَلُ الْجَـنَّةِ الَّتِىْ وُعِدَ الْمُتَّقُوْنَؕ فِيْهَاۤ اَنْهٰرٌ مِّنْ مَّآءٍ غَيْرِ اٰسِنٍ ۚ وَاَنْهٰرٌ مِّنْ لَّبَنٍ لَّمْ يَتَغَيَّرْ طَعْمُهٗ.
অর্থ: “মুত্তাক্বী বান্দাদেরকে যে জান্নাতের ওয়াদা দেয়া হয়েছে, তার অবস্থা নিম্নরূপঃ তাতে আছে পানির নহর, নির্মল দুধের নহর যার স্বাদ অপরিবর্তনীয়। ” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা মুহম্মদ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নং ১৫)
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَإِنَّ لَكُمْ فِى ٱلْأَنْعَٰمِ لَعِبْرَةً ۖ نُّسْقِيكُم বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ ابْنِ عُمَرَ رَضى الله تعالى عنه عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّ نَبِيًّا مِنَ الْأَنْبِيَاءِ شَكَا إِلَى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ الضَّعْفَ فَأَمَرَهُ بِأَكْلِ الْبَيْضِ
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন। নিশ্চয়ই হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে একজন হযরত নবী আলাইহিস সালাম তিনি শারীরিক দুর্বলতা বিষয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে জানতে চাইলে মহান আল্লাহ প বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং হযরত ছাহাবায়ে কেরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই কাঠের বাসনে করে খাবার মুবারক গ্রহণ করতেন। ” সুবহানাল্লাহ! অর্থ্যাৎ খাবার খাওয়ার পাত্র হিসেবে কাঠের বাসন ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
অবলুপ্ত হওয়া সুন্নতসমূহ পুনরায় জিন্দা করে জারি করার ব্যবস্থা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন রাজারবাগ শরীফ উনার সম্মা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
مَنْ حَفِظَ سُنَّتِـىْ اَكْرَمَهُ اللهُ تَعَالـٰى بِاَرْبَعِ خِصَالٍ اَلْـمَحَبَّةُ فِـىْ قُلُوْبِ الْبَرَرَةِ وَالْـهَيْبَةُ فِـىْ قُلُوْبِ الْفَجَرَةِ وَالسَّعَةُ فِـى الرِّزْقِ وَالثِّقَةُ فِـى الدِّيْنِ
অর্থ: যে ব্যক্তি আমার একটি মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক হেফাযত করবেন, আঁকড়িয়ে ধরবেন, মহাসম্মানিত সুন্নাত মুবারক উনার উপর আমল করবেন, যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তাঁকে ৪টি স্বভাব মুবারক দ্বারা সম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عن حضرت الفاروق الاعظم عليه السلام قال: إنه استأذن على رسول الله صلى الله عليه وسلّم قال: فدخلت وإنه لعلى خصفة مضطجع، وتحت رأسه وسادة محشوة ليفا،.
অর্থ: সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাক্ষাত মুবারকের জন্য উনার নিকট অনুমতি মুবারক চাইলেন। অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আমি প্রবেশ করলাম। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...












