স্কুল-কলেজের পর্দা-বিদ্বেষীগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে

, ১০ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ১২ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) আপনাদের মতামত

ইদানীং বাংলাদেশের মত ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশেও ইসলামবিদ্বেষীরা প্রকাশ্যে মহড়া দিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও তারা শিক্ষক সেজে ঢুকে পড়েছে। তারা সুযোগ বুঝে পর্দানশীন শিক্ষার্থী, ছাত্রীদেরকে তারা নানাভাবে তিরস্কার করছে। নাঊযুবিল্লাহ এমনকি পর্দার রক্ষার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেয়ার ঘটনাও ঘটছে। নাঊযুবিল্লাহ!

দেশের সকল মুসলমানদেরকে এসকল ঘাপটি মেরে থাকা ইসলামবিদ্বেীদের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদী হতে হবে। এদেরকে চিহ্নিত করেউপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। অবস্থা ও পরিস্থিতি বিবেচনায় এদেরকে দেশান্তরী করার বিষয়টিও বিবেচনায় রাখা যেতে পরে।

সকল মুসলমানদের মনে রাখা উচিত- পর্দা করা ফরয। এটা কোনো মানুষের ফায়সালা নয়। মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ। তাই দেশের সরকার ও প্রশাসন কাউকেই এ ব্যপারে গাফিল থাকা যাবে না, গাফির রাখাও যাবে না।

-মুহম্মদ মনসুর।

ট্যাগসমূহঃ