সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত সাওয়ানেহ উমরী মুবারক
, ০৬ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ০৩ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মানিত নুবুওওয়াত ও রিসালাত মুবারক প্রকাশের ৫ বছর পূর্বে ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতুস্ সাব্ত শরীফ বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তখন দুনিয়াবী দৃষ্টিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বয়স মুবারক ছিলেন প্রায় ৩৫ বছর। আর উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালামউনার সম্মানিত বয়স মুবারক ছিলেন ৫০ বছর। সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত পিতা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক:
উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি এবং আবূ ত্বালিব উনারা প্রায় কাছাকাছি সময়ে অর্থাৎ প্রায় ২ মাস পার্থক্যে দুনিয়ার যমীন থেকে বিদায় মুবারক গ্রহণ করেন। আবূ ত্বালিবের ইন্তেকালের পর কুরাইশরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর সীমাহীন যুলুম-নির্যাতন শুরু করে দেয়। না‘ঊযুবিল্লাহ! এই সম্পর্কে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
مَا بَيْنَ ذٰلِكَ مَا نَالَتْ مِنِّـىْ قُرَيْشٌ شَيْئًا اَكْرَهُهٗ حَتّٰى مَاتَ اَبُوْ طَالِبٍ.
অর্থ: আবূ তালিবের ইন্তেকালের পূর্বে আমি কষ্ট পাই এমন কোনো কাজ কুরাইশরা করতে সাহস পেতো না। এখন তারা তা শুরু করেছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! (দালাইলুন নুবুওওয়াহ লিলবাইহাক্বী ২/৩৫০, সিয়ারু আ’লামিন নুবালা ১/১৯৩, তারীখুল ইসলাম ১/২৩৫, খছাইছুল কুবরা ১/১৪৮, তারীখে দিমাশক্ব ইত্যাদি)
এই কঠিন মুহূর্তে সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম তিনি ছায়ার মতো অত্যন্ত বেমেছালভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন। সুবহানাল্লাহ!
এই সম্পর্কে হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে জা’ফর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবূ ত্বালিবের ইন্তিকালের পর কুরাইশদের এক মূর্খ-বদবখত ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে এসে উনার উপর ধূলি-বালি নিক্ষেপ করে।
ধূলি-ধূসরিত জিসম মুবারক উনার দিকি তিনি সম্মানিত হুজরা শরীফ-এ ফিরে আসেন। তখন উনার একজন মহাসম্মানিতা বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম তিনি এসে অত্যন্ত কঠিনভাবে সম্মানিত নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রবাহিত করতে থাকেন এবং সম্মানিত নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রবাহিত করতে করতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত নূরুর রহমত মুবারক (চেহারা মুবারক) থেকে ধূলি-বালি মুবারক পরিষ্কার করতে থাকেন। সুবহানাল্লাহ! (রাবি) বলেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে সান্তনা মুবারক দিয়ে বলতে লাগলেন,
اَىْ بُنَيَّةُ لَا تَبْكِيَنَّ فَاِنَّ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ مَانِعٌ اَبَاكِ.
অর্থ: হে আমার মহাসম্মানিতা প্রিয় বানাত (মেয়ে) আলাইহাস সালাম! আপনি সম্মানিত নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রবাহিত করবেন না (কান্না মুবারক করবেন না)। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনিই আপনার মহাসম্মানিত পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হিফাযত মুবারক করবেন। সুবহানাল্লাহ! (দালাইলুন নুবুওওয়াহ লিলবাইহাক্বী ২/৩৫০, সিয়ারু আ’লামিন নুবালা ১/১৯৩, তারীখুল ইসলাম ১/২৩৫, খছাইছুল কুবরা ১/১৪৮, তারীখে দিমাশক্ব ইত্যাদি)
আলোচ্য হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত সেই সুমহান ব্যক্তিত্বা মুবারকই ছিলেন বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মু আবীহা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! তাহলে তিনি যে কতো বেমেছালভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দিয়েছেন, তা এখান থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ!
বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ:
বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম তিনি বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পূর্বে কিছু দিন নূরুল ইহসান মুবারক (মারিদ্বী শান মুবারক) প্রকাশ করেন। অতঃপর এই নূরুল ইহসান মুবারক প্রকাশ করা অবস্থায় তিনি ৯ম হিজরী শরীফ উনার ৬ই রমাদ্বান শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার) বা’দ ফজর বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি ২৬ বছর ৩ মাস ২৫ দিন দুনিয়ার যমীনে অবস্থান মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত দিক-নির্দেশনা মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত গোসল মুবারক এবং মহাসম্মানিত কাফন মুবারক সম্পন করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
‘আবূ দাঊদ শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন, হযরত লায়লাহ্ বিনতে ক্বানিফ ছাকাফিয়্যাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি বলেন, বিনতু রসূলিল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পর যারা উনার মহাসম্মানিত গোসল মুবারক করান, আমি উনাদের মধ্যে ছিলাম। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রথমে আমাদেরকে ইযার মুবারক দিয়েছিলেন। অতঃপর ক্বমীছ বা কোর্তা মুবারক, ওড়না বা সেরবন্দ মুবারক এবং লেফাফা বা চাদর মুবারক দিয়েছিলেন। পরে উনাকে একখানা মহাসম্মানিত কাপড় মুবারক বা ছিনাবন্দ মুবারক দ্বারা জড়ানো হয়েছিলো। যখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে মহাসম্মানিত গোসল মুবারক করানো হচ্ছিলো, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত দরজা মুবারক-এ মহাসম্মানিত কাফন মুবারক উনার কাপড় মুবারকসহ বসা ছিলেন এবং একটি একটি করে মহাসম্মানিত কাপড় মুবারক সরবরাহ করে যাচ্ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! (আবূ দাঊদ শরীফ, মুসনাদে আহমদ, আল আহাদ ওয়াল মাছানী, আস সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, মা’রিফাতুস সুনান ওয়াল আছার ইত্যাদি)
স্বয়ং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিইয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ইমামতী মুবারক করে সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ছলাতুল জানাযা মুবারক পড়ান। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নির্দেশ মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে রওযা শরীফ উনার মধ্যে রাখা হয়। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রকাশ:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি যখন বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, তখন উনার সম্মানিত মুহব্বত মুবারক-এ, উনার সম্মানিত জুদায়ী মুবারক উনার কারণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার উভয় নূরুল মুনাওওয়ার মুবারক (দু’চোখ মুবারক) দিয়ে অজস্র ধারায় নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রবাহিত করেন (কান্না মুবারক করেন)। সুবহানাল্লাহ! এই সম্পর্কে হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন, হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনাকে যখন রওযা শরীফ উনার মধ্যে রাখা হয়, তখন আমরা উপস্থিত ছিলাম। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনার রওযা শরীফ উনার নিকট বসা ছিলেন। আর আমি দেখেছি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উভয় নূরুল মুনাওওয়ার মুবারক দিয়ে অজস্র ধারায় নূরুল মুহব্বত মুবারক প্রবাহিত হচ্ছেন।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ)
উল্লেখ্য যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ্ আলাইহাস সালাম উনার কোনো আওলাদ ছিলেন না।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি সমস্ত কায়িনাতবাসীর মহাসম্মানিত মুয়াল্লিমাহ্
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনাকে জাদু করার কারণে উনার দাসীকে ক্বতল বা মৃত্যুদ-
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে তা’লীম গ্রহণ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইবনাতু আবীহা উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ছিফত মুবারক
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৪৫)
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় মহাসম্মানিত মু’জিযাহ শরীফ
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে লেবাস বা পোশাকের হুকুম-আহকাম (৭)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সত্যের মাপকাঠি
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পবিত্র “মাক্বামে মাহমূদ” উনার বেমেছাল তাফসীর বিষয়ে খারেজী জাহমিয়া ফিরকার মুখোশ উম্মোচন (৯)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি। যা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বুলন্দী শান মুবারক উনারই বহিঃপ্রকাশ মুবারক (৪)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বাইতুল্লাহ বা পবিত্র মসজিদ ও বাইতুর রসূল বা পবিত্র মাদরাসা সম্পর্কে ইলিম (১)
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)