নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘প্রত্যেক বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহই গুমরাহী; প্রত্যেক গুমরাহ ব্যক্তি জাহান্নামী।’ নাউযুবিল্লাহ!
সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার ফতওয়া অনুযায়ী- পবিত্র তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে আদায় করা মাকরূহ তাহরীমী ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ। এ ফতওয়ার উপরই ইজমা বা ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
তাই প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- পবিত্র তাহাজ্জুদ নামায একাকী আদায় করা এবং মাকরুহ ও বিদয়াতসহ যাবতীয় বদ আমল হতে বিরত থাকা।
, ১৪ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১১ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজকাল কোনো কোনো স্থানে তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে পড়তে দেখা যায়। বিশেষ করে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাসে বেশি দেখা যায়। অথচ আমাদের হানাফী মাযহাব উনার ফতওয়া অনুযায়ী পবিত্র তাহাজ্জুদ নামায ইমামের সাথে চারজন মুক্তাদীসহ জামায়াতে আদায় করা মাকরূহ তাহরীমী ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ। চাই রমাদ্বান শরীফ মাসে হোক অথবা গাইরে রমাদ্বান শরীফ মাসে হোক। এর উপর মুসলমানদের ইজমা (ঐক্যমত) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ‘ফতওয়ায়ে আলমগীরী, খোলাছাতুল ফতওয়া, বাহরুর রায়িক, মিনহাতুল খালিক্ব, শরহে মুনিয়া’ কিতাবের বরাত দিয়ে বলেন, “নিশ্চয়ই ঘোষণা দিয়ে নফল বা সুন্নত নামায জামায়াতের সাথে পড়া মাকরূহ তাহরীমী। ” শামসুল আইম্মাহ (হালওয়ানী) রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘যদি ইমাম ব্যতীত তিনজন মুক্তাদী হয়, তবে মাশায়িখদের মধ্যে ইখতিলাফ রয়েছে। ছহীহ মত হলো- ইমাম ব্যতীত চারজন মুক্তাদী হলে অবশ্যই মাকরূহ তাহরীমী হবে। ’
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ‘হাশিয়ায়ে তাহতাবী আলা মারাকিউল ফালাহ’ কিতাবের বরাত দিয়ে বলেন, “তারাবীহ ব্যতীত সর্বপ্রকার নফল বা সুন্নত নামায জামায়াতে পড়া মাকরূহ তাহরীমী। রমাদ্বান শরীফ ব্যতীত বিতর নামায জামায়াতে না পড়াই উত্তম। ” শামসুল আইম্মাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই নফল বা সুন্নত নামায ঘোষণা দিয়ে জামায়াতে পড়া মাকরূহ। সুতরাং যদি একজন অথবা দু’জন ইমামের সাথে ইক্তিদা করে, তবে মাকরূহ হবে না। কিন্তু তিনজন হলে মতবিরোধ রয়েছে তবে যখন চারজন ইক্তিদা করবে, তখন সকলের মতেই মাকরূহ তাহরীমী।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ‘মাবছূত লিস সারাখসী, মাছাবাতা বিস সুন্নাহ’ কিতাবের বরাত দিয়ে বলেন, হযরত শায়খ আবুল কাসেম হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি মিসরের উলামায়ে মুতাআখখিরীনদের অন্তর্ভুক্ত তিনি বলেন, নফল বা সুন্নত নামায জামায়াতে পড়া মাকরূহ তাহরীমী। কেননা এটা যদি মুস্তাহাব হতো এবং পাঁচ ওয়াক্ত জামায়াতের ন্যায় ফযীলতপূর্ণ হতো, তবে যারা রাত্রে তাহাজ্জুদ নামায পড়েন। তারা ফযীলত অর্জনের লক্ষ্যে জামায়াতে তাহাজ্জুদ নামায পড়তেন। সুতরাং যেহেতু সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে এরূপ আমল (অর্থাৎ তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে পড়া) পরিলক্ষিত হয় না, সেহেতু বোঝা গেল যে, তাহাজ্জুদ নামায জামায়াতে পড়ার মধ্যে কোনই ফযীলত নেই (বরং মাকরূহ তাহরীমী)।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ‘মাকতুবাতে ইমাম রাব্বানী’ কিতাবের বরাত দিয়ে বলেন, আফসুস শত আফসুস এজন্য যে, যে সকল বিদয়াতের চিহ্ন পর্যন্ত অন্যান্য সিলসিলায় দেখা যায় না, তা এই নকশবন্দিয়া তরীক্বার কারো কারো মধ্যে দেখা যাচ্ছে যে, এলাকার আনাচে-কানাচে থেকে লোক একত্রিত হয়ে বড় জামায়াতের সাথে তাহাজ্জুদ নামায আদায় করে থাকে, যেটা মাকরূহ তাহরীমীর অন্তর্ভুক্ত। অনুরূপভাবে ফতওয়ায়ে সিরাজিয়া, গিয়াছিয়া, শাফিয়াহ, নিহায়া, কিতাবুজ জিয়া, শরহে শামায়িল ইত্যাদি কিতাবেও রয়েছে। এছাড়া ফতওয়ায়ে রশীদিয়া, ফতওয়ায়ে রহীমিয়া কিতাবেও উল্লেখ রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘ক্বিয়ামুল লাইল’ অর্থ তারাবীহর নামায। যারা ক্বিয়ামুল লাইলকে তাহাজ্জুদ নামায বলে থাকে তাদের কথা শুদ্ধ নয়। এ ব্যাপারে হিদায়া, ফতহুল ক্বাদির, মাবছূত, বাদায়েসহ বিশ্ববিখ্যাত ফতওয়ার কিতাবসমূহে উল্লেখ রয়েছে, ‘হযরত মুহাদ্দিছীনে কিরাম উনারা ‘ক্বিয়ামুল লাইল’ দ্বারা তারাবীহ নামাযকে বুঝিয়েছেন। ’ এ সম্পর্কে ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ’-উনার ১৩তম সংখ্যায় অসংখ্য দলীল পেশ করা হয়েছে। তাছাড়া মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ গবেষণা কেন্দ্র হতে এ বিষয়ে কিতাবও প্রকাশিত হয়েছে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)