সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
, ১০ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৮ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ২৭ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ১২ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
মুসলমান মাত্রই পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার কথায় আগেবতাড়িত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবায় অনুপ্রাণিত হন। পবিত্র বিদায় হজ্জ উনার খুতবার প্রথমদিকেই বর্ণিত হয়েছে, “আজকের এদিন যেমন পবিত্র, তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মাল অনেক পবিত্র।” আপন জান-মাল রক্ষার্থে মুসলমান যে যুদ্ধ করবে, তা জিহাদ বলে গণ্য হবে। প্রসঙ্গত, মুসলমানের জান-মাল রক্ষা করা যেমন ফরয, তেমনি তা রক্ষার জন্য জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করাও জরুরী।
‘পবিত্র মুসলিম শরীফ’ ও ‘মুসনদে আহমদ শরীফ’ উনাদের মধ্যে রয়েছে- হযরত সালমান ইবনে আকওয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দৌঁড় অনুশীলনে ইযাযত মুবারক দিয়েছেন।” (তবে অবশ্যই খেলা হিসেবে নয়, বরং যুদ্ধ-জিহাদের প্রশিক্ষণ হিসেবে।)
আর ‘পবিত্র আবূ দাউদ শরীফ’ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রোকনা পাহলোয়ানকে কুস্তি মুবারকে ধরাশায়ী করেছিলেন।” সুবহানাল্লাহ!
(তবে তা অবশ্যই খেলা হিসেবে নয়; বরং রিসালতের প্রমাণ ও মু’জিযা মুবারক হিসেবে তিনি রোকনা পাহলোয়ানের সাথে কুস্তি মুবারকে লড়েছেন এবং তাকে পরাস্ত করেছেন।)
উল্লেখ্য, পবিত্র হাদীছ শরীফ বা সম্মানিত শরীয়তে যেসব বিষয়ের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, সে বিষয়গুলো কোনো প্রকার খেলার অন্তর্ভুক্ত নয়। অর্থাৎ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে তীর-ধনুক চালনা করা, অশ্বকে প্রশিক্ষণ দেয়া, স্ত্রীর সাথে শরীয়তসম্মত হাসিখুশি করা, সাঁতার কাটা, সুতাকাটা, দৌঁড় অনুশীলন করা ইত্যাদি বিষয়গুলোকে শিখার জন্য তাক্বিদ দেয়া হয়েছে জিহাদের অংশ হিসেবে; খেলার জন্য নয়। সুবহানাল্লাহ!
কারণ উল্লিখিত বিষয়ের মধ্যে যেমন দ্বীনী ফায়দা রয়েছে, তেমনি দুনিয়াবী ফায়দাও নিহিত রয়েছে। যেমন- তীর চালনা করা, অশ্বকে প্রশিক্ষণ দেয়া, সাঁতার কাটা, দৌঁড় অনুশীলন ইত্যাদি জিহাদের প্রস্তুতি গ্রহণের অন্তর্ভুক্ত এবং স্বাস্থকে সুঠাম ও বলিষ্ঠ রাখার মাধ্যম।
কিন্তু মুসলমান সে আদর্শ ও চেতনা এবং ঐতিহ্য ভুলে গেছে। কেবলমাত্র সংযুক্ত আরব আমিরাত তাদের দেশের নাগরিকদের সামরিক প্রশিক্ষণ প্রায় বাধ্যতামূলক করেছে। তারা আইন করেছে, ১৮ বছরের বেশি সকল পুরুষ কিংবা যারা হাই স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেছে এবং ৩০ বছরের নিচে যাদের বয়স, তাদেরকে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। সময়সীমা হবে হাই স্কুল সম্পাদনকারীদের জন্য ৯ মাস এবং যারা সম্পন্ন করেনি তাদের জন্য ২ বছর। মহিলাদের জন্য এ সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ ঐচ্ছিক। অথচ অন্যান্য অনেক অমুসলিম দেশে অনেক আগ থেকেই সাধারণ নাগরিকের জন্যও সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলকভাবে অব্যাহত আছে।
জার্মানির তরুণদের বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে হয়। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে উত্তেজনা মোকাবিলায় তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে ডিক্রি জারি করেছে দেশটির প্রেসিডেন্টের কার্যালয়।
সিঙ্গাপুরে ১৮ বছর বয়স কাছাকাছি সময়ে, ১৬ বৎসর বয়স থেকে সব পুরুষ ঝরহমধঢ়ড়ৎবধহং ন্যাশনাল সার্ভিস নামক সামরিক প্রশিক্ষণ-এর আওতায় একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে হয়। প্রশিক্ষণ না নিলে ৩ বছরের জেল অথবা ৫০০০ সিঙ্গাপুরী ডলার জরিমানা অথবা উভয় দ- হবে।
ফিলিপাইনে সামরিক প্রশিক্ষণ শিক্ষা ব্যবস্থার একটি অংশ। এর একটি নাম ঈঅঞ (ঈরঃরুবহ অৎসু ঞৎধরহরহম): বাধ্যতামূলক সামরিক শিক্ষা প্রথম ধাপ ৮-১৫ বছর বয়সের মধ্যে। পুরো স্কুলের জন্য চার ঘণ্টা প্রতি সপ্তাহে পুরোপুরি সামারিক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। সব পুরুষ-মহিলার। পরীক্ষা হবে অন্যান্য বিষয়ের মতো। পাস করা বাধ্যতামূলক।
আর কলেজ, ইউনিভার্সিটির ট্রেনিংকে বলা হয় ঈগঞ (ঈরঃরুবহ গরষরঃধৎু ঞৎধরহরহম): এই কোর্স শুধু পুরুষদের। সপ্তাহে একদিন হিসেবে ২ বছর। এই প্রশিক্ষণ না নিলে ডিগ্রি (স্নাতক) পাস সার্টিফিকেট দেয়া হয় না।
ইউরোপের সুইস যুক্তরাষ্ট্র (ঝরিংং ঋবফবৎধঃরড়হ) ১৮৪৮ এবং ১৮৭৪ সালের আইনের মাধ্যমে সুইস নাগরিকদের জন্য সামগ্রিকভাবে প্রতিরক্ষামূলক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে সুইজারল্যান্ডে নাগরিক-সৈনিক সমন্বয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনী সংগঠিত করেছে। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পরে জার্মানিসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রে নির্দিষ্ট বয়সের তরুণ-তরুণীদের সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নাগরিকদের সংশ্লিষ্ট করা হয়েছে, যা ঈরারষরধহং-রহ-ঁহরভড়ৎস নামে চিহ্নিত। যুক্তরাষ্ট্রেও নির্দিষ্ট বয়সের তরুণ-তরুণীদের সাময়িকভাবে সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করে (ঈড়হংপৎরঢ়ঃরড়হ) প্রয়োজন অনুযায়ী সামরিক বাহিনীর আকার বৃদ্ধি করে চলেছে। এসব রাষ্ট্রের প্রয়োজন কিন্তু ভিন্ন। সামরিক বাহিনীর উপর সিভিলিয়ান কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা এসব ক্ষেত্রে প্রধান লক্ষ্য নয়। নাগরিকদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে এসব দেশে সামরিক বাহিনীকে এমনভাবে প্রস্তুত রাখা হয়, যেন সঙ্কটকালে বৃহৎকলেবরের বাহিনী জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে।
আমাদের দেশেও দেশের প্রথম প্রতিরক্ষা নীতি বাস্তবায়নে যুবকদের সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে সহযোগী হিসেবে গড়ে তোলার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। বেশি ক্যাডেট কলেজ স্থাপন করে সামরিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী এবং কখনো যুদ্ধ বা অন্য কোনো জরুরী প্রয়োজনে এসব ক্যাডেট ও সামরিক প্রশিক্ষণ নেয়া লোকজনকে কাজে লাগানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
মূলত, দেশের সাধারণ মানুষকে সামরিক শিক্ষায় প্রশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে পারলে দেশের উপকারের চেয়ে একজন সাধারণ নাগরিকের উপকারই আগে হবে। কারণ প্রশিক্ষিত লোকটি আগের মতো অলস বসে থাকবে না। তার অন্তরে সৃষ্টি হবে এক ধরনের দেশপ্রেম। দেশের এবং পরিবারের যেকোনো বিপদে সবার আগে হাত বাড়িয়ে দেবে প্রশিক্ষিত লোকটি। যত কঠিন কাজই তাকে দেয়া হোক না কেন, কখনো বিরক্তিবোধ করবে না।
সামরিক প্রশিক্ষণ পেলে সব ধরনের কাজই সে করতে পারবে। মনের ভেতর এক ধরনের সাহস তৈরি হবে। জাতির মেরুদ- সোজা হয়ে দাঁড়াবে। শত্রুরা ভীত সন্ত্রস্ত হবে। বিশেষতঃ সাম্রাজ্যবাদী অপশক্তির আস্ফালনের বিপরীতে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশ- বাংলাদেশের সব নাগরিকের জন্য যুদ্ধ বিদ্যা শিক্ষা, শরীরচর্চা তথা প্রশিক্ষণ নেয়া আত্মরক্ষার্থেই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। ১৯৭১ সালে আমাদের আত্মরক্ষার অনুশীলন ছিল না বলেই অনেক বিপাকে পড়তে হয়েছে। এখন মোদীর ভারতই যদি আমাদের আক্রমণ করে, তবে সে সম্পর্ক আমাদেরকে পূর্বেই সতর্ক হতে হবে?
কাজেই ১৯৭১ থেকে শিক্ষা নিয়ে সব মুসলমানেরই পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের নির্দেশ অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সামরিক প্রশিক্ষণ নেয়া জরুরী। এ ব্যাপারে নাগরিক সচেতনতা তৈরিতে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে।
মূলত, এসব অনুভূতি, সমঝ ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের মূল্যবোধ ও প্রজ্ঞা থেকে তথা দেশের প্রতি মুহব্বতের চেতনা থেকে। সর্বোপরি পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত মুবারক তথা মুবারক ফয়েয, তাওয়াজ্জুহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বাংলাদেশে মিডিয়াগুলো ইহুদীদের অদৃশ্য ইশারায় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে। বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিত- দেশের সব মিডিয়া বর্জন করে আলাদাভাবে সম্মানিত ইসলামী মিডিয়া গঠন করা।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বাংলাদেশের জন্য মারাত্মক হুমকী স্বরূপ আরাকান আর্মিকে এক্ষুনি প্রতিহত করতে হবে ইনশাআল্লাহ
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
দেশে সাড়ে ৩ কোটি শুধু শিশুই সিসার বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত এবং সব প্রাপ্ত বয়স্করাও ক্ষতিগ্রস্থ সিসার ক্ষতি থেকে বাঁচতে সুন্নতী তৈজসপত্র ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচার কেন্দ্রের জিনিস ক্রয়ে নিবেদিত হতে হবে ইনশাআল্লাহ
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মহাব্যার্থ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সশস্ত্র বাহিনীকে আরো ক্ষমতা দিয়ে প্রতিকার পাওয়া যেতে পারে
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জ্বালানী তেলের দাম এক্ষুনি কমাতে হবে ইনশাআল্লাহ
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনেক কিছু করার প্রচারনা চালালেও জিডিপি এবং দেশের উন্নয়নের মূল ভিত্তি অর্থনীতির লাইফ লাইন এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কিছুই করছে না
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রসঙ্গ: রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম, মুসলমানের দ্বীনি অধিকার, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পালনের আবহ এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের দায়।
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সিঙ্গাপুর, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধ বাংলাদেশেও বিভিন্ন মহলে ইসকন নিষিদ্ধের দাবী জোরদার হচ্ছে, সংস্কারের দাবীদার সরকার কী করে নির্বিকার থাকতে পারে?
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ব্যাপকভাবে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ও হয়রানী জান-মাল এবং সম্মান হিফাজতে সরকারকে এক্ষুনি পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পাচারকৃত ১৭ লাখ কোটি টাকা ফেরত আনতে শামুকের মত ধীর গতি বরদাশতের বাইরে
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সোনার বাংলার আরেক সোনালী অর্থনীতি- মৎস্য সম্পদ এর সমৃদ্ধির সুফল জনগণের হাতে যথাযথভাবে তুলে দিতে হবে ইনশাআল্লাহ
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস এখন জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ নারিকেল দ্বীপ বাঁচানোর মিথ্যা প্রচারণার আগে সত্যিকার অর্থে ঢাকাকে বাঁচাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)