রাঙামাটিতে ছোটবড় ২৩৫ পাহাড় ধস, পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ

সর্বশেষ খবর

‘পাঠ্যসূচিতে আরবী ভাষাশিক্ষা অতিরিক্ত নয়, বাধ্যতামূলক করতে হবে’ ‘নারিকেল জিঞ্জিরা দ্বীপ নিয়ে পরিবেশ উপদেষ্টার বক্তব্য অবৈজ্ঞানিক ও বাস্তবতা বিবর্জিত’ পদ্মায় এত পাঙাশ কখনো দেখেননি শরীয়তপুরের জেলেরা সূর্যমুখীর উপকারিতা একটি গ্রামে একটিমাত্র ঘর, দুজনমাত্র মানুষ!

রাঙামাটিতে ছোটবড় ২৩৫ পাহাড় ধস, পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ

, ২১ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১০ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ২৫ শ্রাবণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) দেশের খবর

রাঙামাটি সংবাদদাতা:

টানা সাতদিনের বৃষ্টিতে রাঙামাটিতে বড় কোনো পাহাড়ধসের ঘটনা না ঘটলেও প্রায় দুই শতাধিক স্থানে ছোটবড় ধস ও ভাঙনের খবর পাওয়া গেছে।

মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত জেলার ২৩৫টি স্থানে এসব ভাঙন বা ধসের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।

রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, এসব ধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩৮১টি বসতঘর। যার মধ্যে রয়েছে আশ্রয়ন প্রকল্পের ১০টি ঘরও। এসব ঘটনায় কোনো প্রাণহানী না হলেও আহতের সংখ্যা ১০।

সকালেও শহরের রিজার্ভমুখসহ কয়েকটি স্থানে পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। এসময় পাহাড়ের মাটি বসতঘরের ভেতর ঢুকে পড়ে। খবর পেয়ে কোতয়ালি থানার একটি দল দ্রুত সেখানে পৌঁছে ১৭টি পরিবারের ৬০ জনকে উদ্ধার করে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যায়।

জেলার ২৪২ টি আশ্রয়কেন্দ্রে এ মুহূর্তে অবস্থান করছেন সাড়ে তিন হাজার মানুষ।

এছাড়া ভারি বৃষ্টির কারণে জেলার বেশ কয়েকটি নিচু এলাকা পানিমগ্ন হয়ে রয়েছে। যেখানে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন ৩০ হাজার মানুষ।

অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে কাপ্তাই হ্রদে পানির উচ্চতা বেড়েছে। পানির প্রবাহ ভালো থাকায় কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন।

ট্যাগসমূহঃ