নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘প্রত্যেকেই রক্ষক সে তার রক্ষিত বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’
পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় প্রতি মৌসুমেই শাক-সবজি, তরি-তরকারি, ফল-ফলাদি ইত্যাদির বাম্পার ফলন হওয়া সত্ত্বেও সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যায়।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কমপক্ষে দুই লাখ টন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন কমপক্ষে ৫০০ হিমাগার তৈরি করা সরকারের জন্য একান্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য।
, ১৫ রবীউছ ছানী শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০২ সাদিস ১৩৯১ শামসী সন , ৩১ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ১৫ কার্তিক, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমাদের দেশে শাক-সবজি, তরি-তরকারি, ফল-ফলাদি ইত্যাদি উদ্বৃত্ত হয় যেমন, তেমনি ঘাটতিও আছে। মৌসুমে শাক-সবজি তরি-তরকারি, ফল-ফলাদি ইত্যাদি যে পরিমাণ উৎপন্ন হয় তা দেশের চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত থাকে বিপুল পরিমাণ। যা সাধারণভাবে চিন্তা করা অত্যন্ত কঠিন। তরি-তরকারি শাক-সবজির ৮০ ভাগই উৎপাদিত হয় শীত মৌসুমে। শীতকালের অল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন সবজি এতো অধিক উৎপন্ন হয় যে, শেষ পর্যন্ত সেগুলো কেনার লোক থাকে না। বিপুল উদ্বৃত্ত এবং ক্রেতার অভাবে তখন সেগুলো বিক্রি হয় পানির দরে। অনেক ক্ষেত্রে কৃষকের পরিবহন খরচও উঠে আসে না। উৎপাদন বেশি হলে শাক-সবজি পচে নষ্ট হয়। এর কারণ আমাদের দেশে শাক-সবজি সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। হিমাগারের ভয়াবহ সঙ্কট। অথচ ফলমুল, শাক-সবজি, তরি-তরকারি সংরক্ষণের যথাযথ উদ্যোগ নেয়া হলে একদিকে যেমন চাষী লাভবান হবে, তেমনি সাধারণ নাগরিকও অনেক কম দামে সবকিছু খেতে পারবে। গত শীত মৌসুমে শুধু আলুই উৎপাদন হয়েছে প্রায় তিন কোটি টন। অথচ আমাদের দেশে আলুর চাহিদা মাত্র প্রায় ৪০ লাখ থেকে ৫০ লাখ টন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দেশের প্রায় প্রতিটি থানায় যদি হিমাগার তৈরি করে তরি-তরকারি, ফল-ফলাদি, শাক-সবজি ইত্যাদি সংরক্ষণ করা যায়, তবে এ সংরক্ষণের দ্বারা একদিকে যেমন দেশের চাহিদা পূরণ সম্ভব হবে; আর পাশাপাশি তা বিদেশে রফতানি করে লাখ লাখ কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সকল কৃষকই বলছেন, তারা আলু ও তরি-তরকারি, শাক-সবজি সংরক্ষণের জন্য হিমাগার পাচ্ছেন না। এর ফলে তাদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। একই অবস্থা টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, বেগুন, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচসহ অন্যান্য সবজির বেলায়ও। কৃষকের ফসল ঘরে তোলার সময় এই অবস্থা প্রায় প্রতি বছরই দেখা যায়। পিক পিরিয়ডে পণ্য সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয় আর অফ সিজনে বাজারে অগ্নিমূল্য থাকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের কোনো পথ কেউই দেখাননি। অনুরূপ ফল-ফলাদি যেমন তরমুজ, বাঙি, খিরাই, পেয়ারা, বরই ইত্যাদি সংরক্ষণের অভাবে ও নষ্ট হয়ে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আবার অফ সিজনে অগ্নিমূল্য হচ্ছে। ফলে মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণীর লোকজন ইত্যাদি ফল-ফলাদি থেকে মাহরূম হচ্ছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, দুই লাখ টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন হিমাগার তৈরি করতে সর্বোচ্চ ৩৫০ কোটি টাকা লাগবে। সে হিসেবে কমপক্ষে ৫০০টি হিমাগার তৈরি করতে সর্বোচ্চ মাত্র ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা প্রয়োজন। ৫০০টি হিমাগারে ১০ কোটি টন খাদ্য সংরক্ষণ সম্ভব। যার ফলে কোনো প্রকার খাদ্যদ্রব্য নষ্ট হবে না। তা ধান, চাল, গম, ভুট্টা, তরি-তরকারি, শাক-সবজি, ফল-ফলাদি ইত্যাদি যাই হোক না কেন। অতএব, সরকারের উচিত- জনগণ ও দেশের স্বার্থে অতিসত্বর উল্লেখকৃত সংখ্যক হিমাগার তৈরি করা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “প্রত্যেকেই রক্ষক; তাকে তার রক্ষিত বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।” আর খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “ফোরাতের তীরে একটা কুকুরও যদি না খেয়ে থাকে, তবে আমাকে (আমি হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালামকে) তার জন্য জবাবদিহি করতে হবে।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশে আপাতত খাদ্যের চাহিদা মাত্র প্রায় ৮ কোটি টন। ১০ কোটি টন খাদ্যসামগ্রী যদি সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়; তাহলে আশা করা যায় দেশে আর কোনো খাদ্যসামগ্রী নষ্ট হবে না। আর ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা একটা দেশের জন্য খুব বেশি নয়। এ টাকাটা ১ বৎসরেই প্রয়োজন হবে, তা নয়। কারণ এতোগুলি হিমাগার তৈরি করতে কয়েক বৎসর প্রয়োজন। এতদ্বপ্রেক্ষিতে সরকারের উচিত, অবিলম্বে কমপক্ষে ৫০০টি সরকারি হিমাগার বানিয়ে কৃষকের স্বার্থ সংরক্ষণ করা এবং না-খাওয়া মানুষ তথা সাধারণ মানুষের জন্য কম মূল্যে খাদ্য কেনার ব্যবস্থা করা; যা ইহকাল ও পরকালে কামিয়াবীর উসীলা হবে।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)