পবিত্র নামায উনার মাসয়ালা-মাসায়িল
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে পবিত্র ছলাত বা নামায উনার ফযীলত ও গুরুত্ব
, ২০ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৮ রবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ২৩ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
সুমহান ২৭ শে রজবুল হারাম শরীফ যে রাতে আমাদের পেয়ারা নবী, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার জন্য গমন করেছিলেন সে মুবারক ও বরকতপূর্ণ রাতকে পবিত্র শবে মি’রাজ শরীফ বা পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ বলা হয়।
‘কিতাবুল আওরাদে’ উল্লেখ আছে, সম্মানিত রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার ২৭ তারিখ রাতে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার সাথে যে কোনো পবিত্র সূরা শরীফ মিলিয়ে দুই দুই রাক‘আত করে মোট ১২ রাক‘আত নামায পাঠান্তে-
سُبْحَانَ اللهِ وَالْـحَمْدُ لِلّٰهِ وَلَا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاللهُ اَكْبَرُ وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ الْعِلِىِّ الْعَظِيْمِ.
উচ্চারণ: সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম।
এ দু‘আ পাঠ করতঃ পবিত্র দুরূদ শরীফ ১০০ বার ও ইস্তিগফার শরীফ ১০০ বার পাঠ করার পর সিজদা দিয়ে যে প্রার্থনা করা হবে, তা মঞ্জুর হবে। ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ দিনে রোযা রাখাতে অনেক ছওয়াব আছে।
নিয়ত:
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ الْـمِعْرَاجِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ اَكْبَرُ
উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উছল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক‘আতাই ছলাতিল মি’রাজি সুন্নাতু রসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ
পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ হচ্ছে মুক্তি বা ভাগ্য অথবা নাজাতের রাত। অর্থাৎ পবিত্র বরাত শরীফ উনার রাতে ইবাদত-বন্দেগী করে ও পরবর্তী দিনে রোযা রেখে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক অর্জন করাই মূল উদ্দেশ্য।
পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ উনার মধ্যে কোন্ কোন্ ইবাদত-বন্দেগী করতে হবে তা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার মধ্যে নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়নি। তবে ইবাদত-বন্দেগী করার জন্য নির্দেশ করা হয়েছে।
যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَلِيٍّ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِذَا كَانَتْ لَيْلَةُ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَقُوْمُوْا لَيْلَهَا وَصُوْمُوْا يَوْمَهَا فَاِنَّ اللهَ يَنْزِلُ فِيْهَا لِغُرُوْبِ الشَّمْسِ اِلٰى سَـمَاءِ الدُّنْيَا فَيَقُوْلُ اَلَا مِنْ مُسْتَغْفِرٍ فَاَغْفِرَ لَهٗ اَلَا مُسْتَرْزِقٌ فَاَرْزُقَه اَلَا مُبْتَلًى فَاُعَافِيَه اَلَا كَذَا اَلَا كَذَا حَتّٰى يَطْلُعَ الْفَجْرُ.
অর্থ : “হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার ১৫ তারিখ রাত অর্থাৎ পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত বরকতপূর্ণ রাত উনার মধ্যে নামায আদায় করবে এবং দিনে রোযা রাখবে। কেননা নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত বরকতপূর্ণ রাত উনার মধ্যে সূর্যাস্তের সময় পৃথিবীর আকাশে আসেন অর্থাৎ রহমতে খাছ নাযিল করেন। অতঃপর ঘোষণা করেন, কোন ক্ষমা প্র্রার্থনাকারী আছো কি? আমি তাকে ক্ষমা করে দিবো। কোন রিযিক প্রার্থনাকারী আছো কি? আমি তাকে রিযিক দান করবো। কোন মুছিবতগ্রস্ত ব্যক্তি আছো কি? আমি তার মুছিবত দূর করে দিবো। এভাবে ফজর পর্যন্ত ঘোষণা করতে থাকেন। ” সুবহানাল্লাহ! (ইবনে মাজাহ শরীফ, মিশকাত শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ فَقَدْتُّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيْلَةً فَخَرَجْتُ فَاِذَا هُوَ بِالْبَقِيْعِ فَقَالَ اَكُنْتِ تَـخَافِيْنَ اَنْ يَّـحِيْفَ اللهُ عَلَيْكِ وَرَسُوْلُه. قُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنِّـىْ ظَنَنْتُ اَنَّكَ اَتَيْتَ بَعْضَ نِسَائِكَ. فَقَالَ اِنَّ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ يَنْزِلُ لَيْلَةَ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ اِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا فَيَغْفِرُ لِاَ كْثَرَ مِنْ عَدَدِ شَعْرِ غَنَمِ كَلْبٍ
অর্থ : “হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে কোন এক রাতে রাতযাপন করছিলাম। এক সময় উনাকে বিছানা মুবারক-এ না পেয়ে আমি মনে করলাম যে, তিনি হয়তো অন্য কোন উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন। অতঃপর আমি তালাশ করে উনাকে পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী উনার মধ্যে পেলাম। সেখানে তিনি উম্মতের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছেন। এ অবস্থা দেখে আমি স্বীয় পবিত্র হুজরা শরীফ উনার মধ্যে ফিরে আসলে তিনিও ফিরে এসে আমাকে বললেন, আপনি কি মনে করেছেন, মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তা‘আলা ও উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা আপনার সাথে আমানতের খিয়ানত করেছেন! আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি ধারণা করেছিলাম যে, আপনি হয়তো অপর কোন হুজরা শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার ১৫ তারিখ রাতে পৃথিবীর আকাশে অবতরণ করেন অর্থাৎ রহমতে খাছ নাযিল করেন। অতঃপর তিনি বনী কালবের মেষের গায়ে যতো পশম রয়েছে তার চেয়ে অধিক সংখ্যক বান্দাকে ক্ষমা করে থাকেন। ” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, রযীন শরীফ, মিশকাত শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত আছে-
عَنْ حَضْرَتْ أَبِـيْ مُوْسَى الْاَشْعَرِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ رَّسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اِنَّ اللهَ لَيَطَّلِعُ فِىْ لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِـجَمِيْعِ خَلْقِهٖ اِلَّا لِمُشْرِكٍ اَوْ مُشَاحِنٍ وَفِىْ رِوَايَةٍ اِلَّا اِثْنَيْنِ مُشَاحِنٍ وَقَاتِلِ النَّفْسٍ.
অর্থ : “হযরত আবূ মুসা আশ‘য়ারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি শা’বানের ১৫ তারিখ রাতে ঘোষণা করেন যে, উনার সমস্ত মাখলূকাতকে তিনি ক্ষমা করে দিবেন।
শুধু মুশরিক ও হিংসা-বিদ্বেষকারী ব্যতীত। অপর এক রিওয়ায়েতে বর্ণিত রয়েছে, হিংসা-বিদ্বেষকারী ও হত্যাকারী ব্যতীত। ” (ইবনে মাজাহ শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ, মিশকাত শরীফ)
উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের সংক্ষিপ্ত বিষয়বস্তু হলো, পবিত্র বরাত শরীফ উনার রাতে ইবাদত-বন্দেগী করতে হবে এবং দিনে রোযা রাখতে হবে। যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দাহকে ক্ষমা করে স্বীয় সন্তুষ্টি মুবারক দান করবেন। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র বরাত শরীফ উনার রাত্রিতে যে ইবাদত-বন্দেগী করতে হবে তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা ও পদ্ধতি নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
পবিত্র ইশা উনার ফরয ও সুন্নত নামায আদায়ের পর পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করতঃ সংক্ষিপ্ত নছীহত করে ছওয়াব রেসানী করতঃ ইমাম ছাহেব সমবেত মুছল্লীবৃন্দকে নিয়ে দু‘আ করবেন। এতে যার যার নেক আরজু রয়েছে তা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, শাফিউল মুজনিবীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ওসীলায় খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তা‘আলা উনার শাহী দরবার শরীফ-এ অত্যন্ত আযীযী-ইনকিছারীর সাথে মুনাজাত করবে। অতঃপর দু‘আ শেষে ইমাম ছাহেব মুছল্লীদেরকে পর্যায়ক্রমে যেসব ইবাদত বান্দিগী করতে হবে তা অবহিত করবেন। তা হলো-
পবিত্র বরাত শরীফ উনার নামায পড়বে
অতঃপর ছলাতুল বরাতের নিয়তে দুই দুই রাক‘আত করে ৪, ৬, ৮, ১০, ১২ রাক‘আত সুন্নত নামায পড়বে।
পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার সাথে যেকোনো পবিত্র সূরা শরীফ মিলালেই চলবে।
নিয়ত:
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ لِلّٰهِ تَعَالٰى رَكْعَتَىْ صَلٰوةِ الْبَرَائَةِ سُنَّةُ رَسُوْلِ اللهِ تَعَالٰى مُتَوَجِّهًا اِلٰى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيْفَةِ اَللهُ اَكْبَرُ
উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন উছল্লিয়া লিল্লাহি তা‘আলা রাক‘আতাই ছলাতিল বারায়াতি সুন্নাতু রসূলিল্লাহি তা‘আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে -১১
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছবি তোলা শক্ত হারাম, রয়েছে কঠিন শাস্তি
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
দাড়ি ও গোঁফের আহকাম ও সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া (৩০)
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, পূজা করতে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে এবং সমর্থন করেছে, তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক (৭)
০৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত মুসলমান উনাদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা (২)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
যে সকল ওলামায়ে সূ’রা মন্দির ও মূর্তি পাহারা দিয়েছে, পূজা করতে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে এবং সমর্থন করেছে, তারা প্রত্যেকেই মূর্তিপূজারী ও মুশরিক (৬)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৩৬)
০৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ছবি তোলা হারাম, যা জাহান্নামী হওয়ার কারণ
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
০৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)