নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল-মুহব্বত বা বন্ধুত্ব রাখবে সে ব্যক্তি সেই সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে।’
পবিত্র ঈদ ফ্যাশনের নামে ফ্যাশন হাউজগুলো কাফির-মুশরিক তথা বিজাতীয় অনুসরণে সম্মানিত শরীয়ত উনার খেলাফ পোশাকের অবাধ বিস্তার ঘটাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার এদেশে ফ্যাশন হাউজগুলো যে রকম ইচ্ছা সে রকমই পোশাক বাজারজাত করতে পারে না। আর মুসলমানরাও তা পরিধান করতে পারে না।
তাই মুসলিম দ্বীনী অনুভূতিতে আঘাত হানে, পবিত্র ঈদের দিনের পবিত্রতা নষ্ট করে এবং বিধর্মীদের অনুসরণ হয় যে সমস্ত পোশাক পরিধান করলে, সেসমস্ত পোশাক বাজারজাতকরণ বন্ধ করতে হবে এবং মুসলমানদের তা পরিধান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আর এ রকম পোশাকের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত।
, ২৯ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ হাদী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ এপ্রিল, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ চৈত্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা জাহিলিয়াত যুগের ন্যায় তোমাদের সৌন্দর্যকে প্রদর্শন করে চলো না।” পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে ও হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে এবং মু’মিনা স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দাংশ নিজের উপর টেনে নেয়। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদের উত্ত্যক্ত করা হবে না।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উল্লিখিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার প্রেক্ষিতে প্রমাণিত হয় যে, মেয়েদের সৌন্দর্য প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ হারাম ও কাট্টা কবীরা গুনাহ। আর মেয়েদের যদি বের হতে হয় তাহলে তাদের দেহের পোশাক প্রদর্শন করা চলবে না। বরং দেহের পোশাকের উপরে আলাদা বড় চাদর জড়িয়ে বা বোরকা পরে বেরোতে হবে। সেক্ষেত্রে এদেশে ফ্যাশন হাউজগুলো ফ্যাশনের নামে যেসব বিজাতীয় ও বেপর্দা পোশাক বাজারজাত করছে তা মুসলমানগণের দ্বীনী অনুভূতির খিলাফ। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। তারা একজন আরেকজনের বন্ধু। মু’মিনদের মধ্যে যে ব্যক্তি বিধর্মীদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবে সে তাদের দলভুক্ত বলেই গণ্য হবে।’ এ পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মুসলমান উনাদের জন্য কোনো অবস্থাতেই কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন তথা বিধর্মীদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা, মিল-মুহব্বত রাখা, বন্ধুত্ব করা জায়িয নেই বরং কাট্টা হারাম ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যারা মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আদেশ মুবারক লঙ্ঘন করে কাফির-মুশরিকদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, তাদের সাথে মিল-মুহব্বত রাখবে তাদেরকে অনুসরন করবে তারা খোদায়ী গযবে পরে হালাক হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র তাফসীর শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত নবী হযরত ইউশা বিন নুন আলাইহিস্ সালাম উনার উপর পবিত্র ওহী মুবারক নাযিল করলেন, ‘হে আমার নবী! আপনার উম্মতের মধ্যে ১ লক্ষ লোককে ধ্বংস করে দেয়া হবে, তাদের মধ্যে ৬০ হাজার লোক সরাসরি গুনাহে লিপ্ত (গুমরাহ)। তখন হযরত ইউশা বিন নুন আলাইহিস্ সালাম তিনি বললেন, ‘আয় মহান আল্লাহ পাক! ৬০ হাজার লোক সরাসরি গুণাহে লিপ্ত তাই তারা ধ্বংস হওয়ার উপযুক্ত। কিন্তু বাকী ৪০ হাজার লোককে ধ্বংস করা হবে তার কি কারণ?” তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, “যেহেতু তারা ঐ গুণাহে লিপ্ত লোকদের সাথে মিল-মুহব্বত ও উঠা-বসা করে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখে তাদেরকে অনুসরন করে এবং তাদেরকে গুণাহের কাজে বাধা দেয় না, তাই তাদেরকেসহ ধ্বংস করে দেয়া হবে এবং ধ্বংস করে দেয়া হলো।” এখন প্রশ্ন হচ্ছে- গুনাহগার বা নাফরমানদের সাথে উঠা-বসা করলে ও মিল-মুহব্বত রাখলে যদি খোদায়ী গযবে হালাক বা ধ্বংস হয়ে যেতে হয়, তবে যারা সরাসরি কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনদের সাথে উঠা-বসা ও মিল-মুহব্বত রাখবে এবং অনুসরণ-অনুকরণ করবে তাহলে তাদের ফায়ছালা কি হবে? মূলত তাদের পরিণতি আরো কঠিন হবে। নাউযুবিল্লাহ! কাজেই সকল মুসলমান উনাদের জন্য ফরয হচ্ছে, প্রত্যেক অবস্থায় এবং দায়িমীভাবে কাফির-মুশরিক তথা সমস্ত বিধর্মীদের থেকে আন্তরিকভাবে দূরে থাকা। কারণ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল-মুহব্বত বা বন্ধুত্ব রাখবে সে ব্যক্তি সেই সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে।’ নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আজকাল তথাকথিত ফ্যাশন হাউজগুলো যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে, কাফির মুশরিক তথা বিজাতীয় অনুসরণে প্রায় বিবস্ত্র কায়দায় পোশাক বাজারজাত করছে! পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে জানা যায় যে, তারা ঢালিউড, বলিউড, হলিউড ইত্যাদির অনুকরণে সংক্ষিপ্ত ও পাতলা পোশাক বাজারজাত করছে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ এটা হচ্ছে ক্বিয়ামতের আলামত। কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ক্বিয়ামতের পূর্বে মেয়েরা এমন পোশাক পরবে যে তাদের সবকিছুই দেখা যাবে।” নাঊযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল-মুহব্বত বা বন্ধুত্ব রাখবে সে ব্যক্তি সেই সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে।’ ঈদ ফ্যাশনের নামে ফ্যাশন হাউজগুলো কাফির-মুশরিক তথা বিজাতীয় অনুসরণে পোশাকের অবাধ বিস্তার ঘটাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার এদেশে ফ্যাশন হাউজগুলো যে রকম ইচ্ছা সে রকমই পোশাক বাজারজাত করতে পারে না। আর মুসলমান উনারাও তা পরিধান করতে পারে না। তাই মুসলিম ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে, পবিত্র ঈদের দিনের পবিত্রতা নষ্ট করে এবং বিধর্মীদের অনুসরণ হয় যে সমস্ত পোশাক পরিধান করলে, সেসমস্ত পোষাক বাজারজাতকরণ বন্ধ করতে হবে এবং মুসলমানদের তা পরিধান করা থেকে বিরত থাকতে হবে । আর এ রকম পোশাকের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবত্রি সাওয়ানহে উমরী মুবারক বা পবত্রি জীবনী মুবারক জানা ও বাশে বাশে র্সবত্র আলোচনা করা এবং প্রতক্ষিত্রেে উনাকে বিনিময়ে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলরে জন্যই ফরয।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হে ঈমানদাররা! তোমরা ছদিক্বীন বা সত্যবাদী অর্থাৎ আল্লাহওয়ালা উনাদের ছোহবত ইখতিয়ার করো। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই কামিল শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করা, ছোহবত ইখতিয়ার করা, তরীক্বার সবক্ব আদায় করা ফরযে আইন। যার মাধ্যমে ইছলাহ বা আত্মশুদ্ধি লাভ হয়। ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সাথে নিসবত স্থাপিত হয়। সুবহানাল্লাহ!
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র সুন্নত মুবারক পালনের অফুরন্ত ফযীলত মুবারক।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র সুন্নত মুবারক উনাদের মাঝেই সর্বোত্তম তাক্বওয়া। যিনি যত বেশি পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার পাবন্দ হবেন, তিনি তত বেশি মর্যাদা বা সম্মানের অধিকারী হবেন। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
দুনিয়া একটি মৃত প্রাণী থেকেও অতি নিকৃষ্ট। যে যত বেশি দুনিয়া ত্যাগ করতে পারবে সে তত বেশি মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত-মারিফত, নিসবত-কুরবত হাছিল করতে পারবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নেককারদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ আর বদকারদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্চনা-গঞ্চনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি।
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি পবিত্র ছলাত শরীফ-পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করা, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা, পবিত্র না’ত শরীফ পাঠ করা এবং উনার আলোচনা মুবারক করা ফযীলত, বরকত ও মর্যাদা হাছিলের কারণ।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘য়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ্ মুবারক হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘নূরে মুজাসসাম’ অর্থাৎ তিনি আপদমস্তক নূর মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যার অন্তরকে প্রসারিত করেন তাকেই হিদায়েত দান করেন। কিভাবে হিদায়েত লাভ করা যাবে আর কি কারণে হিদায়েত থেকে মাহরূম হয়ে যাবে সে বিষয়ে হাক্বীক্বী ইলম হাছিল করতে হলে কামিল শায়েখ বা আউলিয়ায়ে কিরাম উনাদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার ব্যতীত কারো জন্য কোন বিকল্প নেই।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনারা আমাকে মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক উনার সাথে সম্পৃক্ত করুন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবাশশিরাও ওয়া নাযীরা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “অবশ্যই হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম”। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে – সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করা।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)