সাইয়্যিদুল কাওনাইন, সাইয়্যিদুছ ছাক্বালাইন, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, ফখরুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র
ইসম বা নাম মুবারক-এ শুধুমাত্র একবার বুছা দিয়ে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী (১)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
, ২৬শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২২ সামিন, ১৩৯০ শামসী সন, ২০ই জানুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ০৫ মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি।” সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া যত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক রয়েছেন, সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বমে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি خَالِقٌ ‘খ¦ালিক্ব’ (সৃষ্টিকর্তা) হিসেবে আহাদ অর্থাৎ একক। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন হিসেবে একক। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন اَحَدٌ ‘আহাদ’ আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন اَحْمَدُ ‘আহমদ’। এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র اَحْمَدُ ‘আহমদ’ লফ্য বা শব্দ মুবারক উনার মধ্যে ‘মীম’ দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছেন মালিক, মুরাদ, মাহবূব। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উনার মাহবূব, মুরাদ এবং সমস্ত সৃষ্টির একক মালিক হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব, মুরাদ এবং সমগ্র সৃষ্টির একক মালিক। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র اَحْمَدُ ‘আহমদ’ লফ্য বা শব্দ মুবারক উনার মধ্যে ‘মীম’ উনার আরো একখানা হাক্বীক্বত মুবারক হচ্ছেন- ‘মীম’ দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম মুবারক ‘মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। অর্থাৎ اَحْمَدُ ‘আহমদ’- مُحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَحَدٌ (মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আহাদ)- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একক। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, اَللهُ اَحَدٌ (আল্লাহু আহাদুন) মহান আল্লাহ পাক তিনি একক। (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ইখলাছ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
ঠিক তেমনিভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও একক।” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক এতো সীমাহীনভাবে বুলন্দ থেকে বুলন্দ তর করেছেন যে, সাইয়্যিদুল কাওনাইন, সাইয়্যিদুছ ছাক্বালাইন, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, ফখরুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক-এ শুধুমাত্র একবার বুছা দিয়ে সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতীতে পরিণত হয়েছেন। সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছেন-
১নং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ
اِنَّ رَجُلًا عَصَى اللهَ مِائَتَـىْ سَنَةٍ يَّتَمَرَّدُ وَيَجْتَرِئُ عَلَيْهِ فِيْهَا كُلَّهَا فَلَمَّا مَاتَ اَخَذَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ بِرِجْلِهٖ وَاَلْقَوْهُ عَلـٰى مَزْبَلَةٍ فَاَوْحَى اللهُ اِلـٰى حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ الصَّلـٰوةُ وَالسَّلَامُ اَنْ غَسَّلَهٗ وَكَفَّنَهٗ وَصَلَّى عَلَيْهِ فِـىْ جَمْعِ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ فَفَعَلَ مَا اَمَرَهُ اللهُ تَعَالـٰى بِهٖ فَتَعَجَّبَ بَنُوْ اِسْرَائِيْلَ مِنْ ذٰلِكَ فَاَخْبَرُوْهُ اَنَّهٗ لَـمْ يَكُنْ فِـىْ بَنِـىْ اِسْرَائِيْلَ اَعْتٰى مِنْهُ وَلَا اَكْثَرَ مَعَاصِىْ مِنْهُ فَقَالَ قَدْ عَلِمْتُ وَلٰكِنَّ اللهَ اَمَرَنِـىْ بِذٰلِكَ فَقَالُوْا سَلْ رَبَّكَ فَسَاَلَ حَضْرَتْ مُوْسٰى عَلَيْهِ السَّلَامُ رَبَّهٗ عَزَّ وَجَلَّ فَقَالَ يَا رَبِّ قَدْ عَلِمْتَ مَا قَالُوْا فَاَوْحَى اللهُ اِلَيْهِ اَنْ صَدَقُوْا مَا قَالُوْا اِنَّهٗ عَصَانِـىْ مِائَتَـىْ سَنَةٍ اِلَّا اَنَّ يَوْمًا مِّنَ الْاَيَّامِ فَتَحَ التَّوْرَاةَ فَنَظَرَ اِلَـى اسْمِ سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكْتُوْبًا فَقَبَّلَهٗ وَوَضَعَهٗ بَيْنَ عَيْنَيْهِ وَفِىْ رِوَايَةٍ اُخْرٰى وَصَلّٰى عَلَيْهِ فَشَكَرْتُ لَهٗ ذٰلِكَ فَغَفَرْتُ لَهٗ ذُنُوْبَ مِائَتَىْ سَنَةٍ وَّزَوَّجْتُهٗ سَبْعِيْنَ حَوْرَاءَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই (বনী ইসরাঈলে) এক ব্যক্তি (সে দুই শত বছর হায়াত পেয়েছিলো এবং) সে দুই শত বছর মহান আল্লাহ পাক উনার নাফরমানী করেছিলো। সে তার সম্পূর্ণ হায়াতে মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অবাধ্য ও নাফরমানীতে মশগূল ছিলো, বেপরওয়া ছিলো। (যার কারণে কেউ তাকে পছন্দ করতো না এবং সকলে চরম ঘৃণা করতো।) ফলে সে যখন ইন্তেকাল করে, তখন বনী ইসরাঈলরা তার পায়ে ধরে তাকে টেনে হেঁচড়ে গোবর পূর্ণ স্থানে, গোবরের স্তূপে নিক্ষেপ করে। তারপর যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি জলীলুল ক্বদর নবী ও রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সম্মানিত ওহী মুবারক করেন যে, তিনি যেন বণী ইসরাঈলের সমস্ত লোকজন নিয়ে ঐ ব্যক্তির গোসল, দাফন-কাফনের ব্যবস্থা করেন এবং তার জানাযার নামায পড়েন। মহান আল্লাহ পাক তিনি যা নির্দেশ মুবারক করলেন, হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি তাই করলেন। এই কারণে বনী ইসরাঈলরা আশ্চর্য হলো। তারা বললো, সে এমন এক ব্যক্তি- যার মতো অত্যধিক সীমালঙ্গনকারী, চরম অবাধ্য, অত্যন্ত কঠিন হৃদয়ের অধিকারী, চরম বেপরওয়া, কর্কশভাষী, বড় যালিম, চরম বেআদব, সেরকাশী (খুনী) এবং অত্যধিক পাপীষ্ঠ, গুণাহগার আর কেউ ছিলো না। হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, নি:সন্দেহে আমি তা জানি। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে এরূপ করার জন্য সম্মানিত নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! তখন তারা সবাই বললো, আপনি (দয়া করে) আপনার রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে (এ বিষয়ে) সুওয়াল করুন (যে, এর হাক্বীক্বত কী?)। তারপর হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি উনার রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে সুওয়াল করলেন। তিনি বললেন, আয় বারে এলাহী! বনী ইসরাঈলরা যা বলেছে আপনি অবশ্যই তা জানেন। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সম্মানিত ওহী মুবারক করলেন যে, বনী ইসরাঈলরা যা বলেছে তা সত্যই বলেছে। নিশ্চয়ই সে দুই শত বছর আমার নাফরমাণী করেছে। তবে সে একদিন সম্মানিত ও পবিত্র তাওরাত শরীফ খুলে দেখতে পেলো যে, সম্মানিত তাওরাত শরীফ-এ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক লেখা। তখন সে মুহব্বতের সাথে খুশি মুবারক প্রকাশ করে আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক ‘সাইয়্যিদুনা মাওলানা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনার মধ্যে (একবার মাত্র) বুছা দিয়েছিলো এবং মুহব্বতের সাথে খুশি মুবারক প্রকাশ করে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক তার দুই চোখে লাগিয়েছিলো। সুবহানাল্লাহ!
অপর বর্ণনায় রয়েছেন, এবং সে উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করেছিলো। সুবহানাল্লাহ! এই কারণে আমি তাকে উত্তম প্রতিদান দান করেছি। সুবহানাল্লাহ! তার দুই শত বছরের (জীবনের) সমস্ত গুণাহ-খতাগুলো ক্ষমা করে দিয়েছি এবং তার সাথে সত্তর জন হুরের বিবাহ দিয়েছি। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ তার উপর জাহান্নাম হারাম করে সম্মানিত জান্নাত মুবারক ওয়াজিব করে দিয়েছি এবং আপনার মতো একজন জলীলুল ক্বদর নবী ও রসূল হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার জন্য তার গোসল, দাফন-কাফনের ব্যবস্থা করা এবং তার জানাযার নামায পড়া ফরয করে দিয়েছি।” সুবহানাল্লাহ! (খছায়িছুল কুবরা ১/২৯, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/৪১২, সীরাতে হালবিয়্যাহ ১/১৩৬, তাফসীরে দুররে মানছূর ৩/৫৭৯, শরহু বুখারী ২/১১৯ ইত্যাদি)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(১৩)
৩০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (১২)
২৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল আশিরাহ্ আলাইহাস সালাম উনার বেমেছাল মুহব্বতপূর্ণ সম্পর্ক মুবারক
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল আশিরাহ্ আলাইহাস সালাম উনার একখানা মহাসম্মানিত বিশেষ স্বপ্ন মুবারক
২৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (১২)
২৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের তরফ থেকে বিশেষ দাওয়াত মুবারক এবং খুশি মুবারক প্রকাশ
২৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (১১)
২৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রচিত সম্মানিত কবিতা বা ক্বাছীদাহ্ শরীফ
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক
২২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
যারা জীবতি আছ, তাদরে দায়ত্বি হলো- মুসলমানদরে পক্ষে দো‘আ করা। কাফরেদরে বরিুদ্ধে কঠনি বদ দো‘আ করা
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (১০)
২১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)