দোয়া কিভাবে করতে হবে সে সম্পর্কেও অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে। তন্মধ্যে কয়েকটি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
(১)
عَنْ حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ادْعُوا اللهَ وَأَنْتُمْ مُوْقِنُوْنَ بِالْإِجَابَةِ وَاعْلَمُوْا أَنَّ اللهَ لَا يَسْتَجِيْبُ دُعَاءً مِنْ قَلْبٍ غَافِلٍ لَاهٍ
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
দোয়া সম্পর্কে কতিপয় সম্মানিত হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে-
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
(১)
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَلُوْا اللّٰهَ مِنْ فَضْلِه فَإِنَّ اللّٰهَ يُحِبُّ أَنْ يُسْأَلَ وَأَفْضَلُ الْعِبَادَةِ انْتِظَارُ الْفَرَجِ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে উনার অনুগ্রহ প্রার্থনা কর। নি বাকি অংশ পড়ুন...
দোয়া সম্পর্কে কতিপয় সম্মানিত হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে-
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
(১)
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَلُوْا اللّٰهَ مِنْ فَضْلِه فَإِنَّ اللّٰهَ يُحِبُّ أَنْ يُسْأَلَ وَأَفْضَلُ الْعِبَادَةِ انْتِظَارُ الْفَرَجِ
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে উনার অনুগ্রহ প্রার্থনা কর। নি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অধিক পছন্দনীয় আমল:
মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا مِنْ أَيَّامٍ أَحَبُّ إِلَى اللهِ أَنْ يُتَعَبَّدَ لَه فِيْهَا مِنْ عَشْرِ ذِي الْحِجَّةِ يَعْدِلُ صِيَامُ كُلِّ يَوْمٍ مِنْهَا بِصِيَامِ سَنَةٍ وَقِيَامُ كُلِّ لَيْلَةٍ مِنْهَا بِقِيَامِ لَيْلَةِ الْقَدْرِ
অর্থ: হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র যিলহজ্জ শ বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গঃ দুধ সম্পর্কীয় সন্তান বা পালক সন্তান ওয়ারিছ হবে কিনা
সুওয়াল: দুধ সম্পর্কীয় সন্তান দুধ মা-বাবার সম্পদের ওয়ারিছ হবে কি-না? অনুরূপ পালক সন্তান পালক পিতা-মাতার ওয়ারিছ হবে কি-না?
জাওয়াব: ওয়ারিছ হবে না। দুধ সন্তান ওয়ারিছ হয় না। আর দুধ সম্পর্ক সেটা হলো দুধ সম্পর্কের সন্তান-সন্ততি। তারা ওয়ারিছ হবে না। অন্যান্য যারা আছে ঐ রকম সর্ম্পকের যেমন পালক সন্তান, সর্ম্পকের দিক থেকে সম্পর্ক ঠিক থাকবে কিন্তু ওয়ারিছ হবে না। এই সম্পর্ক ওয়ারিছ হয় না। কেউই যদি না থাকে তখন পাবে। যে মূল মালিক সে যদি বলে, সে আমার অমুক তখন হয়তো পাবে। কেউ না থাকলে বাকি অংশ পড়ুন...
তাবেয়ীদের যুগে মহিলাদের ইলিম-তা’লীম মুবারক :
তাবেয়ীদের যুগে বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ও ফক্বীহ্ কাসিম ইবনু মুহম্মদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ইমাম যুহরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, ‘আমি আপনার মধ্যে জ্ঞান পিপাসা লক্ষ্য করছি। আমি কি আপনাকে জ্ঞানে পরিপূর্ণ একটি পাত্র দেখিয়ে দেব না? তিনি বললেন, হ্যাঁ, অবশ্যই। তিনি বললেন, ‘আমরাহ্ বিনতে আব্দুর রহমান রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার মজলিস কখনো ছেড়ে থাকবেন না। কারণ, তিনি উম্মুল কায়িনাত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীকাহ আলাইহাস সালাম উনার কোলে লালিত-পালিত। অতএব, তিনি উ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَلَاةُ الْـمَرَاَةِ فِـيْ دَارِهَا اَفْضَلُ مِنْ صَلَاتِـهَا فِـيْ مَسْجِدِهَا وَصَلَاتُـهَا فِـيْ بَيْتِهَا اَفْضَلُ مِنْ صَلَاتِـهَا فِـيْ دَارِهَا.
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন খাতামুন নাবিয়্যীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহিলাদের বাড়ির নামায তাদের মসজিদের নামাযের চেয়ে উত্তম। আর বাড়ীর বাকি অংশ পড়ুন...
একটি কথা বলা জরুরী, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قَدْ مُنِعَ صِيَامُ خَمْسَةِ اَيَّامٍ يَوْمُ الْعِيْدِ الْفِطْرِ وَ عِيْدِ الْاَضْحٰي وَ ثَلَاثَةِ اَيَّامٍ بَعْدَه
অর্থ : পাঁচদিনে রোযা রাখা নিষেধ করা হয়েছে, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আদ্বহা এবং ঈদুল আদ্বহার পরের তিনদিন”।
আরো বর্ণিত আছে-
قَالَ النَّبِىُّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَصُوْمُوْا لِهذِه الْاَيَّامِ فَاِنَّهَا اَيَّامُ اَكْلٍ وَشُرْبٍ وَبِعَالٍ
অর্থ: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন “তোমরা এই দিনগুলোতে রোযা রাখবে না। কেননা নিশ্চয়ই এই দিনগুলো পানাহার এবং হা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উসামা ইবনে যায়েদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি জান্নাতে প্রবেশের দরজায় দাঁড়িয়ে দেখলাম- যারা তাতে প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশ ছিল দুনিয়াতে দরিদ্র ও অসহায়। আর ধনী ও প্রভাবশালীদের আটকে দেয়া হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে যাদের জাহান্নামে যাওয়ার ফয়সালা হয়ে গেছে তাদের কথা আলাদা। এরপর আমি জাহান্নামে প্রবেশের দরজায় দাঁড়ালাম, সেখানে দেখলাম যারা প্রবেশ করেছে তাদের অধিকাংশই ছিলো নারী।
এই হাদীছ শরীফ পাঠ করে মানুষ অনেক পেরেশান হয়ে য বাকি অংশ পড়ুন...












