কুরবানীর পশুর বয়স:
কুরবানীর পশুর বয়স সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَذْبَحُوْا اِلَّا مُسِنَّةً اِلَّا اَنْ يَعْسُرَ عَلَيْكُمْ فَتَذْبَحُوْا جَذَعَةً مِنَ الضَّأْنِ
অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মুসিন্নাহ ব্যতীত কুরবানী করবে না। যদি তোমাদের জন্য কষ্টসাধ্য হয় তাহলে তোমরা ৬ মাসের দুম্বা জবেহ করতে পারো” বাকি অংশ পড়ুন...
মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহিকে বলা হয় হাজার বছরের মুজাদ্দিদ। মোঘল শাসক আকবর ও সম্রাট জাহাঙ্গীর মধ্যকার সময়ে উনার আগমন। তিনি একাই আকবরের দ্বীনে ইলাহী নামক কুফরী ধর্মের মূল উৎপাটন করেছিলেন এবং মুসলমানদের ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সঠিক দ্বীন ইসলাম। তিনি না থাকলে হয়ত ভারত বর্ষে অনেক মুসলমানকে এখন দ্বীন-ই-ইলাহী ধর্মের অনুসারি হতে হতো। সেই মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহির জীবনীতে দেখা যায়, তিনি প্রথম জীবনে একবার ফরজ হজ্জ সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কাফেলার সাথে রওনা দিয়েছিলেন। পথিমধ্যে তিনি ঐ জামানার বিখ্যাত ওলী ও শায়েখ হযরত বাকী বিল বাকি অংশ পড়ুন...
বোরকা পরিধান করে হাত ও মুখ খোলা রেখে ঘর থেকে বের হওয়া জায়েজ নেই ।হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
حَمَلَهَا وَرَاءَهُ وَجَعَلَ رِدَاءَهُ عَلَى ظَهْرِهَا وَوَجْهِهَا-
অর্থ: খায়বার বিজয়ের পর পবিত্র মদীনা শরীফ উনার দিকে প্রত্যাবর্তনের সময় মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার বাহন মুবারকে উম্মুল মুমিনীন হযরত আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনাকে পিছনে বসিয়ে উনার স্বীয় চাদর মুবারক পিঠের উপর দিয়ে ও মুখের উপর দিয়ে উনাকে ঢেকে নেন। (মুখতাছারু ছহীহিল ইমামিল বুখারী-৩/৫৩, ফী যিলালিল কুরআন, যাদু বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গত, কিতাবে একটি ওয়াকিয়া বর্ণিত আছে, পূর্ববর্তী যামানায় এক ব্যক্তি ছিল, যে মোটামুটি স্বচ্ছল ছিল। সে কুরবানী না করে কুরবানীর টাকা গরীব-মিসকীনদেরকে দিয়ে দিত। ঐ ব্যক্তি একদিন স্বপ্নে দেখল, ক্বিয়ামত সংঘটিত হয়ে গেছে এবং জান্নাত-জাহান্নামের ফায়ছালাও হয়ে গেছে। পুলছিরাত পার হয়ে যারা জান্নাতী উনারা জান্নাতে চলে যাবেন, আর যারা জাহান্নামী তারা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। দেখা গেল, একটি করে বাহন আসলো এবং সেই বাহনে চড়ে অনেকে পুলছিরাত পার হয়ে গেল। কিন্তু ঐ লোকের কোনো বাহন আসল না। জিজ্ঞাসা করা হল, তার বাহন কোথায়? বলা হল, তার কোন বাহন নেই বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীন ইসলাম উনার ৫টি স্তম্ভের একটি সম্মানিত হজ্জ। অথচ ইহুদী কর্তৃক লালিত-পালিত সৌদী ওহাবী সরকার প্রধানত ৩টি মাধ্যমে সারা বিশ্বের কোটি কোটি মুসলমানের হজ্বের মত এতো গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতটি নষ্ট করে দিচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! যে ৩টি মাধ্যমে সৌদী সরকার মুসলমানদের পবিত্র হজ্জকে নষ্ট করছে সে ৩টি মাধ্যম হচ্ছে-
১. ভুল তারিখে মাস গণনা ও শুরু
২. ছবি তোলা ও ভিডিও করা এবং
৩. বেপর্দা।
এই ৩টি বিষয় নিয়েই সংক্ষেপে আলোচনা করার চেষ্টা করব। ইনশাআল্লাহ! কারণ উক্ত বিষয় ৩টি অনুধাবন না করার কারণে একদিকে ওলামায়ে সূরা বিভ্রান্তির মধ্যে রয়েছে, অন্যদিকে স বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরবানী উনার বিধান:
وَالشَّفْعُ يَوْمُ النَّحْرِ
অর্থ: জোড় হচ্ছে ইয়াওমুন নহর তথা ঈদুল আদ্বহা উনার দিন”।
এই দিনের শ্রেষ্ঠ আমল হলো কুরবানী করা। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
اَفْضَلُ الْعِبَادَاتِ يَوْمُ الْعِيْدِ إِرَاقَةُ دَمُ الْقُرْبَاتِ
অর্থ : ঈদের দিন কুরবানীর পশুর রক্ত প্রবাহিত করা অর্থাৎ কুরবানী করা শ্রেষ্ঠ ইবাদত”।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنْسَكًا لِّيَذْكُرُوا اسْمَ اللّٰهِ عَلٰى مَا رَزَقَهُمْ مِّنْ بَهِيْمَةِ الْأَنْعَامِ
অর্থ : আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্যই কুরবানীর হুকুম দিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রসঙ্গঃ বোরকার ধরণ
সুওয়াল:
বোরকা কেমন হওয়া উচিৎ?
জাওয়াব:
বোরকা কালো হওয়াই উচিৎ। কারণ বোরকা পরিধান করা হয়ে থাকে বেগানা বা পরপুরুষের সাথে পর্দা রক্ষা করার জন্য এবং পরপুরুষের নিকট যাতে সৌন্দর্য প্রকাশিত না হয় সেজন্য। কালো ব্যতীত অন্য রংয়ের কাপড় পরিধানে সৌন্দর্য প্রকাশিত হয়, সেজন্য শুধুমাত্র কালো রঙের বোরকা পরিধান করাই আবশ্যক।
সুওয়াল:
পাতলা ও চিপা পোশাক পরিধান করা কতটুকু ঠিক?
জাওয়াব:
যেসব পাতলা ও চিপা পোশাক পরিধান করলে শরীর দেখা যায় তা পরিধান করা জায়িয নেই। এমন ধরনের পোশাক পরিধান করা উচিৎ যেন শরীর দেখা না যায়। কারণ পোশাক পর বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কুরবানী উনার বিধান:
وَالشَّفْعُ يَوْمُ النَّحْرِ
অর্থ: জোড় হচ্ছে ইয়াওমুন নহর তথা ঈদুল আদ্বহা উনার দিন”।
এই দিনের শ্রেষ্ঠ আমল হলো কুরবানী করা। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
اَفْضَلُ الْعِبَادَاتِ يَوْمُ الْعِيْدِ إِرَاقَةُ دَمُ الْقُرْبَاتِ
অর্থ : ঈদের দিন কুরবানীর পশুর রক্ত প্রবাহিত করা অর্থাৎ কুরবানী করা শ্রেষ্ঠ ইবাদত”।
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
لِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنْسَكًا لِّيَذْكُرُوا اسْمَ اللّٰهِ عَلٰى مَا رَزَقَهُمْ مِّنْ بَهِيْمَةِ الْأَنْعَامِ
অর্থ : আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্যই কুরবানীর হুকুম দিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
মা শব্দটি যতটা বলতে সহজ এবং ছোট দেখায় কিন্তু বাস্তবে মা হওয়ার সোভাগ্য যাদের হয়েছে তারাই জানেন মা হওয়ার মতো জান্নাতি সুখ পৃথিবীতে দ্বিতীয় আর নেই। একজন নারী নিজ সন্তানের অস্তিত্বধারণ করা থেকে শুরু করে সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত একটি কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যায় যা ভাষা কিংবা শব্দমালা দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব না।
বর্তমানে কথিত আধুনিকতার ছোয়ায় সিজারের মাধ্যমে সন্তান ডেলিভারি করিয়ে তারা পরিপূর্ণ মাতৃত্বের স্বাদ নিতে পারছে না, যা নিঃস্বন্দেহে বলা যায়। সিজারের মাধ্যমে সন্তান ভুমিষ্ট করে অজান্তেই নিজের এবং সন্তানের বড় ধরণের বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব মাহবুব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “দেখ- আমি দু’টো নসীহত তোমাদের জন্য রেখে যাচ্ছি। একটা হচ্ছে- কথা বলে, আর একটা কথা বলেনা। যেটা কথা বলে সেটা হচ্ছে- পবিত্র কুরআন শরীফ। পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে পড়ে নসীহত হাছিল করবে। আর যেটা কথা বলেনা, সেটা হচ্ছে- নির্বাক-মৃত্যু, কথা বলেনা। মৃত্যু দেখে দেখে নসীহত হাছিল করবে। ”
কাজেই প্রত্যেক ব্যক্তিরই দায়িত্ব হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে পড়ে নসীহত হাছিল করবেন এবং মৃত্যু দেখে দেখে নসীহত হাছিল করবেন, অন্তর থেকে দুনিয়ার মুহব্বত দূর করে দিব বাকি অংশ পড়ুন...












