খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক (পবিত্র সত্ত্বা) উনার সাথে অথবা মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফাত বা গুনাবলীর কোনটির মধ্যে উনার মতো অপর কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অংশীদার সাব্যস্ত করার নাম শিরক। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক ও ছিফাত সমূহের মধ্যে কাউকে শরীক করে তাকে মুশরিক বলে।
মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া অসীম। তিনি ইচ্ছা করলে বান্দার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু শিরক এমনই মারাত্মক গুনাহ বা অপরাধ যে, তিনি কিছুতেই শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পরিস্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক (পবিত্র সত্ত্বা) উনার সাথে অথবা মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফাত বা গুনাবলীর কোনটির মধ্যে উনার মতো অপর কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অংশীদার সাব্যস্ত করার নাম শিরক। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক ও ছিফাত সমূহের মধ্যে কাউকে শরীক করে তাকে মুশরিক বলে।
মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া অসীম। তিনি ইচ্ছা করলে বান্দার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু শিরক এমনই মারাত্মক গুনাহ বা অপরাধ যে, তিনি কিছুতেই শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পরিস্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক (পবিত্র সত্ত্বা) উনার সাথে অথবা মহান আল্লাহ পাক উনার ছিফাত বা গুনাবলীর কোনটির মধ্যে উনার মতো অপর কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে অংশীদার সাব্যস্ত করার নাম শিরক। আর যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার যাত পাক ও ছিফাত সমূহের মধ্যে কাউকে শরীক করে তাকে মুশরিক বলে।
মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া অসীম। তিনি ইচ্ছা করলে বান্দার সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু শিরক এমনই মারাত্মক গুনাহ বা অপরাধ যে, তিনি কিছুতেই শিরকের গুনাহ ক্ষমা করবেন না।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে পরিস্কারভাবে ঘোষণা করা হয়েছ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ইলিম অর্জন করা ফরয। ”
বর্তমানে দেখা যায়, সাধারণত পুরুষরাই শুধু বাইয়াত গ্রহণ করে, যিকির-ফিকির করে আমল করে। কিন্তু মেয়েদেরকে কিতাবাদি পড়তে বা যিকির-ফিকির করতে খুব একটা দেখা যায় না। বরং মেয়েদেরকে বেশি বেশি পড়ানো উচিত এবং যিকির করতে দেয়া উচিত। কেননা, একজন মেয়ে হচ্ছেন একজন মা। একজন মায়ের কাছে সন্তান যত তা’লীম নিতে পারে বাবার কাছে ততটুকু পারে না।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, বাবা জাহিরীভাবে যিকির-ফিকির, আমল করে তথাকথিত ছূফী হয়েছেন অথচ তার ছেলেমেয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
“পুরুষদের জন্য নারীদের অপেক্ষা অধিক ক্ষতিকর বিপদের জিনিস আমি আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। ”
অর্থাৎ নারীদের দ্বারাই সমাজে সর্বাধিক ফিতনা-ফাসাদ সৃষ্টি হয়ে থাকে। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পুরুষদের জন্য সর্বাপেক্ষা ফিতনার বিষয় বলা হয়েছে নারীদেরকে। কারণ শয়তান নারীদের সূরতেই আগমন করে এবং প্রত্যাবর্তন করে। তাই নারীরাই হচ্ছে সমস্ত ফিতনার মূল।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে। ন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اُدْخُلُوْا فِى السِّلْمِ كَافَّةً
অর্থ : তোমরা পরিপূর্ণভাবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশ করো। (পবিত্র সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ২০৮)
আর সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সর্বোতভাবেই নিন্মোক্ত চারটি উছূলের মধ্যে সীমাবদ্ধ, যেগুলোর বাইরে দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে কোন বিষয়ই গ্রহণযোগ্য নয়। আর তাহলো- যেমন কিতাবে উল্লেখ করা হয়-
اُصُوْلُ الشَّرْعِ ثَلَاثَةٌ اَلْقُرْاٰنُ الشَّرِيْفُ وَالْـحَدِيْثُ الشَّرِيْفُ وَالْاِجْـمَاعُ وَرَابِعُهَا الْقِيَاسُ
অর্থ : সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দলীল মোট চারটি (১) পবিত্র কুরআন বাকি অংশ পড়ুন...












