নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَكْرِمُوا الْمُحَّرَمَ وَاَكْرِمُوْا عَاشُوْرَاءَ مِنَ الْمُحَّرَمِ مَنْ اَكْرَمَ عَاشُوْرَاءَ مِنَ الْمُحَّرَمِ اَكْرَمَهُ اللهُ تَعَالـٰى بِالْـجَنَّةِ وَنَـجَّاهُ مِنَ النَّارِ عاشوراءَ
অর্থ: “তোমরা সম্মানিত ও পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাস উনাকে এবং উনার মধ্যস্থিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে সম্মান কর। যে ব্যক্তি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে সম্মান করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জান্নাত দিয়ে এবং জাহান বাকি অংশ পড়ুন...
এই সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّهٗ يَوْمُ عِيْدٍ
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের দিন মুবারক হচ্ছেন ‘সম্মানিত ঈদের দিন’। ” (আল মি’ইয়ার ১/৩৩৮)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও মহাপব বাকি অংশ পড়ুন...
“নিশ্চয়ই যে সকল মহান ব্যক্তিত্ব-ব্যক্তিত্বা উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার বন্ধু, উনাদের কোনো ভয়ভীতি নেই এবং উনারা চিন্তিতও হবেন না। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৬২)
‘আউলিয়া’ শব্দটি ‘ওলী’ শব্দের বহুবচন। আরবী ভাষায় ‘ওলী’ শব্দের অর্থ: নিকটবর্তী এবং দোস্ত, বন্ধু- উভয়ই বুঝায়।
হযরত আল্লামা আলুসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, পার্থিব জীবনে ওলীআল্লাহগণ উনাদের ভয় ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকা বলতে এই বুঝায় যে, পৃথিবীবাসী সাধারণতঃ যেসব ভয় ও দুশ্চিন্তার সম্মুখীন থাকে; আরাম-আয়েশ, মান-সম্ভ্রম, ধন-সম্পদ ইত্যাদির বাকি অংশ পড়ুন...
১৩ জন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নেয়ার ধারাবাহিকক্রম মুবারক অনুযায়ী সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, আফযালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আত তাসি‘য়াহ্ আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন ‘আত্ তাসি‘য়াহ্ অর্থাৎ নবম’। সুবহানাল্লাহ! বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَنَسٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ مَا شَـمِمْتُ عَنْۘبَرًا قَطُّ وَلَا مِسْكًا وَّلَا شَيْئًا اَطْيَبَ مِنْ رِّيْحِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন, যতো প্রকারের সুগন্ধি আছে- চাই তা মেশক হোক বা আম্বর হোক, আমি তার ঘ্রাণ গ্রহণ করেছি। কিন্তু কোনো সুগন্ধিই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসিম মুবারক) উনার সৌরভ মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
এই সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
وَاَمَّا الْمَوْلِدُ فَالَّذِىْ يَظْهَرُ لِىْ اَنَّهٗ عِيْدٌ مِّنْ اَعْيَادِ الْمُسْلِمِيْنَ وَمَوْسِمٌ مِّنْ مَّوَاسِمِهِمْ
অর্থ: “আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের সময় মুবারক- যা আমার নিকট প্রকাশ হয়েছেন, নিশ্চয়ই তা সম্মানিত মুসলমান উনাদের ঈদসমূহের মধ্য থেকে একটি সম্মানিত ঈদ মুবারক এবং উৎসবসমূহের মধ্য থেকে একটি বিশেষ উৎসব মুবারক। ” সুবহানাল্লাহ! (আর রসায়িলুল কুবরা, মাওয়াহিবুল জালীল শারহু মুখতাছারিল খলীল ২/৪০৭)
বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা তো বুঝো না। বললে কি হবে? এটা ৪৫-৪৬ বছর আগের কথা। তখন যাত্রাবাড়ী দরবার শর বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ اِمَامِ الْاوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمّ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَنَّ اللهَ تَعَالـٰى قَالَ لِنَبِيِّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ اَجْلِكَ اَبْطَحُ الْبَطْحَاءَ وَاُمَوِّجُ الْـمَاءَ وَاَرْفَعُ السَّمَاءَ وَاَجْعَلُ الْثَوَابَ وَالْعِقَابَ وَالْـجَنَّةَ وَالنَّارَ
অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী-রসূল, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হ বাকি অংশ পড়ুন...
‘নুযহাতুল মাজালিস’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
فَعَلِمَتْ اَحْبَارُ الشَّامِ بِـسَيِّـدِنَـا حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ لِاَنَّ فِـىْ كُتُبِهِمْ اِذَا قَطَرَتْ جُبَّةُ حَضْرَتْ يَـحْيٰـى عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَدْ وُلِدَ وَالِدُ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “শাম দেশের পাদ্রীরা সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে জানতো। কেননা তাদের আসমানী কিতাবসমূহে লিখা ছিলো যে, যখন হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত জুব্বা মুবারক থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে রক্ত মুবারক ঝরতে থাকবে, তখন বুঝতে হবে যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হ বাকি অংশ পড়ুন...
মালিকু আহলি বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, মালিকুল জান্নাহ, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, মালিকুল কায়িনাত সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সবচেয়ে বড় মহাসম্মানিত পরিচয় মুবারক হচ্ছেন- তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বাজান আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! তিনি সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব মুবারক। সুবহানাল্লাহ! উনার মুবারক উসীলায় সমস্ত জিন-ইনসান এবং তামাম কায়িনাতবাসী সকলেই মর্যাদা-মর্তবা, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূ বাকি অংশ পড়ুন...












