মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
, ১৮ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৪ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ২১ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) অর্থ হচ্ছেন মূল নবী। এখানে اَلْاُمِّىِّ (আল উম্মিয়্যি) শব্দ মুবারকখানা নির্গত হয়েছেন اُمٌّ (উম্মুন) শব্দ থেকে। اُمٌّ (উম্মুন) উনার অর্থ হচ্ছেন মূল। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে اُمُّ الْكِتَابِ ‘উম্মুল কিতাব বা কিতাব উনার মূল’ এবং اُمُّ الْقُرْانِ ‘উম্মুল কুরআন বা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল’ বলা হয়েছে। কাজেই, اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি উনার অর্থ হচ্ছেন ‘মূল নবী, সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’। সুবহানাল্লাহ! কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাবিয়্যীন হিসেবে, উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক ও মূল হিসেবে সমস্ত কিছু হাদিয়া দিয়ে উনাকে সৃষ্টি মুবারক করেছেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে এক কাতরা নূর মুবারক নিয়ে সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক, সম্মানিত কুরসী মুবারক, সম্মানিত জান্নাত মুবারক, জাহান্নাম, আসমান-যমীন, চন্দ্র-সূর্য, আলো-বাতাস, মাটি-পানি, গাছপালা-তরুলতা, জামাদাত, শাজারাত, হাজারাত, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকেসহ সমস্ত মাখলূকাত, তামাম কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই, তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক। সুবহানাল্লাহ! এ কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ‘মূল নবী বা সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এটাই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক। এ বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে অসংখ্য-অগণিত দলীল-আদিল্লাহ ও প্রমাণ মওজূদ রয়েছেন। নি¤েœ অ সংক্ষেপে কয়েকখানা প্রমাণ তুলে ধরা হলো-
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
চতুর্থ প্রমাণ:
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
অর্থ: “আর (আমার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত যিকির মুবারক, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক কতটুকু বুলন্দ করেছেন, এটা তিনি এবং উনার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারাই সবচেয়ে ভালো জানেন। সুবহানাল্লাহ! তবে বাহ্যিকভাবে বুঝার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিম শরীফই যথেষ্ট। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই আশিক্ব হয়ে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক উনার সাথে উনার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক সংযুক্ত করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারাসহ সমস্ত কায়িনাতবাসী সকলের মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত কালিমা শরীফ হচ্ছেন-لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ। এই বিষয়ে সমস্ত উম্মতের ইজমা’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন অর্থাৎ মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত শরীয়ত উনার সর্বাধিক বিশুদ্ধ ফতওয়া হচ্ছেন, ক্বিয়ামত পর্যন্ত কেউ যদি শুধু لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ বলে, তাহলেও সে ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ না বলবে। সুবহানাল্লাহ!
যেমন- কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
كَلِمَةُ الْاِيْـمَانِ وَهِـىَ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِلْاِجْمَاعِ عَلـٰى اَنَّهٗ لَا يَعْتَدُّ فِـى الْاِسْلَامِ بِتِلْكَ وَحْدِهَا
অর্থ: “কালিমাতুল ঈমান বা সম্মানিত ঈমান মুবারক উনার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত কালিমা হচ্ছেন- لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। এই বিষয়ে সমস্ত উম্মতের ইজমা’ হয়েছেন যে, কেউ যদি শুধু لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ বলে, তাহলে সে কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ না বলবে। ” সুবহানাল্লাহ! (মির‘আতুল মাফাতীহ ৬/৫৮)
হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
وَلَوْ اَنَّ عَبْدًا عَبَدَ اللهَ وَصَدَّقَهٗ فِـىْ كُلِّ شَىْءٍ وَّلَـمْ يَشْهَدْ اَنَّ مُـحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَـمْ يَنْتَفِعْ بِشَىْءٍ وَّكَانَ كَافِرًا
অর্থ: “যদি কোনো ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত-বন্দেগী করে এবং উনার যাবতীয় বিষয় বিশ্বাস করে, তারপরেও সে এক যাররা পরিমাণ ফায়দা লাভ করতে পারবে না এবং নিঃসন্দেহে সে কাফির; যদি সে সাক্ষ্য না দেয়,
اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
‘নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। ” সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে বাগভী শরীফ ৮/৪৬৩)
অতএব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সম্মানিত ঈমান উনার মূল এবং তিনি সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টি ও কায়িনাতের মূল এবং মালিক। এ কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেاَلنَّبِىِّ الْاُمِّى (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) ‘মূল নবী বা সমস্ত কিছুর মূল ও মালিক’ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক নন; এ ছাড়া সকল মর্যাদা ও মাক্বাম উনার অধিকারী
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
অনুসরণীয় চার মাযহাব উনাদের ফতওয়া মুতাবিক সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশকারী, কটাক্ষকারী, অবমাননাকারীদেরকে শরঈ শাস্তি প্রদান করা ওয়াজিব
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
খলীফা মনোনীত হওয়ার ব্যাপারে সংক্ষিপ্ত আলোচনা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (১৭)
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত খলীফা উনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা সম্পূর্ণরূপে হারাম-নাজায়িয এবং বিদ্রোহীকে কতল করা বৈধ
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত খলীফা উনার অনুসরণ-অনুকরণ করা ফরয
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)