মা’ছূম হওয়া, রহমতের সমস্ত দরজা খুলে যাওয়া, শাফায়াত মুবারক লাভ এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অনুরূপ নাজাত লাভ করা:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـى الدَّرْدَاءِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَنَّهٗ مَرَّ مَعَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِلـٰى بَيْتِ حَضْرَتْ عَامِرِ ۣ الْاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ وَكَانَ يُعَلِّمُ وَقَائِعَ وِلَادَتِهٖ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِاَبْنَائِهٖ وَعَشِيْرَتِهٖ وَيَقُوْلُ هٰذَا الْيَوْمَ هٰذَا الْيَوْمَ فَقَالَ عَلَيْهِ الصَّلٰوةُ وَالسَّلامُ اِنَّ اللهَ فَتَحَ لَكَ اَبْوَابَ الرَّحْـمَةِ وَالْمَل বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৫ই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ লাইলাতুস সাব্ত শরীফ (শনিবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম বাকি অংশ পড়ুন...
এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনই অর্থাৎ ৬১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ ইয়াওমুল জুমু‘আহ্ শরীফ সাইয়্যিদুশ শুহাদা, শুহাদায়ে কারবালা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিবার মুবারকসহ কারবালার নির্জন প্রান্তরে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَعْدَ اُمِّـىْ اَلْاُوْلـٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اُمِّ اَيـْمَنَ عَلَيْهَا السَّلَامُ) قَالَتْ كَانَ لِرَسُوْلِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَخَّارَةٌ يَّبُوْلُ فِيْهَا فَكَانَ اِذَا اَصْبَحَ يَقُوْلُ يَا سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَعْدَ اُمِّـىْ عَلَيْهَا السَّلَامُ صُبِّـىْ مَا فِى الْفَخَّارَةِ فَقُمْتُ لَيْلَةً وَّاَنَا عَطْشٰى فَشَرِبْتُ مَا فِيْهَا فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اُمِّـىْ بَعْدَ اُمِّـىْ اَلْاُوْلـٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ صُبِّـىْ مَا فِـى الْفَخَّارَةِ فَقَالَتْ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ বাকি অংশ পড়ুন...
এই সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِعْلَمْ اَنَّ السَّلَفَ وَالْخَلَفَ لَمْ يَزَالُوْا مِنْ اِتِّخَاذِ شَهْرِ مِيْلَادِ خَيْرِ العِبَادِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَعْيَادًا
অর্থ: “জেনে রাখুন! নিশ্চয়ই হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্য থেকে সালাফ এবং খালাফ অর্থাৎ পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী উনারা প্রত্যেকেই খাইরুল ইবাদ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাস মুবারক (সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ অর্থাৎ মহাসম্মান বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূর আলাইহিস সালাম তিনি প্রকাশ্যে মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর উম্মু আবীহা আন নূরুল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত খইরু ওয়া আফদ্বলু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রায় দেড় বছর দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করেন। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ সম্পর্কে কিতাবে উল্লেখ রয়েছেন,উম্মু আবীহা, আন নূরুল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত খইরু ওয়া আফদ্বলু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ حَضْرَتْ عَائِشَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ حَضْرَتْ زَيْنَبُ عَلَيْهَا السَّلَامُ خَيْرُ بَنَاتِـىْ اُصِيْبَتْ فِـىَّ
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত খইরু ওয় বাকি অংশ পড়ুন...
এই সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّهٗ مِنْ اَعْيَادِ الْمُسْلِمِيْنَ
অর্থ: “নিশ্চয়ই এই দিন মুবারক সম্মানিত মুসলমান উনাদের ঈদসমূহের অন্তর্ভূক্ত। ” সুবহানাল্লাহ! (শরহুল কুরতুবিয়্যাহ্ ২৪১ নং পৃষ্ঠা)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মুজাসসাম মুবারক উনার মধ্যে যা কিছু ছিলেন, সমস্ত কিছু ছিলেন পূত-পবিত্র থেকে পূত-পবিত্রতম ও মেশক-আম্বরসহ অন্যান্য সুগন্ধী থেকে কোটি কোটি গুণ বেশি সুগন্ধীময় এবং যাঁরা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুন নাজাত মুবারক অথবা মহাসম্মানিত ও বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ لَـمْ يَكُنِ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَـمُرُّ فِي طَرِيْقٍ فَيَتْبَعُهٗ اَحَدٌ اِلَّا عَرَفَ اَنَّهٗ سَلَكَهٗ مِنْ طِيْبِهٖ
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেই রাস্তায় গমন করতেন, সেই রাস্তা উনার সুগন্ধে সুরভিত হয়ে যেতেন, উনার পিছনে গমনকারী ব্যক্তি সহজে অনুভব করতে পরতো যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ও বাকি অংশ পড়ুন...












