মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
, ২০ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৬ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ২৩ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে অসংখ্য-অগণিত দলীল-আদিল্লাহ ও প্রমাণ মওজূদ রয়েছেন। নিম্নে সংক্ষেপে কয়েকখানা প্রমাণ তুলে ধরা হলো-
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
ষষ্ঠ প্রমাণ:
যিনি দলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
كُلَّ يَوْمٍ هُوَ فِىْ شَأْنٍ
‘মহান আল্লাহ পাক তিনি একেক দিন একেক শান মুবারক-এ থাকেন। ’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আর রহমান শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৯)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি তো ক্বদীম। তিনি শুরুতে যা করছিলেন, এখনও তাই করেন। তবে কোনো কোনো সময় উনার কোনো কোনো বিশেষ শান মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটেন। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা হচ্ছেন সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আমল মুবারক এবং উনার দায়িমী শান মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে যাচ্ছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ পালন করতেই থাকবেন। সুবহানাল্লাহ!
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ اللهَ وَمَلٰٓئِكَتَهٗ يُصَلُّوْنَ عَلَى النَّبِـىِّ يٰاَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا صَلُّوْا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوْا تَسْلِيْمًا
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার সকল সম্মানিত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করে যাচ্ছেন অর্থাৎ উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ! হে ঈমানদারগণ! আপনারাও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করুন এবং অত্যন্ত আদবের সাথে উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সালাম মুবারক পেশ করুন অর্থাৎ উনার সম্মানার্থে হাক্বীক্বীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করুন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৬)
এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করেন। সুবহানাল্লাহ! তাহলে তিনি কখন থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ শুরু করেছেন এবং কখন পর্যন্ত পাঠ করবেন? মূলত, মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করে যাচ্ছেন, এখনও পাঠ করছেন। সুবহানাল্লাহ! আর মহান আল্লাহ পাক তিনি যেহেতু ক্বদীম, তাই তিনি অনন্তকাল যাবৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করতেই থাকবেন। তিনি কখনো এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করা থেকে বিরত থাকবেন না। সুবহানাল্লাহ! আর এই কথা মুবারক কখনো কল্পনা করা যায় না যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি এমন এক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল কুদরত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওজূদ মুবারক) উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করবেন, অথচ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অস্তিত্ব মুবারক থাকবেন না, উপস্থিতি মুবারক থাকবেন না। না‘ঊযুবিল্লাহ! অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি যেমন ক্বদীম, তিনি কখনো ফানা বা লয় হবেন না, ঠিক তেমনিভাবে উনার সাথে সংযুক্ত হওয়ার কারণে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও ক্বদীম উনার অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছেন, তিনিও কখনো ফানা বা লয় হবেন না। সুবহানাল্লাহ!
যখন ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে, সমস্ত কিছু ধ্বংস হয়ে যাবে, তখন শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি থাকবেন। এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
كُلُّ مَنْ عَلَيْهَا فَانٍ. وَيَبْقَى وَجْهُ رَبِّكَ ذُو الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ
অর্থ: “সারা কায়িনাতের সমস্ত কিছু ফানা বা ধ্বংস হয়ে যাবে। একমাত্র আপনার মহামহিম ও মহানুভব রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওজূদ মুবারক বাক্বা বা স্থায়ী থাকবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আর রহমান শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬-২৭)
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত কুদরত মুবারক উনার অধীন। তাই যখন সমস্ত কায়িনাতের সমস্ত কিছু ফানা বা ধ্বংস হয়ে যাবে, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অবস্থান মুবারক করতে থাকবেন, যেমনিভাবে সৃষ্টির শুরুতে যখন কিছুই ছিলো না, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে ছিলেন এবং বর্তমানেও আছেন। সুবহানাল্লাহ!
তাহলে এখান থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি দায়িমীভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করে যাচ্ছেন, উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে যাচ্ছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পাঠ করতেই থাকবেন, অনন্তকাল যাবৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতেই থাকবেন। সুবহানাল্লাহ!
স্বাভাবিকভাবে কিতাবে উল্লেখ রয়েছে- ক্বিবলা ৫ প্রকার। যথা:
১. নামাযের ক্বিবলা হচ্ছেন- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বা’বা শরীফ,
২. দো‘আর ক্বিবলা হচ্ছেন- আসমান,
৩. ক্বিবলায়ে কুলূব বা ক্বলবের ক্বিবলা হচ্ছেন- হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম তিনি,
৪. সমস্ত মাখলূকাতের ক্বিবলা হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি,
৫. সমস্ত ক্বিবলার বিলীনকারী ক্বিবলা হচ্ছেন- যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি।
৬. আর স্বয়ং যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার দায়িমী ক্বিবলা হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
لِكُلٍّ وِجْهَةٌ هُوَ مُوَلِّيهَا
‘প্রত্যেকের একটা ক্বিবলা বা দিক রয়েছে, যে দিকে সে রুজু হয়ে থাকে। ’ (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বাক্বারাহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৪৮)
তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি দায়িমীভাবে কোন্ দিকে রুজু হয়ে রয়েছেন? তিনি তো দায়িমীভাবে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে রুজু রয়েছেন, তাই দায়িমীভাবে উনার প্রতি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছলাত মুবারক পেশ করে যাচ্ছেন এবং যাবেন অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে যাচ্ছেন এবং যাবেন অর্থাৎ অনন্তকাল যাবৎ পালন করতেই থাকবেন। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনার দায়িমী ক্বিবলা হচ্ছেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! অতএব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন মূল ক্বিবলা। সুবহানাল্লাহ!
সুতরাং, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির, তামাম কায়িনাতের ও সমস্ত কিছুর মূল এবং মালিক। এ কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে اَلنَّبِىِّ الْاُمِّى (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) ‘মূল নবী বা সমস্ত কিছুর মূল ও মালিক’ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ এবং পূর্ববর্তী সম্মানিত আসমানী কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে বর্ণিত ১০ম খলীফা
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘আহ্ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস মুবারক
১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক প্রদান
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ বুলন্দী শান মুবারক
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
ছাহিবে কা’বা কাওসাইনে আও আদনা, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আযিমুশ শান মি’রাজ শরীফ উনার বর্ণনা মুবারক (৩)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত ও ফযীলত (৪)
১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১২ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুত তাসি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
এক নযরে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
১১ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)