নবী হাশেমী চাঁদ হয়ে ধরায় এসেছেন
আপনার ইশকে খোদা স্বয়ং ফিদা হয়েছেন
ছল্লু আলা ছল্লু আলা সবে বলিছেন
ক্বদমে নিন কোটি সালাম
আস সালাম ইয়া রসূলাল্লাহ
আস সালাম ইয়া নাবীয়াল্লাহ
আস সালাম ইয়া হাবীবাল্লাহ
ছলাওয়াতুল্লাহ আলাইকুম
সালাম নিন নূরে মুয়াজ্জম
সালাম নিন রহমতে আলম
সালাম নিন রসূল আ’যম
সালাম জানাই জনম জনম
খোদাজী বলেন সুসংবাদ
খোদায়ী এসেছেন আহাদ
খোদায়ী হাবীব জিন্দাবাদ
খোদায়ী মাহবুব মুবারকবাদ
মসজিদে নববীর ইমাম
মসজিদে আক্বসারই পয়গাম
মসজিদে যুল ক্বিবলার ইনাম
মসজিদে কা’বারই সুনাম
মুস্তফা মাদানী রবি
মুস্তফা খোদার হাবীবী
বাকি অংশ পড়ুন...
আপনি মাশুকে মাওলা
আখেরী নাবী, আখেরী নাবী
আশিক হয়ে খোদা
ছলাত পাঠে সদা
থাকেন না তো জুদা
জুল জালালে রব্বী
তায়েফের প্রান্তরে
কুরাইশ কাফেরে
পাথর মেরে করে
শহীদ দন্তে নাবী
ওয়াইস আল ক্বারনী
হুব্বে হন নূরানী
দান্দান ফেলে দিয়ে
পান সন্তুষ্টি সবি
সূর্য পেয়ে ইশারা
দেখায় আবার চেহারা
নামায শেষ না হলে
ডুববো না আমি রবি
গাছ-পালা নুয়ে যায়
মেঘ ছায়া দিতে চায়
যখন চলতেন ধরায়
মুস্তফা আরাবী
আমি সেই ইশকেতে
ধরেছি কলম হাতে
নাত লিখে লিখে যদি
পাই হুব্বে নববী
বাকি অংশ পড়ুন...
ইয়া রসূলে কিবরিয়া
শুনুন হাবীবে মারদ্বিয়া
কুরবান হোক আপনার তরে
মোর ইহ-পর দুনিয়া
নবীজি দরদী রাহবার
স্রেফ উম্মতের মদদগার
মিটান সুপ্ত হৃদ হাহাকার
নূর পেতে হই মরিয়া
জীবন নষ্ট, পথও ভ্রষ্ট
জানাই দ্বারে সেই কষ্ট
মায়াতে করুন আশ্বস্ত
হে নবীয়ে আসলিয়া
চাই করম করুন রহম
পাপী তো অভাগা চরম
চাহি চুমতে নূরী ক্বদম
করুন একটু খানি দয়া
জপে জপে দরুদ মালা
মিটাই মোর অন্তর জ্বালা
দীদার দিন মোরে পহেলা
হে নববী হুসনিয়া
বলুন ইয়া নবীয়ে আযীম
কবে পাবে দিল সালীম?
করতে যদি পারি তা’যীম
যিয়ারতে কামলিয়া
বাকি অংশ পড়ুন...
নবী কুলের শিরোমনি
খোদ হাবীবুল্লাহ
ছল্লু আলা, ছল্লু আলা
বলি সারা বেলা
ধুসর মরু সাহারায় আজ
ফুল ফুটিলো গুল গুলে রাজ
রিসালতের আখেরী নাজ
শানে উজালা
জাহেলিয়ার ঘন আঁধার
দূর করিতে এলেন সারকার
আলো ছড়ান নূরে আনওয়ার
নাবীয়ে আলা
আসমান যমীন ক্বদম চুমায়
ফিরদাউসের দ্বার খুলে যায়
সব মু’মিনের হৃদ আঙ্গিনায়
ছলাওয়াতুল্লাহ
নূর মাহিনা এলো বয়ে
সবুজ পতাকা উড়িয়ে
বাকা চাঁদের হাসি নিয়ে
দেখো আসেন ক্বিবলা
ঈদ আনন্দে কুল কায়িনা
না’ত শরীফে হয় মাস্তানা
মীলাদ শরীফে শাহ মাদীনা
সালাম নিরালা
বাকি অংশ পড়ুন...
আম্মাজী আম্মাজী
উম্মুল উমাম
আপনার ছানা পড়ে
কায়িনাতের তামাম।
রংধনু সে সাতটি রঙে
কার জন্য সাজে
আমার সৃষ্টি সাত প্রলেপে
ধন্য কোন নাজে!
*
আসমানের ঐ সাতটি পরত
কার কথা বলে
যমিনের ঐ সাতটি ভাঁজে
কার কথা চলে?
*
কুরআন শরীফের সাতটি মঞ্জিল
কার পানে ছোটে
সাত হরফ আর সাত কিরাআতে
কার শান ফোটে?
*
ফাতেহা শরীফের সাতটি আয়াত
কার ছানায় ভরা,
সপ্তাহের সাত দিনগুলি বল
কার জন্যে গড়া।
*
কা’বা শরীফে তাওয়াফ সাতবার
কম বা বেশিতে নয়
সাত সায়ীতে সাফা মারওয়ায়
আমল পূর্ণ হয়।
*
আমার হৃদয়ের সাত প্রকোষ্ঠে
ধ্বনিত যে নাম
সেই নামই উৎস সকল শক্তির
সব নেকের আনজাম।
বাকি অংশ পড়ুন...
শাহরুল আযম, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহী রবীউল,
আলিশান অতুল, অরাউল অরা আবাদুল আবাদুল।
সাইয়্যিদুল কামিলুন বাশার, ইলাহী ইশকের বাহার,
আলিশান প্রকাশ গ্রহণে বেমেছাল মুবারক শান উনার।
বেমেছাল শানে শানদার হয়ে শামসে সাইয়্যিদী,
খুশির খুশিতে উজালা করেন তামাম ধরণী।
জান্নাতী সাজে সজ্জিত ধরণী, ফের অপেক্ষমান,
ইলাহী ইশকের আশিক আশিকা উনারাও হাজিরান।
সপ্তম তারকা দিবসে নিবেন, উম্মুল উম্মী তাশরীফান,
আহলান সাহলান সেই তাকবীর ধ্বনী, আজো অনির্বাণ।
গগণ বিদারী তাকবীরে প্রকম্পিত ছিলো সারা জাহান,
শুধু কি একটি নুরানী ঘরে? শুধু কি একটি মহান পরিবারে?
আ বাকি অংশ পড়ুন...
নবীজি উনার আওলাদ পরশমণি দুলালী
বসুধায় উম্মুল উমাম তিনি লক্ববে যাহরায়ী ॥
বতূলী সাজে দুনিয়া বিরাগী হয়ে
আনিলেন তাশরীফ এই অবনী মাঝে
শিক্ষা দিলেন উম্মাকে বিরাগী হতে
দুনিয়াবী ভোগ বিলাস থেকে ॥
জান্নাতের মহিলাদের সাইয়্যিদা তখতে বসি
খেজুর পাতার প্রাসাদ আপনার বারেবার গেছে খসি
নাহি চেয়েছেন রাজপদ, নাহি চেয়েছেন ধন
সর্বদা করিছেন মানুষের মাঝে দান ॥
এমনিভাবে রসূলী মুহাব্বতে সমুদয়কে করেছেন দান
নিজ সন্তান উনাদেরকেও ইসলামের তরে করেছেন কুরবান
আপনারই দ্বারা ইসলামের হয়েছে উত্থান
আপনিই কুল মুসলিম-মুসলিমার ঈমান ॥
মাওলাজীর মাহবুবা, মা বাকি অংশ পড়ুন...
জেনে রেখো, তিনি মুসাররিফাতুল ক্বুলুব,
এ তো তিলার্ধ সংশয়ের অবকাশহীন, মহান ধ্রুব।
ঋণাত্মক চিত্তের পরিবর্তন ধনাত্মক সূচকে,
উনার ক্ষণিকের ছোহবতে।
চলার পথের কেন্দ্র যদি ধন্য হয়, সেই মহান ব্যক্তিত্বে,
তবে তারুণ্যের অবাধ্যতা, নফসে আম্মারা, কুচক্রী-বিধর্মী
আর মহাশত্রু শয়তানের বহুমুখী অপকেন্দ্র বল
সব প্রশমিত হয়ে একটা মহান কেন্দ্রমুখী বলের প্রাপ্তিতে,
সুষম মসৃণ বৃত্তাকার সঞ্চার পথে, সুস্থিতিস্থাপন ইস্তিক্বামতে,
চিরন্তন বিচরণশীল সালিকা, ইলমের পরিধিতে;
অতিক্ষুদ্র সময়ের ব্যবধানে, ইলমে তাছাউফের বৃত্তকলা
পরিণত হয় পূর্ণবৃত্তে।
বাকি অংশ পড়ুন...
আমরা নারী জাতি, নারী কুল
ঘুণ ধরা সমাজের।
আমরা বলি,
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত
যেদিন জানিলাম আর্তনাদের ধ্বনিগুলো
আকাশে বাতাসে দুলিলো না;
সর্বহারা নারী জাতিদের দুঃখ-কষ্ট রহিলো না;
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত।
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত
যেদিন জানিলাম-
শয়নে-স্বপনে নারী সকল পুলকিত;
মায়া-মমতায় হৃদচেতনায়
এ ধরার বুকে শিহরিত।
খুশির আমেজ ঝিরিঝিরি হাওয়ায়
বহিয়া চলিলো হেথায় ,
কুল-মাখলুক্বাত পড়িলো ক্বাছীদা
শান্তি পেল সবাই।
আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত
যেদিন কনকচাঁপা, রজনীগন্ধা,
গোলাপ, হাসনাহেনা
আরো যত ফুল, ফুটিল বাগানে
সুবাসে মাতিলো ধরণ বাকি অংশ পড়ুন...
পরাক্রমশালী দয়াময় খোদার উদার
অন্তহীন অনির্বাণ মহান রহমতী নির্ঝর;
মর্ত ধরায় প্রকাশ পায়,
যে মূল্যবান সময়;
সে, পূত-পবিত্র রবীউল আউওয়াল মাস।
পবিত্র মাস উনার সপ্তম দিবসে,
করুণাময়ী মমতাময়ী মায়ের বেশে;
বিচিত্র পৃথিবীতে নেমে আসে
রহমতী নির্ঝরের নির্গম নির্যাস।
রাজারবাগ দরবার শরীফের,
আম্মাজী আলাইহাস সালাম।
উনার মুবারক বিলাদতী ক্ষণে,
আকাশবাসী সমূদয় ফেরেশতাগণে;
চৌদিকে ছড়ায় জান্নাতী ফুলের সুবাস।
দলে দলে পড়ে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ উনার মীলাদ;
আকাশে বাতাসে প্রবাহিত হয় ইহার মৃদু নিনাদ।
আহলান সাহলান নূরে মুজাসসাম;
উনার আহলে বাইত আ বাকি অংশ পড়ুন...
মুর্শিদ আমার মুহইউস সুন্নাহ,
করেন রসূলী সুন্নাহ জারী।
মুর্শিদ আমার ইমামুল আইম্মাহ,
সুন্নাত পালনে তিনি গাফেল যে হন না।
মুর্শিদ আমার মুজাদ্দিদ যামান,
উড়াবেন তিনি খিলাফতী নিশান।
আক্বা আমার মাহবুব ওলি,
বাতিল সব করছেন ধূলি।
আক্বা আমার কুতুবুল আলম,
উম্মায় করেন সীমাহীন রহম।
উলামায়ে ‘সূ’ যারা করতেছে হক্বের বিদ্বেষ,
অচিরেই ছাড়তে হবে এই বাঙলাদেশ।
বাতিলের আছে যত বংশ,
উনার তাজদীদে সব হয়ে যাচ্ছে ধ্বংস।
উলামায়ে সূ দের বুক করতেছে থর থর,
কোন সময় যে বাইয়্যিনাতের উঠে কলচর।
আক্বা আমি আপনার দরবারের ভিখারী,
আমার লিখায় হচ্ছে অসংখ্য বাকি অংশ পড়ুন...
আগমনে উম্মুল উমাম,
মোদের ক্বিবলা আম্মাজী।
পেয়েছি মোরা আত তহিরা আত তইয়্যিবা,
হয়েছি মোরা ধন্য।
আগমনে আম্মাজ্বী ক্বিবলা,
জমীন বাসী ধন্য।
আঁধার দূরীভূত করে দিলেন আলো,
সকল সালিকার ক্বলবে।
মোদেরকে দান করেন নছীহত,
করেন অন্তর ইসলাহপ্রাপ্ত।
কায়িনাত হলো আলোকিত,
আম্মাজ্বী উনার তাশরীফানে।
দূরীভূত হচ্ছে সকল,
কুফরী মন্ত্র -তন্ত্র।
সালিকাদের অন্তরে জ্বেলে দিচ্ছেন আলো,
দিচ্ছেন ইলমে ফিক্বহ,তাছাওফ শিক্ষা।
পড়ি মোরা উম্মুল উমামী শান,
জানাই মুবারক সালাম।
মোদেরে করিলেন আম্মাজী ধন্য,
নূরানী ছোহবত দিয়ে।
-তাসমিয়া জান্নাত।
বাকি অংশ পড়ুন...












