অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَبِـىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ، قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. إِنَّ مِـمَّا يَلْحَقُ الْمُؤْمِنَ مِنْ عَمَلِهِ وَحَسَنَاتِهٖ بَعْدَ مَوْتِهٖ عِلْمًا عَلَّمَهُ وَنَشَرَهُ وَوَلَدًا صَالِـحًا تَرَكَهُ وَمُصْحَفًا وَرَّثَهُ أَوْ مَسْجِدًا بَنَاهُ أَوْ بَيْتًا لِّاِبْنِ السَّبِيْلِ بَنَاهُ أَوْ نَـهْرًا أَجْرَاهُ أَوْ صَدَقَةً أَخْرَجَهَا مِنْ مَّالِهٖ فِيْ صِحَّتِهٖ وَحَيَاتِهٖ يَلْحَقُهُ مِنْ بَعْدِ مَوْتِهٖ
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া স বাকি অংশ পড়ুন...
অপরদিকে বলতে হয় যে, সুওয়ালে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখিত নামাযের স্থানকে যদি মসজিদ বা জামে মসজিদ-ই বুঝানো হতো তবে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ইবারতে وَقَدْ بَنٰى... الْقَصْرَ (তিনি ভবন বানালেন) এর স্থলে وَقَدْ بَنٰى... مَسْجِدًا (তিনি মসজিদ বানালেন) উল্লেখ থাকতো। মূলতঃ হযরত সা’দ ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার প্রয়োজনে একটি ভবন নির্মাণ করেছিলেন এবং উক্ত ভবনের কোনো একটি কক্ষের একটি অংশকে সেখানে আগমনকারী লোকদের সুবিধার্থে নামাযের স্থান হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। পরবর্তীতে বাইতুল মাল চুরি হওয়ার আশংকায় ইমামের দাঁড়ান বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: নবী-রসূলগণ উনারা ব্যতীত অন্য কারো উপর দরূদ শরীফ পড়া জায়িয নেই।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দাদের প্রতি ছলাত পাঠ করেন এবং আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই উনার উম্মতের প্রতি ছলাত পাঠ করেছেন বলে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে। তাই পূর্ববর্তী আউলিয়ায়ে কিরাম উনারা অন্য ওলীআল্লাহ উনাদের প্রতি দরূদ শরীফ পাঠ করতেন। যা তরীক্বতের কিতাবগুলোতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। অতএব, ওলীআল্লাহ উনাদের প্রতি দরূদ শরীফ প বাকি অংশ পড়ুন...
(১৮৮)এবং হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বলা হচ্ছে-
يَا نِسَاء النَّبِيِّ لَسْتُنَّ كَأَحَدٍ مِّنَ النِّسَاء
আপনারা একক, অনন্যা। আপনারা কোন জ্বীন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা কোন সৃষ্টির মতো নন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! তাহলে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ তিরষ্কারের কিতাব, নানান কল্প-গল্প কাহিনীর কিতাব বা নানান রকম চূ-চেরা কিল ও কাল, বিদ্বেষ বর্ণনা করার, মারামারি কাটাকাটি ইত্যাদি ইত্যাদি সেই বর্ণনা করার সুযোগটা কোথায়। নাউযুবিল্লাহ! আর সেটাই এক কথায় বলা হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَة বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِيْ يُحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ.
অর্থ: আয় আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, যদি তোমরা যিনি খালিক্ব, মালিক, রব, মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত মুবারক করে থাকো, তাহলে তোমরা আমার অনুসরণ মুবারক করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত মুবারক করবেন এবং তোমাদের গুনাহখতা ক্ষমা করে দিবেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও অ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ২৭শে রজবুল আছম’ শরীফে ইবাদত বন্দেগী করার ফযীলত মুবারক:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عن حضرت سلمان الفارسى رضى الله تعالى عنه عن النبى صلى الله عليه وسلم انه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من احيا ليلة السابعة والعشرين من رجب لم يمت قلبه يوم تموت القلوب وله عند الله دعوة مستجابة فى جميع السنة
অর্থ: “হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- বাকি অংশ পড়ুন...
বিলাদত শরীফ
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, আওলাদে রসূল, মাওলানা, সাইয়্যিদুনা রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “সাইয়্যিদুল আওলিয়া, গাওছুল আ’যম, মাহবূবে সুবহানী, ইমামে রব্বানী, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিলাদত শরীফ থেকে বিছাল শরীফ পর্যন্ত পুরো জিন্দেগী মুবারকই কারামতে পরিপূর্ণ।”
বিশুদ্ধ বর্ণনা মুতাবেক তিনি ৪৭১ হিজরী সনের ১লা রমাদ্বান শরীফ দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ আ বাকি অংশ পড়ুন...
১৮৬
যে বিষয়টা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হযরত যিয়াদ বিন হুদাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বলেছিলেন-
هَلْ تَعْرِفُ مَا يَهْدِمُ الإِسْلاَمَ قَالَ قُلْتُ لاَ
হযরত যিয়াদ বিন হুদাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেছিলেন, আপনি কি জানেন, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি করবে কারা? তিনি আদবের সাথে বললেন আমার ততো তাহক্বীক্ব নেই। তিনি বলেন-
زَلَّةُ الْعَالِمِ وَجِدَالُ الْمُنَافِقِ بِالْكِتَابِ وَحُكْمُ الأَئِمَّةِ الْمُضِلِّينَ.
যারা আলিম নামধারী, গোমরাহ বিভ্রান্ত ওলামায়ে সূ, আর যারা কিতাব নিয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত ও পবিত্র ‘রজবুল আছম’ শরীফ মাসে রোযা রাখার ফযীলত:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছেন, “হযরত ছাওবান রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন- আমরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে ছিলাম। অতঃপর আমরা কোন এক কবরস্থানের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি থেমে গেলেন, অনেক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুর মুহাব্বত মুবারক প্রবাহিত করলেন (কান্না মুবারক করলেন) এবং মহান আল্লাহ বাকি অংশ পড়ুন...
১৮৫
যারা রসিখূনা ফিল ইলম উনাদের বক্তব্য হচ্ছে,
رَبَّنَا لاَ تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً
ইয়া বারী ইলাহী! আমাদের রব তায়ালা! আমাদেরকে হিদায়াত দেয়ার পর আমাদের অন্তরটাকে বক্র করবেন না, অর্থাৎ গোমরাহ করবেন না এবং আপনার তরফ থেকে আমাদেরকে রহমত মুবারক দান করুন।
إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّابُ
নিশ্চয়ই আপনি সমস্ত নিয়ামত মুবারক দানকারী। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এটা হচ্ছে পবিত্র আয়াত শরীফ যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন। আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হচ্ছে-
عَنْ ح বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একটি সুন্নত মুবারক হলো খাবারের সময় দস্তরখানা ব্যবহার করা। দস্তরখানা চামড়ার এবং হালকা খয়েরী রংয়ের হওয়া সুন্নত।
যে ব্যক্তি খয়েরী রঙের চামড়ার দস্তরখানায় এক লোকমা খাবার খাবে, তার প্রতিটি লোকমার প্রতিদানে তাকে ১০০টি করে ছওয়াব দেয়া হবে। (হাদীছ শরীফ)
তাই খাবারের সময় সুন্নত মুবারক উনার অনুসরণ করে রহমত বরকত হাছিল করতে সুন্নতী দস্তরখানা ব্যবহার করুন। সুন্নতী দস্তরখানা সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন-
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ বাকি অংশ পড়ুন...












