হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের জন্য যা রেখে গেলাম তা তোমরা গ্রহণ করলে কখনোই গুমরাহ হবে না; তা হচ্ছেন পবিত্র কিতাবুল্লাহ এবং আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা।
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাই হিদায়েতের মূল এবং ভিত্তি। উনাদের মুহব্বত ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ, মহিলা, জ্বিন, ইনসান, ছোট, বড় সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য ফরয হচ্ছে- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা এবং সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা।
, ০৫ জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১১ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ০৮ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৩ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত পবিত্র আহলু বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সুমহান বেমেছাল শান-মান মর্যাদা ফযীলত মুবারক জানা শুনা এবং সে অনুযায়ী আমল করা প্রত্যেক ঈমানদার বান্দা-বান্দী উনাদের জন্য ফরয। কেননা, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের গোলামী মুবারক উনার আনজাম দেয়া। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, কায়িনাতবাসী সকলের জন্যই ফরয ওয়াজিব হচ্ছে- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম করা, উনাদের খিদমত মুবারক করা এবং উনাদের বিরোধিতা বা বিদ্বেষ পোষণ করা থেকে বিরত থাকা। কেননা, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের জন্য যা রেখে গেলাম তা তোমরা গ্রহণ করলে কখনোই গুমরাহ হবে না; তা হচ্ছেন পবিত্র কিতাবুল্লাহ এবং আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সাবধান! নিশ্চয়ই আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মেছাল মুবারক হলো, হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিশতী মুবারকের ন্যায়। যিনি তাতে আরোহণ করেছেন তিনি নাজাত পেয়েছেন; আর যে খিলাফ করেছে (আরোহণ করেনি) সে ধ্বংস হয়েছে। ”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, আমার সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার মুহব্বতে। অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি এবং আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা হলাম পবিত্র জান্নাত উনার গাছ উনার ন্যায়। সম্মানিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে শাখা-প্রশাখা রয়েছে। যে সম্মানিত দ্বীন উনাকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে সঠিক পথ দান করবেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, তোমরা তোমাদের সন্তানদেরকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক শিক্ষা দাও। তাদেরকে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকে তিলাওয়াত করার শিক্ষা দাও।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “একদিন (বা একমুহূর্ত) সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা সারা বছর পবিত্র ইবাদত-বন্দেগী করার চেয়েও উত্তম। আর যে উনাদের পবিত্র সম্মানিত মুহব্বত মুবারক উনার উপর ইন্তেকাল করলো, সে পবিত্র জান্নাতে প্রবেশ করবে। ” সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সুমহান মর্যাদা-সম্মান মুবারক রক্ষা করবে না, বরং উনাদের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ রাখবে; তাদের পরিণতি হবে অত্যন্ত ভয়াবহ। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে-যদি কেউ সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী হিসেবে মারা যায়, তাহলে ক্বিয়ামতের দিন তার লা’নতপ্রাপ্ত কপালে লিখা হবে- ‘এই ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র রহমত থেকে নিরাশ/বঞ্চিত। ’ (নাঊযুবিল্লাহ) যে ব্যক্তি সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী হিসেবে মারা যায়, সে কাফির অবস্থায় মারা গেলো। (নাঊযুবিল্লাহ) যে ব্যক্তি সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী হিসেবে মারা যায়, সে পবিত্র বেহেশত উনার সুঘ্রাণও পাবে না। যে ব্যক্তি সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, সে মুনাফিক (আর মুনাফিকের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে)। এদের সম্পর্কে অন্যত্র বর্ণিত হয়েছে- যদি কোনো ব্যক্তি সম্মানিত রুকনে ইয়ামিন ও পবিত্র মাক্বামে ইবরাহীমে আরোহণ করে অতঃপর সে নামায পড়ে এবং রোযা রাখে কিন্তু সে সম্মানিত পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ব্যাপারে বিদ্বেষ পোষণ করে, চু-চেরা ক্বীল-ক্বাল করে তবে সে নিশ্চিত জাহান্নামে প্রবেশ করবে। নাউযুবিল্লাহ!
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাই হিদায়েতের মূল এবং ভিত্তি। উনাদের মুহব্বত ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী। প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ, মহিলা, জ্বিন, ইনসান, ছোট, বড় সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা এবং সর্বক্ষেত্রে উনাদেরকে অনুসরণ-অনুকরণ করা।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয। এই ফরয আদায় না করলে এর জন্য পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। এজন্য তাকে শাস্তিও পেতে হতে পারে। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- নিজে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা করা এবং অধীনস্তদেরকে হাক্বীক্বী দ্বীনি ইলম শিক্ষা দেয়া। পাশাপাশি সে অনুযায়ী আমল করা এবং নিজের জীবন পরিচালনা করা।
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বর্তমানে মুসলমানরা যে সারাবিশ্বে ইহুদী-নাছারাদের দ্বারা যুলুম ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে তার একটাই কারণ- মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। নাঊযুবিল্লাহ!¬
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইলমে তাছাওউফ উনার যাবতীয় কার্যাবলী তারতীব অনুযায়ী নিয়মিত ও পরিমিত এবং সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করতে এবং প্রতিটি আমলের জবাবদিহী এবং আত্মসমালোচনার জন্য ‘মুহাসাবা’ বা ‘নিজস্ব আমলের হিসাব গ্রহণ’ অতীব জরুরী।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক সালিক বা মুরীদের জন্য নিজ ত্বরীক্বার পবিত্র শাজরা শরীফ সম্পর্কে অবহিত হওয়া বা জানা আবশ্যক।
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসমম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা সমস্ত সৃষ্টির জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদী বা হিদায়াতদানকারী। অতএব, মহাসমম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জেনে উনাদের থেকে পবিত্র ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য ফরয
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক। কাজেই, প্রত্যেকের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, প্রতিদিন অন্তত একবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় পবিত্র নসবনামাহ মুবারক অত্যন্ত মুহব্বত ও তা’যীম-তাকরীমের সাথে পাঠ করা।
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না।
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মুসলিম উম্মাহ সকলের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে সঠিক আক্বীদা পোষণ করা। কেননা উনারা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের মাক্বাম মুবারকে অনন্যা। যে বা যারা বিশুদ্ধ আক্বীদা পোষণ করে উনাদের যত বেশি তা’যীম-তাকরীম, সম্মান করবে এবং উনাদের অনুসরণ -অনুকরণ করার কোশেশ করবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকেও ততখানি মর্যাদা দান করবেন অর্থাৎ সেও মর্যাদাবান হয়ে যাবে।
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারাই হিদায়েতের মূল এবং ভিত্তি। উনাদের মুহব্বত ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ বা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিবসসমূহ পালন করা সকলের জন্য আবশ্যক। তাই, সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- অত্যাধিক ধৈর্য্য ও শুকুরগুজারী, যওক্ব-শওক্ব, মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীম ও সম্মানের সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উদযাপন করা, পালন করা।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মালিকুল মিনআম, ছহিবুল কারাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে নিয়মিত পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠকারীদের জন্য অপরিসীম সুসংবাদ
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)