ছহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
ইসলামী আক্বীদার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম (৩৯)
, ০৩ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১২ আউওয়াল, ১৩৯২ শামসী সন , ১০ জুন, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা
এখানে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেননি আগে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চিন্তা করেছিলেন। আর হযরত আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত যাইনাব বিনতে জাহাশ আলাইহাস সালাম উনারা কিন্তু অস্বীকার করেননি। তারপরেও মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে উম্মতদেরকে বান্দাদেরকে সতর্ক করে দিলেন যে, সাবধান হয়ে যাও, কোন অবস্থাতেই আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোন বিষয়ে চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করা যাবে না।
যখন আয়াত শরীফ নাযিল হলো, উনারা আসলেন। এসে বললেন, হে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমাদের কোন কথা নেই; কোন চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল নেই, কোন দ্বিমত নেই।
আমরা শুধু ফিকির করেছিলাম কুফূর বিষয়টা। কুফূর বিষয়টা চিন্তা করেছিলাম যে একটা কুফূ বা সমকক্ষতার বিষয় রয়েছে। আপনি শিক্ষা দিয়েছেন। এটার কি ফায়সালা, এতটুকু শুধু। এর মধ্যে পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল হলো। এটা হযরত ছাহাবায়ে কিয়াম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের জন্য তো আয়াত শরীফ নাযিল হবে। তখন তো উনারা ছিলেন, সকলেই হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম।
আর মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতিই তো নাযিল হবে আর তো কারো প্রতি ওহী নাযিল হবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা ফয়সালা করে দিলেন। পরবর্তী উম্মতরা যেনো ইবরত হাছিল করে, নছীহত হাছিল করে এর থেকে যে, কোন রকম চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল না করে। যদি করে সে কিন্তু প্রকাশ্য গোমরাহে গোমরাহ হয়ে যাবে। এখন এখান থেকে কিন্তু ইবরত হাছিল করতে হবে, অনেক নছীহত হাছিল করতে হবে। পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে। ইবরত যদি কেউ হাছিল করে, নছীহত কেউ যদি হাছিল করে তার জন্য অল্পতেই যথেষ্ট।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সকল কাফিররাই মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা (৫)
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সারাবিশ্বে একই দিনে ঈদ পালন ও রোযা শুরু করার কথা বলার উদ্দেশ্য পবিত্র ঈদ ও পবিত্র রোযাকে নষ্ট করা, যা মূলত মুনাফিকদের একটি ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত (৬৪)
২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হালাল ও হারাম উভয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে (১৩)
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ঈমানদীপ্ত ঐতিহ্য (৪৭)
২৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ইসলামী শরীয়ত মুতাবিক- ছবি তোলা হারাম
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী আজমিরী সাঞ্জারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৩৯)
২৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পর্দা করা ফরজ, বেপর্দা হওয়া হারাম
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার)