মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের বেমেছাল ফযীলত মুবারক (৫)
, ১২ই রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০৬ তাসি, ১৩৯০ শামসী সন, ৪ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ খ্রি:, ২১ই মাঘ, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করণ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক প্রদান:
হুজ্জাতুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ ইবনে যুফার মাক্কী ছিক্বিল্লী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৪৯৭ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৫৬৫ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
وَقَدْ عَمِلَ المُحِبُّونَ للنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَرْحاً بِمَوْلِدِهِ الوَلائِمَ فَمِنْ ذَلِكَ مَا عَمِلَهُ بِالقَاهِرَةِ المُعِزِّيَّةِ مِنَ الوَلائِمِ الكِبَارِ الشَّيْخُ اَبُوالحَسَنِ المَعرُوفُ بِاِبنِ قُفلٍ قَدَسَّ اللهُ تَعالَي سِرَّه شَيخُ شَيْخِنَا اَبِي عَبْدِاللهِ مُحَمَّدُ بنُ النُّعْمَانِ وَ عَمِلَ ذَلِكَ قَبْلُ جَمَالُ الدِّيْنِ العَجَمِي الهَمْذَانِيِّ وَ مِمَّنْ عَمِلَ ذَلِكَ عَلَي قَدَرِ وُسْعِهِ يُوسُفُ الحَجَّارُ بِمِصْرٍ وَ قَدْ رَأي النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَ هُوَ يُحَرِّضُ يُوسُفَ المَذْكُورَ عَلَي عَمَلِ ذَلِكَ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতকারীগণ নূরে মুজসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের খুশিতে অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খুশি মুবারক প্রকাশ করে মাহফিল মুবারক করে বিশেষ মেহমানদারীর ব্যবস্থা করে আসছেন। মিশরের কায়রোতে যে সকল আশেকে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামগণ উনারা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খুশি মুবারক প্রকাশ করে মাহফিলের ইন্তিযাম করে বড় বড় যিয়াফত বা মেহমানদারীর ব্যবস্থা করেছেন, উনাদের মধ্যে হযরত শায়েখ আবুল হাসান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অন্যতম। যিনি হযরত ইবনে কুফুল রহমতুল্লাহি আলাইহি কুদ্দিসা র্সিরুহু নামে সমধিক প্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি আমাদের শায়েখ (মুর্শিদ) হযরত আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে নুমান রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শায়েখ (মুর্শিদ)। সুবহানাল্লাহ! তিনি এই বরকতময় আমল হযরত জামালুদ্দীন আজমী হামযানী রহতুল্লাহি আলাইহি উনার পূর্বে করেছেন। অর্থাৎ হযরত জামালুদ্দীন আজমী হামযানী রহতুল্লাহি আলাইহি তিনিও এই আমল মুবারক করতেন। সুবহানাল্লাহ! আর মিশরে যারা ব্যাপক আকারে এই সম্মানিত আমল মুবারক করেছেন, হযরত ইঊসুফ হাজ্জার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হচ্ছেন উনাদের মধ্যে অন্যতম। আর অবশ্যই তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেছেন, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ইঊসুফ হাজ্জার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে মাহফিল মুবারক করে মেহমানদারী করার বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/৩৬৩)
হুজ্জাতুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ ইবনে যুফার মাক্কী ছিক্বিল্লী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন,
سَمِعْتُ يُوسُفَ بنَ عَلِيِّ بنِ زُرَيْقٍ الشَّامِيِّ الاَصْلِ المِصْرِي المَوْلِدِ الحَجَّارِ بِمِصْرٍ فِي مَنْزِلِهِ بِهَا حَيْثُ يَعْمَلُ مَوْلِدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ: رَأيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فِي المَنَامِ مُنْذُ عِشْرِيْنَ سَنَةً وَ كَانَ لِي اَخٌ فِي اللهِ تَعالي يُقَالُ لَهُ الشيخ ابوبكر الحَجَّار فَرَأيْتُ كَاَنَّنِي وَ اَبابَكْرٍ هَذَا بَيْنَ يَدَي النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم جَالِسِيْنَ فَاَمْسَكَ اَبُوبَكْرٍ لِحْيَةَ نَفْسِهِ وَ فَرَقَهَا نِصْفَيْن وَ ذَكَرَ للنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم كَلاماً لَمْ اَفْهَمْهُ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مُجِيْباً لَهُ لَوْلا هَذَا لَكَانَتْ هَذِهِ فِي النَّارِ وَ دَارَ اِلَيَّ وَ قَالَ: لاَضْرِبَنَّكَ وَ كَانَ بِيَدِهِ قَضِيْبٌ فَقُلْتُ لاَيِّ شَئٍ يَا رَسُولَ اللهِ؟ فَقَالَ حَتَّي لاتُبْطِلُ المَوْلِدَ وَ لا السُّنَنَ قَالَ يُوسُفُ فَعَمِلْتُهُ مُنْذُ عِشْرِيْنَ سَنَةً اِلَي الانِ قَالَ وَ سَمِعْتُ يُوسُفَ المَذْكُورَ يَقُولُ سَمِعْتُ اَخِيْ اَبَابَكْرِ الحَجَّارَ يَقُولُ سَمِعْتُ مَنْصُوراً النَّشَّارَ يَقُولُ رَأيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فِي المَنَامِ يَقُولُ لِي قُلْ لَهُ لا يُبْطِلْهُ يَعْنِي المَوْلِدَ مَا عَلَيْكَ مِمَّنْ اَكَلَ وَ مِمَّنْ لَمْ يَأكُلْ
অর্থ: “আমি শুনেছি, হযরত ইমাম ইউসুফ ইবনে আলী ইবনে যুরাইক শামী রহমতুল্লাহি আলাইহি- যিনি মূলত মিশরীয় ছিলেন এবং মিশরের হাজ্জার নামক স্থানে বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেছেন। সেখানে তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতেন, এই উপলক্ষে বিশেষ মাহফিল মুবারক উনার ইন্তিযাম করতেন, তিনি বলেছেন, ‘বিশ বছর যাবৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আমি স্বপ্নে দেখছি। সুবহানাল্লাহ! হযরত শায়েখ আবূ বকর হাজ্জার রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে আমার একজন দ্বীনী ভাই ছিলেন। একবার আমি স্বপ্নে দেখি- আমি এবং আমার দ্বীনী ভাই এই আবূ বকর হাজ্জার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অর্থাৎ আমরা দুজন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মুখে বসে আছি। হযরত আবূ বকর হাজ্জার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি স্বীয় দাড়ি ধারণ করে তা দুই ভাগে বিভক্ত করলেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে কিছু কথাবার্তা মুবারক বললেন, যা আমি বুঝতে পারিনি। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার কথার জবাবে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যদি এটি না হতো, তাহলে এটি জাহান্নামে নিপতিত হতো।’ আর তিনি আমার দিকে লক্ষ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন ‘আমি তোমাকে প্রহার করবো।’ তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) উনার মধ্যে একখানা ডাল বা লাঠি মুবারক ছিলেন। আমি বললাম- ‘ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! কি কারণে আপনি আমাকে প্রহার করবেন?’ জবাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যাতে আপনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাওলিদ শরীফ বা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক বন্ধ না করেন এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারকসমূহ ছেড়ে না দেন।’ সুবহানাল্লাহ! হযরত ইমাম ইঊসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘তাই আমি বিগত বিশ বছর থেকে এখন পর্যন্ত অর্থাৎ দীর্ঘ বিশ বছর যাবৎ নিয়মিতভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক করে যাচ্ছি।’ সুবহানাল্লাহ! হুজ্জাতুদ্দীন হযরত ইমাম আবূ আব্দুল্লাহ মুহম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ ইবনে যুফার মাক্কী ছিক্বিল্লী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি এই হযরত ইঊসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলতে শুনেছি, আমি আমার দ্বীনী ভাই আবূ বকর হাজ্জার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, আমি হযরত মানছূর নাশ্শার রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলতে শুনেছি যে, তিনি বলেছেন, ‘আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে স্বপ্নে দেখেছি। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বলেছেন, ‘আপনি উনাকে অর্থাৎ এই হযরত ইঊসুফ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলে দিন যে, তিনি যেন এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক করা এবং এই উপলক্ষে বিশেষ মেহমানদারী করে খাদ্য খাওয়ানোর বিষয়টি ছেড়ে না দেন। যার ইচ্ছা এই মাহফিল মুবারক উনার সম্মানিত তাবারুক গ্রহণ করবে আর যার ইচ্ছা সম্মানিত তাবারুক গ্রহণ করবে না, এর প্রতি আপনার লক্ষ্য রাখার দরকার নেই’।” সুবহানাল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/৩৬৩)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে ছিদ্দীকুর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে মাত্র এক দিরহাম খরচ করার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় এক পাহাড় পরিমাণ লাল স্বর্ণ দান করার সমপরিমাণ ফযীলত মুবারক লাভ
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে মেহমানদারী করার মাধ্যমে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দায়িমীভাবে সম্মানিত শাফা‘আত মুবারক লাভ
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কায়িনাতবাসীর সমস্ত নিয়ামত মুবারক বণ্টনকারী
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৩)
১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (২)
১২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ অবস্থান মুবারক
১২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত মীলাদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১)
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা কুল কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বোত্তম ইবাদত
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই সৃষ্টির শুরু থেকে অদ্যবধি দায়িমীভাবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করে যাচ্ছেন এবং অনন্তকাল যাবৎ পালন করতেই থাকবেন
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (২০)
১০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (১৮)
০৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)