মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (২)
, ১৪ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২০ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ১৭ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ০২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) অর্থ হচ্ছেন মূল নবী। এখানে اَلْاُمِّىِّ (আল উম্মিয়্যি) শব্দ মুবারকখানা নির্গত হয়েছেন اُمٌّ (উম্মুন) শব্দ থেকে। اُمٌّ (উম্মুন) উনার অর্থ হচ্ছেন মূল। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে اُمُّ الْكِتَابِ ‘উম্মুল কিতাব বা কিতাব উনার মূল’ এবং اُمُّ الْقُرْانِ ‘উম্মুল কুরআন বা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল’ বলা হয়েছে। কাজেই, اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি উনার অর্থ হচ্ছেন ‘মূল নবী, সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’। সুবহানাল্লাহ! কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাবিয়্যীন হিসেবে, উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক ও মূল হিসেবে সমস্ত কিছু হাদিয়া দিয়ে উনাকে সৃষ্টি মুবারক করেছেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে এক কাতরা নূর মুবারক নিয়ে সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক, সম্মানিত কুরসী মুবারক, সম্মানিত জান্নাত মুবারক, জাহান্নাম, আসমান-যমীন, চন্দ্র-সূর্য, আলো-বাতাস, মাটি-পানি, গাছপালা-তরুলতা, জামাদাত, শাজারাত, হাজারাত, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকেসহ সমস্ত মাখলূকাত, তামাম কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই, তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক। সুবহানাল্লাহ! এ কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ‘মূল নবী বা সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এটাই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক। এ বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে অসংখ্য-অগণিত দলীল-আদিল্লাহ ও প্রমাণ মওজূদ রয়েছেন। নি¤েœ সংক্ষেপে কয়েকখানা প্রমাণ তুলে ধরা হলো-
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
অন্য বর্ণনায় রয়েছেন,
ثُـمَّ نَظَرَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ اِلَيْهِ فَتَرَشَّحَ النُّوْرُ عَرَقًا فَقَطَرَ مِنْهُ مِائَةَ اَلْفِ قَطْرَةٍ وَّعِشْرِيْنَ اَلْفًا وَّاَرْبَعَةَ اٰلَافِ قَطْرَةٍ مِّنْ نُّوْرٍ فَخَلَقَ اللهُ مِنْ كُلِّ قَطْرَةٍ رُوْحَ نَبِـىٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَوْ رُوْحَ رَسُوْلٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ ثُـمَّ تَنَفَّسَتْ اَرْوَاحُ الْاَنْۢبِيَاءِ فَخَلَقَ اللهُ مِنْ اَنْفَاسِهِمُ الْاَوْلِيَاءَ وَالسُّعَدَاءَ وَالشُّهَدَاءَ وَالْـمُطِيْعِيْنَ اِلـٰى يَوْمِ الْقِيَامَةِ فَالْعَرْشُ وَالْكُرِسِىُّ مِنْ نُّوْرِىْ وَالْكَرُوْبِيُّوْنَ مِنْ نُّوْرِىْ وَالرُّوْحَانِيُّوْنَ وَالْـمَلَائِكَةُ مِنْ نُّوْرِىْ وَالْـجَنَّةُ وَمَا فِيْهَا مِنَ النَّعِيْمِ مِنْ نُّوْرِىْ وَمَلَائِكَةُ السَّمَاوَاتِ السَّبْعِ مِنْ نُّوْرِىْ وَالشَّمْسُ وَالْقَمَرُ وَالْكَوَاكِبُ مِنْ نُّوْرِىْ وَالْعَقْلُ وَالتَّوْفِيْقُ مِنْ نُّوْرِىْ وَاَرْوَاحُ الرُّسُلِ وَالْاَنْۢبِيَاءِ مِنْ نُّوْرِىْ وَالشُّهَدَاءُ وَالسُّعَدَاءُ وَالصَّالِـحُوْنَ مِنْ نِّـتَاجِ نُوْرِىْ
অর্থ: “অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনার প্রতি সম্মানিত বিশেষ দৃষ্টি মুবারক হাদিয়া মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত বিশেষ দৃষ্টি মুবারক উনার কারণে উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে ফোঁটা ফোঁটা করে সম্মানিত নূর মুবারক বের হতে লাগলেন। সুবহানাল্লাহ! এভাবে উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনার থেকে এক লক্ষ চব্বিশ হাজার সম্মানিত নূর মুবারক উনার ফোঁটা বা বিন্দু মুবারক বের হলেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত প্রত্যেক সম্মানিত নূর মুবারক উনার ফোঁটা থেকে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত রূহ মুবারক সৃষ্টি করেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত রূহ মুবারক শ্বাস মুবারক গ্রহণ করেন। তারপর মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের শ্বাস মুবারক থেকে ক্বিয়ামত পর্যন্ত যত হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম, সৌভাগ্যশীল, শহীদ এবং আনুগত্যশীল ব্যক্তি আসবেন উনাদের প্রত্যেকের সম্মানিত রূহ মুবারক সৃষ্টি করেন। সুবহানাল্লাহ! সুতরাং সম্মানিত আরশ মুবারক এবং সম্মানিত কুরসী মুবারক আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! নৈকট্যপ্রাপ্ত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা (যারা সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক উনার চারপাশে সম্মানিত অবস্থান মুবারক করেন। যেমন- হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি এবং হযরত মীকাঈল আলাইহিস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা) আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র আত্মার অধিকারী অর্থাৎ সম্মানিত রহমত মুবারক উনার সম্মানিত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং অন্যান্য হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা সকলেই আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত জান্নাত মুবারক এবং উনার মধ্যে অবস্থিত সমস্ত সম্মানিত নিয়ামত মুবারক আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! সাত আসমানের সমস্ত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সূর্য-চর্ন্দ্র ও তারকারাজি আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত আক্বল বা বিবেক মুবারক এবং তাওফীক্ব বা সামর্থ্য মুবারক আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত রূহ মুবারক আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! এবং সকল শহীদ, সৌভাগ্যশীল ও ছালিহীন অর্থাৎ হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা আমার সম্মানিত নূর মুবারক উনারই ফসল মুবারক অর্থাৎ উনারাও আমার সম্মানিত নূর মুবারক থেকে সৃষ্টি। ” সুবহানাল্লাহ! (খ¦ছাইছুল মুস্ত¡ফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতুল খুলদ, মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ইত্যাদি)
হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গায্যালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি স্বীয় কিতাব ‘দাক্বাইকুল আখবার’ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন,
خَلَقَ اللهُ نُوْرَ الْاَنْۢبِيَاءِ مِنْ نُّوْرِ سَيِّدِنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ نَظَرَ اِلٰى ذٰلِكَ النُّوْرِ فَخَلَقَ اَرْوَاحَهُمْ فَقَالُوْا لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত নূর মুবারক সৃষ্টি করার পর ঐ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনার প্রতি দৃষ্টি মুবারক দেন। অতঃপর হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত রূহ্ মুবারক সৃষ্টি করেন। তারপর উনারা সকলে বলেন,
لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। সুবহানাল্লাহ! (দাক্বাইকুল আখবার ১ নং পৃষ্ঠা)
কাজেই, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক। উনার সম্মানার্থে, উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে এক কাতরা নূর মুবারক নিয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক, সম্মানিত কুরসী মুবারক, সম্মানিত জান্নাত মুবারক, জাহান্নাম, আসমান-যমীন, চন্দ্র-সূর্য, আলো-বাতাস, মাটি-পানি, গাছপালা-তরুলতা, জামাদাত, শাজারাত, হাজারাত, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকেসহ সমস্ত মাখলূকাত, তামাম কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন। এ কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে اَلنَّبِىِّ الْاُمِّى (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) ‘মূল নবী বা সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক (২)
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৪)
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৪)
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক (১)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খ-নমূলক জবাব (১)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৩)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৩)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য বহু ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে ‘ঈদ, ঈদে আকবর ও ঈদে আ’যম’ হিসেবে গ্রহণ করার দলীল
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আহলু বাইতে রসুলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনাকে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি সাইয়্যদিু সাইয়্যদিলি আ’ইয়াদ শরীফ উনার মহাসম্মানতি মাক্বাম মুবারক হাদয়িা
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (২)
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১২)
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
একমাত্র হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে ‘খিলাফত’ ব্যবস্থা জারী করার মাধ্যমেই এদেশবাসী প্রকৃত সুখ-শান্তি ও ইনছাফ লাভ করতে পারবে (২)
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)