মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার সম্মানিত যিকির বা মর্যাদা মুবারককে সমুন্নত করেছি। ’ সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সীমাহীন ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক সম্পর্কে জানা প্রত্যেক উম্মতের জন্য ফরয। সুবহানাল্লাহ!
পাশাপাশি উনার সম্পর্কে সঠিক আক্বীদা পোষণ করে উনাকে পরিপূর্ণরূপে মুহব্বত ও অনুসরণ-অনুকরণ করে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, মাহবূব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খাছ মুহব্বত ও সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করাও প্রত্যেকের জন্য ফরয। সুবহানাল্লাহ!
, ০৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৬ ছানী ‘আশার, ১৩৯০ শামসী সন , ২৬ মে, ২০২৩ খ্রি:, ১৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতিপয় ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা এক স্থানে বসে (অতীতের হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে) আলোচনা করছিলেন। এ সময় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদের নিকটবর্তী স্থানে পৌঁছে (আড়াল থেকে) উনাদের কথাবার্তা-আলোচনাগুলি শুনলেন। উনাদের একজন বললেন, নিশ্চয়ই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনাকে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। আরেকজন বললেন, হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি এমন ছিলেন যে, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সাথে সরাসরি কথা বলেছেন। অপর একজন বললেন, হযরত ঈসা রুহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন কালীমাতুল্লাহ ও রূহুল্লাহ এবং আরেকজন বললেন, হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ছফীউল্লাহ বানিয়েছেন অর্থাৎ উনাকে কুদরতী হাত মুবারক-এ সৃষ্টি করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ সময় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদের সম্মুখে উপস্থিত হয়ে বললেন: আমি আপনাদের কথাবার্তা-আলোচনা শুনেছি এবং আপনারা যে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন তাও আমি জেনেছি। নিশ্চয়ই হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম তিনি যে খলীলুল্লাহ ছিলেন ইহা সত্যই। হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যে সরাসরি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে কথা বলেছেন ইহাও সত্য কথা। হযরত রুহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যে রূহুল্লাহ ও কালীমাতুল্লাহ ছিলেন ইহাও সত্য। এবং হযরত আবূল বাশার ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত ছিলেন অর্থাৎ উনাকে কুদরতী হাত মুবারক-এ সৃষ্টি করেছেন ইহাও সম্পূর্ণ সত্য। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ সময় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাদের সম্মুখে উপস্থিত হয়ে বললেন: তবে সাবধান! আমার সম্পর্কে আপনারা জেনে রাখুন, আমি হলাম খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, এতে আমার কোনো ফখর নেই। সুবহানাল্লাহ! ক্বিয়ামতের দিন প্রশংসার পতাকা আমার হাত মুবারক-এ থাকবে আর উক্ত পতাকার নিচে হযরত আবুল বাশার আলাইহিস সালাম তিনিসহ অন্যান্য সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা অবস্থান করবেন, এতেও আমার কোনো ফখর নেই। সুবহানাল্লাহ! ক্বিয়ামতের দিন আমিই হবো সর্বপ্রথম শাফায়াতকারী এবং সর্বপ্রথম আমার সুপারিশই কবুল করা হবে। এতে আমার কোনো ফখর নেই। সুবহানাল্লাহ! এছাড়া আমিই সর্বপ্রথম জান্নাতের দরজায় কড়া নাড়া দিবো, স্বয়ং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার জন্য তা খুলে দিবেন এবং আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর আমার সাথে থাকবেন কতিপয় আল্লাহওয়ালা মু’মিন-মুসলমান। এতে আমার কোনো ফখর নেই। সর্বোপরি আমিই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সকলের চেয়ে সম্মানিত, এতেও আমার কোনো ফখর নেই। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অপর এক রিওয়াতে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত রয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ক্বিয়ামতের দিন আমিই হবো সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ক্বায়িদ (পরিচালক), এতেও আমার কোনো ফখর নেই এবং আমিই হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের আগমনের সিলসিলা সমাপ্তকারী, এতেও আমার কোনো ফখর নেই। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- প্রত্যেক উম্মতের জন্য ফরয হলো, তাদের যিনি নবী ও রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সীমাহীন ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে জানা। পাশাপাশি উনার সম্পর্কে সঠিক আক্বীদা পোষণ করে উনাকে পরিপূর্ণরূপে মুহব্বত ও অনুসরণ-অনুকরণ করে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত ও সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করা। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘যদি তারা (বান্দা-বান্দি ও উম্মত) মু’মিন হয়ে থাকে, তাহলে তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো, তারা যেনো খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ও উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সন্তুষ্ট করে। উনারাই সন্তুষ্টি পাওয়ার সমাধিক হকদার। ’ সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিয়াম, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই মহাসম্মানিত জান্নাতসহ সমস্ত কিছুর মালিক ও বণ্টনকারী। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ তিনিই কায়িনাতের মাঝে মহান আল্লাহ পাক উনার সমস্ত নিয়ামত মুবারক বণ্টন করেন। সুবহানাল্লাহ!
০৫ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক ও একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবূব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক ও একক। সুবহানাল্লাহ!
০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত হাবীব,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক যতবার উচ্চারণ বা শ্রবণ করবে,ততবারই উনার প্রতি মহাপবিত্র ছলাত শরীফ পাঠ করা প্রত্যেক ঈমানদার পুরুষ ও মহিলার জন্য ফরয। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত হাবীব,নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করে বা শুনে উনার প্রতি যারা পবিত্র ছলাত শরীফ ও পবিত্র সালাম শরীফ পাঠ করেনা বা করবেনা,তাদের জন্য ধ্বংস ও জাহান্নাম অবধারিত। নাউযুবিল্লাহ
০৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ২৮ তারিখ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আত তাসিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০২ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ বরকতময় সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ২৭ তারিখ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুন নিসা, উম্মুল মাসাকীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল খ্বমিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র রবীউছ ছানী শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- পবিত্র ২৯শে রবীউল আউওয়াল শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ৫ই খমীস ১৩৯২ শামসী, ৩রা অক্টোবর ২০২৪ খৃঃ, ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী প্রতি মাসে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া আর চাঁদের হিসাব অনুযায়ী সঠিক তারিখে আরবী মাস শুরু করা ফরয। সুবহানাল্লাহ!
৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব ও মাহবুব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খেলাফ কোনো বিষয় কখনোই বরদাশত করেন না।
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার মহাপবিত্র নূর মুবারক সৃষ্টি করেন এবং সেই মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকেই সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি করেন। ’ সুবহানাল্লাহ!
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য ফরয হচ্ছে- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহুরিল আ’যম, পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসে তো অবশ্যই, বরং অনন্তকালব্যাপী দায়িমীভাবে খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই হচ্ছেন সকলের জন্য সমস্ত বিষয়ে একমাত্র অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। সুবহানাল্লাহ! অতএব, জিন-ইনসানসহ সকল মাখলুকাতের জন্যই ফরয হচ্ছে- উনার পবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও উনাকে প্রতিক্ষেত্রে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করা।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মুসলমান প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযে ১৭ বার, ওয়াজিব নামাযে ৩ বার, আর সুন্নতে মুয়াক্কাদা নামাযে ১২ বারসহ কমপক্ষে মোট ৩২ বার পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ পাঠ করে এবং উপরোক্ত দোয়া করে।
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ২০ তারিখ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং সাইয়্যিদু শাবাবী আহলিল জান্নাহ, রাইহানু রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)