মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ মুবারক উনার উপর দৃঢ় থাকো, আর গুনাহগার ও কাফিরদের অনুসরণ করো না।”
পবিত্র কুরবানী আসলেই একটি মহল যানজট সৃষ্টি ও পরিবেশ নষ্টের মিথ্যা অযুহাত দিয়ে পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট কমাতে চায় ও শহরের বাইরে নিতে চায়। নাউযুবিল্লাহ!
অতএব, সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- পবিত্র কুরবানী বিদ্বেষী মহলের সব ধরণের মিথ্যাচার ও প্রোপাগান্ডা বন্ধ করে দিয়ে পবিত্র কুরবানীর পশুর হাটের সংখ্যা বৃদ্ধি করে শহরের প্রত্যেক এলাকায় পবিত্র কুরবানীর পশুর হাটের ব্যবস্থা করে দেয়া।
, ১৯ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৯ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ মে, ২০২৪ খ্রি:, ১৪ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, প্রতি বছরই পবিত্র কুরবানীর সময় নানা অজুহাতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের চেষ্টা করে কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল। তার মধ্যে একটি হচ্ছে যানজটের ও পরিবেশ নষ্টের মিথ্যা অজুহাতে পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট কমানো ও শহরের বাইরে নিয়ে যাওয়া। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরবানী উনার বিরোধী একটি মহল অপপ্রচার করে যে, পবিত্র কুরবানী উনার পশুর হাটের কারণে রাজধানীতে যানজট সৃষ্টি হয় ও পরিবেশ নষ্ট হয়। নাউযুবিল্লাহ! তাই তারা যানজট এড়াতে হাটগুলোকে ঢাকার বাইরে নিতে চায়। নাউযুবিল্লাহ! প্রকৃতপক্ষে ‘পবিত্র কুরবানীর পশুর হাটের কারণে যানজট হয়’- এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। কারণ সারা বছর তো গরুর হাট থাকে না, তবে কেন সারা বছর ঢাকা শহরে অসহনীয় যানজট লেগে থাকে? রাজধানীজুড়ে যানজট এটা নিত্য দিনের ঘটনা, সারা বছরই থাকে। রাজধানীতে এমন বহু সড়ক, ফুটপাত, এলাকা আছে যা চলাচলের অযোগ্য, যেখানে সারাবছরই মানুষের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হয়। বিশেষ করে রাজধানীজুড়ে যে নির্মাণযজ্ঞ চলছে, তাতে বছরের পর বছর মানুষ দুর্ভোগের শিকার হয়েছে ও হচ্ছে। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে রাস্তা খোড়াখুড়ির কারণে প্রায় সবজায়গায় পানি জমে মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগের খবর প্রতিদিনই পত্রিকান্তরে দেখা যায়।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কথা হচ্ছে- যানজট সমস্যার কারণে যদি মুসলমানদের পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট রাজধানী ঢাকা থেকে অন্যত্র সরাতে হয়, তাহলে অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল, গার্মেন্টস-ফ্যাক্টরি কেন ঢাকার বাইরে নেয়া হচ্ছে না, পহেলা বৈশাখের অশ্লীল সমাগমে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় হাসপাতালগুলো (ঢামেক, বারডেম, পিজি) পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়, তখন কেন পহেলা বৈশাখের অশ্লীল ও নোংরা অনুষ্ঠানটা ঢাকার বাইরে নেয়া হয় না? বরং তখন বোবা শয়তানের ভূমিকা পালন করে কর্তৃপক্ষ চুপ থাকে। হিন্দুরা যখন দিনের পর দিন রাস্তা বন্ধ করে পূজাম-প তৈরি, পূজা-রথযাত্রা করে, তখন তারা দেখেও না দেখার ভান করে কেন বোবা থাকে? তখন কেন পূজাম-পগুলো শহরের বাইরে সরিয়ে নেয়ার বা ভেঙ্গে দেয়ার উদ্যোগ নেয়না?
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অতএব এটা স্পষ্ট যে- পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট ঢাকার বাইরে নিয়ে যাওয়া উদ্দেশ্যমূলক এবং মুসলমানদের ওয়াজিব ইবাদত- পবিত্র কুরবানী বাধাগ্রস্ত করার নামান্তর। বিগত বছর ঢাকা উত্তরের পবিত্র কুরবানীর পশুর প্রায় প্রতিটি হাটই ঢাকা সিটির সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত ছিল, যাদের অবস্থান অনেকটা দুর্গম এলাকায় এবং সেখান থেকে পশু কিনে বাসায় নিয়ে আসা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য ও খরচের ব্যাপারও বটে। অর্থাৎ পবিত্র কুরবানীর পশুর হাট দূরে সরিয়ে নেয়ার কারণে কুরবানীদাতাগণ চরম দুর্ভোগে পড়েছিলেন। উল্লেখ্য, তারা যানজটের কারণে জনদুর্ভোগ হবে- এটা চিন্তা করলো; কিন্তু কুরবানী পশুর হাট দূরে সরিয়ে নিলে কুরবানীদাতাদের দুর্ভোগ হবে- এটা কেন চিন্তা করলো না? অথচ তাদের উচিত ছিলো- সর্বপ্রথম কুরবানীদাতাদের দুর্ভোগের বিষয়টি ফিকির করা।
অতএব, সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- পবিত্র কুরবানী বিদ্বেষী মহলের সব ধরণের মিথ্যাচার ও প্রোপাগান্ডা বন্ধ করে দিয়ে পবিত্র কুরবানীর পশুর হাটের সংখ্যা বৃদ্ধি করে শহরের প্রত্যেক এলাকায় পবিত্র কুরবানীর পশুর হাটের ব্যবস্থা করে দেয়া।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ বরকতময় বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)