মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে এক বিন্দু বা জাররা পরিমাণ নেকী করবে, সে তার বদলা পাবে।’ সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুম মুবারকাহ’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান’ মশহূর ‘পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ’ বা শবে বরাত। পবিত্র এ রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা ও দিনে রোযা রাখা সম্পর্কে শরীয়তে সুস্পষ্ট অনেক নির্দেশনা রয়েছে। গুমরাহ বাতিল ফিরক্বাগুলো পবিত্র শবে বরাত পালনে নিরুৎসাহিত করে বলে থাকে যে- ‘সারা বছর নামায-রোযা নেই, শুধু এক রাতে করে কী হবে?’ নাউযুবিল্লাহ!
এ ধরণের কথা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এ সকল কুফরীমূলক বক্তব্য থেকে খালিছ তওবা-ইস্তিগফার করতে হবে।
, ০৮ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২১ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ০৬ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উদ্ধৃতি উল্লেখ করে বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই পাঁচ রাত্রিতে নিশ্চিতভাবে দোয়া কবুল হয়। পবিত্র রজবুল হারাম মাস উনার প্রথম রাত্র, শা’বান শরীফ উনার মধ্যরাত্র বা ১৪ তারিখ দিবাগত রাত্র, পবিত্র ক্বদর শরীফ উনার রাত্র এবং পবিত্র দু’ঈদ উনাদের দু’রাত্র।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার রোযা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উদ্ধৃতি উল্লেখ করে বলেন, “যে ব্যক্তি শা’বান শরীফ মাসে তিনটি রোযা রাখবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তার গুনাহখতাসমূহ ক্ষমা করে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ! অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “শা’বান শরীফ মাস উনার ১৫ তারিখ যে রোযা রাখবে, জাহান্নামের আগুন তাকে স্পর্শ করবে না।” সুবহানাল্লাহ! আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “শা’বান শরীফ মাস উনার রোযার ইফতারীর সময় যে তিনবার পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করবে, তার পূর্বের গুনাহখতাসমূহ ক্ষমা করা হবে এবং তার রিযিকে বরকত দেয়া হবে।” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় লাইলাতুম মুবারকাহ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভাষায় লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ পবিত্র বরাত শরীফ উনার মুবারক রাতে ইবাদত-বন্দেগী করা ও দিনে রোযা রাখা সম্পর্কে অসংখ্য সুস্পষ্ট নির্দেশ মুবারক থাকার পরও বাতিল বাহাত্তর ফিরক্বা, উলামায়ে ‘ছূ’ ধর্মব্যবসায়ী গুমরাহ কিছু লোক সাধারণ মানুষদেরকে উক্ত মুবারক রাতে ইবাদত করতে নিরুৎসাহিত করে বলে থাকে যে- ‘সারা বছর নামায নেই, রোযা নেই, ইবাদত-বন্দিগী নেই; শুধু পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ উপলক্ষে নামায-কালাম পড়ে ও রোযা রেখে কী হবে’ নাউযুবিল্লাহ! মূলত তাদের এ কথা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কারণ, যে যতটুকু নেক আমল করবে সে ততটুকুরই ফায়দা পাবে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে এক বিন্দু বা জাররা পরিমাণ নেকী করবে সে তার বদলা পাবে।” তাহলে এটাতে বাধা দেয়ার অর্থই হচ্ছে তাকে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে তথা মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত থেকে ফিরিয়ে দেয়া। নাউযুবিল্লাহ! এটা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যদি এ পবিত্র বরাত উনার রাত্রিতে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে কবুল করে নেন তাহলেই তো সে কামিয়াব হয়ে গেলো। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা কোনো নেক কাজকেই ছোট মনে করো না বা কোনো নেকীকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করো না।” কাজেই ‘সারা বছর নামায পড়ে না, রোযা রাখে না, এখন পবিত্র লাইলাতুম মুবারকাহ বা লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ লাইলাতুল বরাত উপলক্ষে একদিন নামায-কালাম পড়ে কি হবে’- এরূপ কথা বলে ইবাদত-বন্দেগী থেকে মানুষকে বঞ্চিত করা, নিরুৎসাহিত করা কাট্টা হারাম ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ নেক কাজকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা, অবজ্ঞা করা, ছোট মনে করা কুফরী। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি যদি কবুল করে নেন, তাহলে ছোটটাই বড় হয়ে যাবে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্তমানে বাতিল ফিরক্বার লোকেরা আরেকটা কাজ করে থাকে, তা হলো তাড়াতাড়ি ইশার নামায পড়েই মসজিদ বন্ধ করে দেয়। নাউযুবিল্লাহ! অথচ মসজিদগুলো খোলা রাখা উচিত ছিল। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই ব্যক্তির চাইতে বড় যালিম কে? যে মসজিদে মানুষকে ইবাদত-বন্দেগী, যিকির-ফিকির করতে বাধা দেয় এবং বিরান করার জন্য কোশেশ করে।” নাঊযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা নেকীতে, পরহেযগারীতে সাহায্য করো, শত্রুতা ও পাপের মধ্যে সাহায্য করো না।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কাজেই পবিত্র লাইলাতুম মুবারকাহ বা লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ লাইলাতুল বরাত শরীফ উনার রাতে ইবাদতকারীকে বাধা দিলে তারা তো নেক কাজে সাহায্যকারী হলোই না, বরং তারা বদ কাজে সাহায্যকারী হলো। নাউযুবিল্লাহ! আর মসজিদ বন্ধ করে রাখার কারণে, মসজিদ বিরান করার দায়ে দায়ী হয়ে তারা জালিমের অন্তর্ভুক্ত হবে। নাঊযুবিল্লাহ! তাই এ সমস্ত জাহিল, মূর্খ, ওহাবী, সালাফী, লামাযহাবী, জামাতী, দেওবন্দী, মওদুদী, তাবলীগী বাতিল ফিরক্বার লোকদের থেকে এবং তাদের গুমরাহীমূলক বক্তব্য থেকে সকলকে সাবধান ও সতর্ক থাকতে হবে। এদের কথায় পবিত্র লাইলাতুম মুবারকাহ বা লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ লাইলাতুল বরাত শরীফ থেকে মাহরূম থাকা জ্ঞানী লোকের আলামত নয়।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা মদ তো বিক্রি হচ্ছেই; এমনকি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের নামেও প্রকাশ্যে শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বিক্রি হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশে কোনো মতেই কোনো মোড়কেই শরাব বা মদ অর্থাৎ মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্য চলতে পারে না এবং শরাব বা মদ তৈরির অনুমতিও সরকার দিতে পারে না।
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরাহ গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সালাম আদান-প্রদান করা হচ্ছে ‘শিয়ারুল ইসলাম’। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- এক মুসলমান আরেক মুসলমানকে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। আর ‘সালাম’ উনার জাওয়াব দেয়া হচ্ছে ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তির বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ করা।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- রাস্তা উন্নয়ন, নদী সংরক্ষণ, মেট্রোরেল ও উড়াল সেতু নির্মাণ, সৌন্দর্যবর্ধন ইত্যাদি যে কোন অজুহাতে পবিত্র মসজিদ ভাঙ্গা বা স্থানান্তর করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, কবীরা গুনাহ ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ পবিত্র মসজিদ ও মসজিদের জায়গা উনার একচ্ছত্র মালিক হচ্ছেন স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি। সুবহানাল্লাহ!
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
অনন্তকালব্যাপী জারীকৃত সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে হাক্বীক্বী তা’যীম-তাকরীম করতে পারলেই- দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করা, সার্বিক শান্তি ও কল্যাণ লাভ করা এবং বিজয় দিবসের যথাযথ সম্মান করা সহজ ও সম্ভব হবে। সুবহানাল্লাহ!
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফে” মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী ও কটাক্ষ করে লেখা সমস্ত বই ও পত্র-পত্রিকার লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, প্রচারক, সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত।
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খালিক্ব মালিক রব হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি যেরূপ এক এবং একক। তদ্রুপ হাবীব ও মাহবুব হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও এক এবং একক। সুবহানাল্লাহ!
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, ইবনে হাদিউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস কায়িনাতবাসীদের জন্য সুমহান ঈদ বা খুশির দিন। সুবহানাল্লাহ!
১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যেক মুসলমান জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই তাযকিয়া বা আত্মশুদ্ধি লাভ করা ফরয। সুবহানাল্লাহ! আর সেজন্য একজন হক্কানী রব্বানী শায়েখ বা মুরশিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয। সুবহানাল্লাহ!
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অতএব, সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- এ মুবারক দিবস উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করার পাশাপাশি উনাকে মুহব্বত করা, অনুসরণ-অনুকরণ করা ও উনার যথাযথ খিদমত মুবারক উনার আঞ্জাম দেয়া।
১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)