নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
, ০৮ ছফর শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৬ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ আগস্ট, ২০২৩ খ্রি:, ১০ ভাদ্র, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
জাওয়াব: বাতিল ৭২ ফিরক্বার লোকদের জাতিগত স্বভাব হচ্ছে- কিতাবের ইবারত কারচুপি করা এবং হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের উপর ভর করে নিজেদের বাতিল মত ছাবিত করার অপচেষ্টা করা। যারা এরূপ বলে থাকে, তাদের নিকট সুওয়াল হচ্ছে- তাহলে কি হযরত ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনার বিরুদ্ধে ফতওয়া দিয়েছেন? অথচ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِلصَّائِمِ فَرْحَتَانِ يَفْرَحُهُمَا اِذَا اَفْطَرَ فَرِحَ وَاِذَا لَقِىَ رَبَّهٗ فَرِحَ بِصَوْمِهٖ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সম্মানিত রোযাদার ব্যক্তি উনার জন্য দুটি খুশি বা ঈদ রয়েছেন, যেই দুটি খুশি বা ঈদ সম্মানিত রোযাদার ব্যক্তি প্রকাশ করে থাকেন। (১) যখন সম্মানিত রোযাদার ব্যক্তি ইফতার করেন, তখন তিনি খুশি বা ঈদ প্রকাশ করেন। আর (২) যখন সম্মানিত রোযাদার ব্যক্তি তিনি উনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে সাক্ষাৎ করবেন, তখন তিনি খুশি বা ঈদ প্রকাশ করবেন সম্মানিত রোযা উনার কারণে। ” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, নাসায়ী শরীফ, জুযউ ইবনে জুরাইজ ১/১৬, ফতহুল বারী ৪/১১৮, শরহে ইবনে বাত্ত্বাল ৪/২৪, উমদাতুল ক্বারী ১৬/২৮১, দলীলুল ফালিহীন ৭/২৪, ত্বরহুত তাছরীব ৪/৯৪, আল কাওয়াকিবুদ দুরারী ৯/৮৭, যখীরতুল উক্ববা ২১/৮০, ইরশাদুস সারী ৩/৩৫৪, আল কাওছারুল জারী ৪/২৬১, মাছাবীহুল জামি’ ৪/৩২৯, ই’লামুল হাদীছ ২/৯৪৬, আল লামি‘উছ ছবীহ্ ৬/৩৭০, আত্ তাওশীহ্ ৪/১৪২০ ইত্যাদি)
অন্য বর্ণনায় ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِلصَّائِمِ فَرْحَتَانِ فَرْحَةٌ عِنْدَ فِطْرِهٖ وَفَرْحَةٌ عِنْدَ لِقَاءِ رَبِّهٖ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সম্মানিত রোযাদার ব্যক্তি উনার জন্য দুটি খুশি বা ঈদ রয়েছেন। (১) একখানা খুশি বা ঈদ হচ্ছেন সম্মানিত রোযাদার ব্যক্তি যখন ইফতার করেন। আরেকখানা খুশি বা ঈদ হচ্ছেন (২) সম্মানিত রোযাদার ব্যক্তি যখন উনার রব তা‘য়ালা মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে সাক্ষাৎ করবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, তাফসীরে ছা‘আলাবী ১/১০৭, তাফসীরে খাযিন ১/১১৪, রূহুল বয়ান ১/২৩৮, গ¦রাইবুল কুরআন ১/৫২১, আস সিরাজুল মুনীর ১/১২১, তাফসীরে বাগবী ১/২০৩, তাফসীরে ইবনে রজব ২/২২২, তাফসীরে মাযহারী ১/২০০ ইত্যাদি)
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
‘প্রতি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে ২টি করে ঈদ’ যা বিগত পর্বসমূহে আলোচনা করা হয়েছে। তাছাউফের পরিভাষায় কারো যদি পাছ আনফাছ যিকির জারী হয়ে যায়, তাহলে তার ২৪ ঘন্টা আপছে আপ শ্বাস ছাড়ার সময় لَا اِلٰهَ‘লা ইলাহা’ এবং শ্বাস গ্রহণের সময় اِلَّا اللهُ ‘ইল্লাল্লাহ’ এই যিকির চলতে থাকে। সুবহানাল্লাহ! তখন ২৪ ঘণ্টাই সে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে, ধ্যানে, খেয়ালে ও মুহব্বতে মশগুল থাকে। ফলে ২৪ ঘন্টাই দায়িমীভাবে তার প্রতি দমে দুটি ঈদ হয় অর্থাৎ শ্বাস ছাড়ার সময় ১টি এবং শ্বাস গ্রহণের সময় ১টি মোট ২টি ঈদ হয়। সুবহানাল্লাহ!
তাছাউফের পরিভাষায় এটা হচ্ছে ঐ সালিক বা মুরীদের অবস্থা যার পাছ আনফাছ বা শ্বাস-প্রশ্বাসের যিকির জারী হয়েছে। সুবহানাল্লাহ! আর কারো যদি ‘সুলত্বানুল আযকার’ যিকির জারী হয়, তখন তার সমস্ত শরীরে যে ১ লাখ ২৫ হাজার লতীফা আছে, সমস্ত লতীফাগুলো দায়িমীভাবে ‘আল্লাহ, আল্লাহ, আল্লাহ’ যিকির করতে থাকে। সুবহানাল্লাহ!
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, কোনো সালিক বা মুরীদের যদি ‘সুলত্বানুল আযকার’ যিকির জারী হয়ে যায়, তাহলে তার প্রতি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ ঈদ হয়। সুবহানাল্লাহ! আর মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের সাথে উক্ত সালিক বা মুরীদের নিসবত মুবারক অনুযায়ী প্রত্যেকটা ঈদ আবার ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর বা তার চেয়েও বড় ঈদ হয়ে যান। সুবহানাল্লাহ!
প্রতি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ ঈদ হয়, এটা হচ্ছে যিকিরের মাধ্যমে। অর্থাৎ কারো যদি ‘সুলত্বানুল আযকার’ যিকির জারী হয়ে যায়, তার প্রতি সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ ঈদ, ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর বা তার চেয়েও বড় ঈদ হয়। সুবহানাল্লাহ!
ঠিক একইভাবে প্রত্যেকটি নেক আমলে একটি করে ঈদ এবং প্রত্যেকটা বদ আমল বা নাফরমানী থেকে বেঁচে থাকা একটি করে ঈদ। সুবহানাল্লাহ! কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা বান্দা-বান্দী, উম্মতদেরকে নেক আমল করার জন্য সম্মানিত আদেশ মুবারক করেছেন এবং বদ আমল বা নাফরমানী থেকে বেঁচে থাকার জন্য মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। কাজেই কেউ যদি কোনো নেক আমল করে, তাহলে সে মূলত মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ মুবারক পালন করে, ফলে উনারা তার প্রতি সন্তুষ্ট হন। সুবহানাল্লাহ! আবার ঠিক একইভাবে কেউ যদি ১টি বদ আমল বা নাফরমানী থেকে বাঁচতে পারে, তাহলে সে মূলত মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক পালন করে, ফলে উনারা তার প্রতি সন্তুষ্ট হন। সুবহানাল্লাহ! আর মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
وَاللهُ وَرَسُوْلُهٗۤ اَحَقُّ اَنْ يُّرْضُوْهُ اِنْ كَانُوْا مُؤْمِنِيْنَ
অর্থ: “তারা যদি ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে তাদের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে সন্তুষ্ট করা। উনারাই সন্তুষ্টি পাওয়ার সমধিক হক্বদার। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬২)
কাজেই একজন বান্দা-বান্দী, উম্মত যখন ১টি নেক আমল করার মাধ্যমে এবং ১টি বদ আমল বা নাফরমানী থেকে বেঁচে থাকার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আদেশ-নির্দেশ মুবারক পালন করে, তখন উনারা তার প্রতি সন্তুষ্ট হন। সুবহানাল্লাহ! তাহলে অবশ্যই এটা তার জন্য ঈদ বা খুশির কারণ। সুবহানাল্লাহ!
অতএব প্রত্যেকটি নেক আমলে একটি করে ঈদ এবং প্রত্যেকটা বদ আমল বা নাফরমানী থেকে বেঁচে থাকা একটি করে ঈদ। সুবহানাল্লাহ! তাহলে কেউ যদি দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামায সঠিকভাবে আদায় করে, তাহলে দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামাযের সময়গুলোতে তার জন্য রয়েছে অনেক ঈদ। এছাড়া কেউ যদি সুন্নত এবং নফল নামায আদায় করে, তাহলে সে সময়গুলোতে তার জন্য রয়েছে অনেক ঈদ। অনুরূপভাবে কেউ যদি ফরয, ওয়াজিব, সুন্নত ও নফল রোযা রাখে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বর্ণনা মুবারক অনুযায়ী প্রত্যেক রোযাদারের জন্য প্রত্যেকটি রোযায় ২টি খুশি বা ঈদ। ১টি ইফতারের সময় আরেকটি মহান আল্লাহ পাক উনার সাক্ষাতের সময়। সুবহানাল্লাহ!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)