ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক (১০৭)
, ২৩ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১০ খ্বমীছ ১৩৯১ শামসী সন , ০৯ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রি:, ২৪ আশ্বিন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

উনি চলে গেছেন। কয়েকদিন এসে আর আসেননি। তারপরে আমি স্বপ্নে দেখতেছি- আমাকে উপস্থিত করা হোক বা আমি উপস্থিত হয়েছি সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি কয়েকজন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদেরকে নিয়ে তা’লীম মুবারক দিচ্ছেন। আমি ওখানে গিয়ে দাঁড়িয়েছি সামনে। উনি বসা আছেন। আমি উনার কোনাকোনি বাম পাশে দাঁড়িয়েছি। আমি কিছু বলিনি; দাঁড়িয়ে রয়েছি। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তো সব জানেনই। বলার তো আর প্রয়োজন নেই। তখন উনি বললেন যে, ঠিক আছে। ইলিম তো দিতে হবে। আমার কোনো কথা নেই। আমি চুপ করে রয়েছি। শুনতেছি। তখনই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ইমামুল আওয়াল আলাইহিস সালাম উনাকে ডাকলেন। ডেকে বললেন- আচ্ছা ঠিক আছে; ইলিম দিতে হবে। তিনি প্রথমে আমাকে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত শিখালেন। আচ্ছা। কিভাবে পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করতে হবে শিখলাম। এরপরে আমাকে বললেন যে, তাহলে এক কাজ করতে হবে- তাহলে ইলিম তো দিতে হবে, উনি খুব ফয়েজ দিতে থাকলেন। (সুওয়াল: ইমামুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনি? জওয়াব মুবারক:) হ্যা; উনি দিতে থাকলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তো আছেনই। উনার মাধ্যম দিয়ে দিচ্ছেন বিষয়টা। দিচ্ছেন- প্রথমে কুরআন শরীফ তেলাওয়াত শিখিয়েছেন আমাকে। শিখেছি আমি। এরপরে বললেন যে, ইলিম দিতে হবে। উনি খুব ফয়েয দিচ্ছেন। আমার নাক, কান, চোখ, মুখ এবং সমস্ত শরীর উনার কাতরায় কাতরায় ইলিম প্রবেশ করতেছে। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের যতো ইলিম আছে, সব প্রবেশ করতেছে। প্রবেশ করতে করতে এক সময় প্রবেশ হয়ে গেলো। বাছ; শেষ হয়ে গেলো। আমার বলার উদ্দেশ্য হলো- এটা একটা পরীক্ষা। হযরত খিযির আলাইহিস সালাম উনি আসলেন- আমি উনার দিকে রুজু হই কি না? আমি বললাম যে, না; আমি তো আপনার কাছ থেকে শিখবো না। তিনি কয়েকদিন এসে আমার কাছে অনেক কিছু বললেন। অনেক কিছু দেখালেন। আমি বলেছি- না; আমি নিবো না। উনি চলে গেলেন। তখন আমাকে সরাসরি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে পেশ করা হলো, উনি আমাকে এই ইলিম-কালাম দিলেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
এটা একটা বিষয়। যদি ঐ দিকে আমি রুজু হতাম, তাহলে মূলে থেকে ফওত হয়ে যেতাম। আমি বুঝেছি এটা। আমি ঐ দিকে রুজু হইনি। ইলিম-কালামসহ সবকিছুর মালিক হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। অন্য কেউ মালিক না। এরকম অনেক ঘটনা আছে। এগুলি দিয়ে পরীক্ষা করা হয়। যদি সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়, তাহলে তো হয়ে গেলো। আর না হলে তো বাদ হয়ে গেলো। ডানে-বামে ঘুরলো, বাছ; চলে গেলো। আর ইলিম অর্জন করা তো মকছূদ না। মকছূদ হচ্ছেন রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করা। আর মূল ক্বিবলা ঠিক রাখা। কিন্তু মানুষের ক্বিবলাই ঘুরে গেছে। সেটাই আমি বলতেছি যে, আমার বলার উদ্দেশ্য হলো এটা- ক্বিবলা মানুষের ঘুরে গেছে। এরা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখে না। তারা দেখে ঐ ইমাম কি বলেছে, মুজতাহিদ কি বলেছে। আরে ইমাম সাহেবের তো ভুলও থাকতে পারে।
তারপর আরেকটা বিষয়। সেটা হলো- আমি বলেছিলাম, ‘ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি জীবনে কোনো দিন কারো কোনো মাজার শরীফ যিয়ারত করবো না। আমি যদি যিয়ারত করি, তাহলে আপনার এখানে আসবো। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) আমি কারোরই যিয়ারত করবো না। ’ যার কারণে হযরত খাজা সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনি পাগড়ী মুবারকটা পাঠিয়ে দিয়েছেন। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) বুঝতে পেরেছো? আমি বলেছি যে, ইয়া রসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি তো কারো যিয়ারত করবো না। আমার ক্বিবলা ঠিক আছে। আপনার থেকে আমি কোনো দিন সরবো না। ’ (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) এখন বলা হয়- পাক ভারতে কেউ যদি বেলায়েত হাছিল করতে চায়, তাহলে খাজা সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে অনুমোদন নিতে হয়। অনুমোদন তো আমি নিতে পারবো না। তখন উনি সরাসরি এটা পাঠিয়ে দিলেন। এখন মূল হচ্ছে ক্বিবলা ঠিক রাখা। আর ছহীহ সমঝ, ইলিম-কালাম, আক্বল-বুদ্ধি সবকিছুর মালিক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। উনার সাথে যদি নিসবত মুবারক থাকে, কুদরতী ফায়ছালা। আর নিসবত না থাকলে, কোনো ফায়ছালা নেই। ডানে-বামে গেলে কোনো দিন তাকমীলে পৌঁছাতে পারবে না। এরকম অনেক বিষয় আছে।
এখন কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা শরীফ, ক্বিয়াস শরীফ, হ্যাঁ; অনেক আছে। সব কিছুর মালিক কে? মালিক উনার সাথে যদি সম্পর্ক থাকে, তাহলে গোলামরা পিছনে ঘুরবে সারা দিন। আর গোলামের সাথে সম্পর্ক থাকলে, মালিক উনার মুহব্বত পাওয়া যায় না। এখন কাশফে কাওনী, কাশফে ইলাহী, ইলমেলাদুন্নী কাওনী, ইলমেলাদুন্নী ইলাহী, অনেক কিছু আছে। ছহীহ সমঝের কোনো শেষ নেই। সবকিছুর মূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। উনার সাথে নিসবত মুবারক রাখতে হবে। আসলে হযরত ছাহাবায়ে ক্বিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা ছাড়া কেউ সরাসরি পারবে না, করতে পারেননি। পরবর্র্তী উম্মতকে তো তার শায়েখ উনার মাধ্যম দিয়ে যেতে হবে। সরাসরি যেতে পারবে না। কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের ইখতিয়ার মুবারক সেটা আলাদা বিষয়।
وَاللَّهُ يَخْتَصُّ بِرَحْمَتِهِ مَنْ يَشَاءُ “যাঁকে ইচ্ছা রহমতে খাছ দান করেন। ”
সেটাই বললাম যে, কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ বুঝাটা এতো সোজা বিষয় না। উনারা যদি বুঝান, তাহলে বুঝা যাবে।
হযরত ফেরেস্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা যে বলেছেন- سُبْحَانَكَ لَا عِلْمَ لَنَا إِلَّا مَا عَلَّمْتَنَا إِنَّكَ أَنْتَ الْعَلِيمُ الْحَكِيمُ “আল্লাহ পাক! আপনি মহান। আমাদের কোনো ইলিম-কালাম নেই। আপনি যতোটুকু শিক্ষা দিয়েছেন, ততোটুকুই আমি শিখেছি বা শিখবো। নিশ্চয়ই আপনি হচ্ছেন সমস্ত ইলিম ও হিকমত মুবারক উনাদের মালিক। ”
এটা ঠিক একইভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকও। সব ইলিমের মালিক উনি। উনি পবিত্র। উনি যতোটুকু শিখান, এতোটুকুই। এর বাইরে শিখবে কোথা থেকে? কোথা থেকে জানবে মানুষ? জানবে না। এগুলো বুঝার বিষয়, ফিকিরের বিষয়, আক্বীদাহ্ শুদ্ধ করার বিষয়, সব শুদ্ধ করার বিষয়। এখন সব শুনা এবং সব মানাটাও কঠিন। শুনলেই সব মানা যায় না। আমরা তো অনেক কথা বলি। কতজনে মানে? কেউ প্রকাশ্যে মানে, অন্তরে চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে। (তারা বলে,) ‘কি জানি; এটা কি বললো, জানি না। ’ এগুলো বুঝাটা এতো সহজ বিষয় না। ”
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল কায়িনাত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা ও তা’যীমার্থে ক্বিয়াম শরীফ করা সুন্নত হওয়ার অকাট্য প্রমাণ
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১১)
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ যিয়ারত ও ঈমান মুবারক লাভ:
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (১০)
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাদেরকে সম্মানিত রহমত, বরকত, সাকীনাহ্ এবং বিশেষ দীদার মুবারক দান:
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৯)
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কারণে যালিম হওয়া সত্ত্বেও একজন শাসককে সরাসরি মহান আল্লাহ পাক তিনি কুদরতীভাবে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করলেন এবং তার শত্রুকে গায়িবী তীর দ্বারা নিশ্চিহ্ন করে দিলেন এবং ঘোষণা মুবারক দিলেন, ‘তুমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনাকে সম্মান করেছো, তাই আমি তোমাকে রক্ষা করেছি। যদি তুমি আরো বেশি সম্মান করো, তাহলে আমি তোমার সম্মান আরো বাড়িয়ে দিবো। ’ সুবহানাল্লাহ!
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হাযির-নাযির শান মুবারকটি পবিত্র কুরআন শরীফ থেকে প্রমাণিত
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ উনাকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ বিষয়ে আপত্তি ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সবচেয়ে বড় নাফরমান সর্বোচ্চ জান্নাতী
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনের মাধ্যমে মা’ছূম হওয়া, রহমতের সমস্ত দরজা খুলে যাওয়া, শাফা‘আত মুবারক লাভ এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অনুরূপ নাজাত লাভ করা
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)