আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৪ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র মুহাররমুল হারাম শরীফ উনার ৪ তারীখ লাইলাতুল আরবিয়া শরীফ (বুধবার রাতে) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিশেষ শান মুবারক ৯০ দিনব্যাপী মাহফিল মুবারক উদ্ভোধন উনার দিন ইরশাদ মুবারক করেন- “একখানা ঘটনা মুবারক তোমাদেরকে বলি। আসলে বাকি অংশ পড়ুন...
لَوْلَاكَ لَمَا خَلَقْتُ الْأَفْلَاكَ
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন যে, “আমি (মহান আল্লাহ পাক) আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি না করলে আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না। ”
আরো ইরশাদ মুবারক করেন, আমার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ
অর্থ: নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার (সর্ববিধ কল্যাণ) উনার মালিক করেছি। ” (পবিত্র সূরা কাউছার শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
মূলত আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্ববিধ কল্যাণ হাদিয়া মুবারক করেছেন এবং মালিক বানিয়েছেন। কাজেই তিনি হলেন সর্বপ্রকার রহমত, বরকত, সাকীনার জামে’। উনার মুবারক ছোহবতে এবং মুবারক স্পর্শে সবকিছু বরকত ও নিয়ামত যুক্ত হয়ে যেত। এ ধরণের অসংখ্য ঘটনা পবিত্র হাদীছ শ বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ সম্মানিত ১২ রবীউল আউওয়াল শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়্যাম শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম সোমবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আওক্বাত শরীফ অর্থাৎ ছুবহে ছাদিক্ব উনার সময় সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার সময়টি ছিলো রাত্রি এবং দিন উভয়ের মাঝামাঝি। এর মাধমে মহান আল্লাহ পাক তিনি রাত ও বাকি অংশ পড়ুন...
১৪৪৬ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র ছফর শরীফ মাসে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ উনার বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক হাক্বীক্বীভাবে জানার এবং বুঝার জন্য সমস্ত মুরীদানদের পক্ষ থেকে আরজী পেশ করা হয়। তখন রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তাহলে সবাই ‘আদ্ দুরারুল মুখতারাহ্ শরীফ’ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৫ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৭শে রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ্ শরীফ (খমীস দিবাগত জুমুয়াবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “ইদানিং কালে দেখা গেছে অতীতের অনেক আওল বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২০শে জুমাদাল ঊলা শরীফ লাইলাতুস সাবত শরীফ (শনিবার রাতে) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “এই যে,
مَلْعُوْنِـيْـنَ اَيْـنَمَا ثُقِفُوْآ اُخِذُوْا وَقُـتِّلُوْا تَـقْتِـيْلًا
সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার অর্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ১২ই শরীফ উপলক্ষে আপনার প্রস্তুতি কি? জানতে চাইলাম মসজিদ থেকে বের হওয়া একজন মুসল্লিকে। কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে থাকিয়ে রইলো। বুঝলাম ধরতে পারেননি বিষয়টি। উত্তর না দিয়ে আরেকটি প্রশ্ন করলাম, আমাদের যিনি রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক জানা আছে তো? হেসে বললেন তা জানবো না কেন? সাইয়্যিদুনা হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
প্রসঙ্গ পাল্টে বললাম, আচ্ছা আপনার বাবাকে কি কখনো নাম ধরে ডেকেছেন? ভদ্রলোক বললেন, আপনার হয়েছে কি বলেন তো, এক প্রশ্ন থেকে অন্য প্রশ্নে যাচ্ছেন। কিছুই বুঝতে পারছ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে- “বনী ইসরাঈলে এক ব্যক্তি দুই শত বছর মহান আল্লাহ পাক উনার নাফরমানী করেছিলো। সে তার সম্পূর্ণ হায়াতে মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অবাধ্য ও নাফরমানীতে মশগুল ছিলো, বেপরওয়া ছিলো। (যার কারণে কেউ তাকে পছন্দ করতো না এবং সকলে চরম ঘৃণা করতো। ) ফলে সে যখন ইন্তেকাল করল, তখন বনী ইসরাঈলরা তার পায়ে ধরে তাকে টেনে হেঁচড়ে গোবর পূর্ণ স্থানে, গোবরের স্তূপে নিক্ষেপ করল। তারপর মহান আল্লাহ পাক তিনি জলীলুল ক্বদর নবী এবং রসূল হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে সম্মানিত ওহী মুবারক করেন যে, তিনি যেন বণী ইসরাঈলের সমস্ত বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস এলেই বক্তাদের আলোচনার বিষয় হওয়া উচিত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান, মান, ফাযায়িল- ফযীলত মুবারক সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়। কিন্তু না, দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফের মুবারক তারিখ নিয়ে কত রকম মতভেদ আছে, কত ইখতিলাফ আছে সে নিয়ে বক্তারা নাতিদীর্ঘ আলোচনা করতে থাকে। অথচ সেটার কোন প্রয়োজনই নেই। উনার মর্যাদা মুবারক যত আলোচনা করা যাবে ততই রহমত মুবারক নাযিল হবে। কিন্তু তারিখের মতভে বাকি অংশ পড়ুন...












