যিনি খ্বালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা উনার ইরশাদ মুবারক, যা একাধিক পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি গোপন ছিলাম অতঃপর আমি যখন নিজেকে প্রকাশ করার ইচ্ছা করলাম তখন আমি সৃষ্টির যিনি মূল বা অস্তিত্ব মুবারক হিসেবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত ওজূদ নূর মুবারক উনাকে সৃষ্টি করলাম। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কে বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী শরীয়তের একটি অন্যতম উসূল হলো হক্ব বা সত্য জানা থাকা সত্ত্বেও যে বা যারা তা চুপিয়ে রাখে তারা হলো বোবা শয়তান। আর এমন বোবা শয়তানের প্রাদুর্ভাবে দেশ-বিদেশে শয়তানী কর্মকা-ের কোনো কমতি নেই। নতুনবর্ষ শুরুর আগে, নেতা-নেত্রীদের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী আসার আগে, এমনকি চৈত্র, বৈশাখ, ফাল্গুন আসার আগে সেগুলো হাইলাইট করে সপ্তাহ মাস পূর্ব থেকে পত্র-পত্রিকা মিডিয়া, বিভিন্ন দল-উপদল, ক্লাব, অনুষ্ঠানমালা, প্রবন্ধ-নিবন্ধের আয়োজন করে। এমনকি কথিত অমুক গেমস, তমুক গেমস, বিশ্ব গেমস সেগুলো নিয়েও ছয় মাস নয় মাস পূর্ব থেকে লেখালেখি-প্রচারণা শুরু হয়ে বাকি অংশ পড়ুন...
আর কিছুদিন পরেই সারা বিশ্বের মুসলমানগণ ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সহকারে সর্ববৃহৎ ঈদ উৎসব পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন করতে যাচ্ছেন। এ উপলক্ষে এখন থেকেই মুসলমানরা প্রস্তুতি গ্রহণ করা শুরু করেছেন। পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী এটাই মুসলমানদের সবচাইতে বৃহৎ আনন্দ উৎসবের মহান দিন। দেখা গেছে, যেসব দিনের সাথে মুসলমানদের পবিত্র ঈমান-আমল কিংবা ইতিহাস ঐতিহ্যের কোনো সম্পর্ক নেই, সেই সব দিন নিয়ে রাষ্ট্র দ্বীন পবিত্র ইসলাম উনার সরকার যতোসব মাতামাতি করছে। সেগুলোর জন্য বেহিসেবে খরচ করছে।
সেসব অনর্থ বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَااَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءَتْكُمْ مَوْعِظَةٌ مّـِنْ رَّبّـِكُمْ وَشِفَاء لّـِمَا فِى الصُّدُوْرِ وَهُدًى وَّرَحْمَةٌ لّـِلْمُؤْمِنِيْنَ. قُلْ بِفَضْلِ اللهِ وَبِرَحْمَتِهٖ فَبِذٰلِكَ فَلْيَفْرَحُوْا هُوَ خَيْرٌ مّـِمَّا يَـجْمَعُوْنَ.
অর্থ: “হে মানুষেরা! হে সমস্ত জিন-ইনসান, কায়িনাতবাসী! অবশ্যই তোমাদের মাঝে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ নছীহতকারী, তোমাদের অন্তরের সর্বপ্রকার ব্যাধিসমূহের সর্বশ্রেষ্ঠ আরোগ্যদানকারী, সর্বশ্রেষ্ঠ হিদায়াত দানকারী এবং সমস্ত কায়িনাতবাসীর জন্য, খাছ করে ঈমানদারদের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ রহমতস্বর বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيـْنَ مِنْ اَنْـفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهٗ اُمَّهٰتُـهُمْ
“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা মু’মিন উনাদের নিকট উনাদের জানের চেয়েও অধিক প্রিয় এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিতা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলা বাকি অংশ পড়ুন...
(১০) আল্লামা হযরত ইমাম মুহম্মদ ইবনে উমর ইবনে মুবারক বাহ্রক্ব হাদ্বরামী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৯৩০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন,
فَحَقِيْقٌ بِيَوْمٍ كَانَ فِيْهِ وُجُوْدُ الْمُصْطَفٰى صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنْ يَّتَّخِذَ عِيْدًا
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, তাই এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনার যথাযথ হক হচ্ছেন, এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দিন মুবারক উনাকে ‘ঈদ হিসেবে গ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১লা রজবুল হারাম শরীফ লাইলাতুল খমীস (বৃহস্পতিবার) চতুর্থ তলা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খানকাহ্ শরীফ উনার মধ্যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “ন বাকি অংশ পড়ুন...
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, “ফখরুল ইসলাম কাযী হযরত ইমাম আবুল মাহাসিন আব্দুল ওয়াহিদ ইবনে ইসমাঈল রূইয়ানী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিলাদত শরীফ ৪১৫ হিজরী শরীফ : বিছাল শরীফ ৫০২ হিজরী শরীফ) তিনি বর্ণনা করেন, মিশরে একজন বুযূর্গ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাহফিল মুবারক করতেন। সুবহানাল্লাহ! উনার একজন ইহুদী প্রতিবেশী ছিলো। একদিন এই ইহুদী ব্যক্তির আহলিয়া তাকে বললো- আমাদের মুসলিম প্রতিবেশী উনার কি হলো যে, তিনি এই (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে অনেক মাল-সম্পদ বিলিয়ে দেন, খরচ করেন? তখন ( বাকি অংশ পড়ুন...
বাতিল ফিরক্বা ওহাবী, খারিজী ও লা মাযহাবীরা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার দলীল খুঁজে পায় না। তাই তারা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করাকে বিদয়াত বলে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!
অথচ তারা যে বুখারী শরীফের নাম নিতে নিতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে খোদ সেই বুখারী শরীফেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার দলীল রয়ে গেছে। তারা দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। কারণ বুখারী শরীফের উক্ত দলীল খ-ন করার মত মুরাদ তাদের কারোই নাই। নিম্নে এ সম্পর্কিত দলীল পেশ করা হলো-
যেমন এ প্রসঙ্গে ‘ছহীহ বুখারী শরীফ’-উনা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব ইবনে আবদে মানাফ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত স্বপ্ন মুবারক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রেহেম শরীফ-এ) অবস্থান মুবারক করছিলেন, তখন একদা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আব্বাজান সাইয়্যিদুন নাস সাইয়্যিদুনা হযরত ওয়াহাব ইবনে আবদে মানাফ আলাইহিস সালাম তিনি একখানা বিশেষ স্বপ্ন মুবারক দেখতে পান। তিনি দেখেন- একজন সম্মানিত বুযূর্গ ব্যক্তি বাকি অংশ পড়ুন...












