মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খ-নমূলক জবাব (১)
, ১৩ ই জুমাদাল ঊলা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৯ সাদিস, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ কার্তিক, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার ব্যাখ্যায় ইরশাদ মুবারক করেন, ‘ اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ (আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি) অর্থ হচ্ছেন মূল নবী। এখানে اَلْاُمِّىِّ (আল উম্মিয়্যি) শব্দ মুবারকখানা নির্গত হয়েছেন اُمٌّ (উম্মুন) শব্দ থেকে। اُمٌّ (উম্মুন) উনার অর্থ হচ্ছেন মূল। যেমন- মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনাকে اُمُّ الْكِتَابِ ‘উম্মুল কিতাব বা কিতাব উনার মূল’ এবং اُمُّ الْقُرْانِ ‘উম্মুল কুরআন বা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল’ বলা হয়েছে। কাজেই, اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি উনার অর্থ হচ্ছেন ‘মূল নবী, সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’। সুবহানাল্লাহ! কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন হিসেবে, উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক ও মূল হিসেবে সমস্ত কিছু হাদিয়া দিয়ে উনাকে সৃষ্টি মুবারক করেছেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে এক কাতরা নূর মুবারক নিয়ে সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক, সম্মানিত কুরসী মুবারক, সম্মানিত জান্নাত মুবারক, জাহান্নাম, আসমান-যমীন, চন্দ্র-সূর্য, আলো-বাতাস, মাটি-পানি, গাছপালা-তরুলতা, জামাদাত, শাজারাত, হাজারাত, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকেসহ সমস্ত মাখলূকাত, তামাম কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই, তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক। সুবহানাল্লাহ! এ কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে اَلنَّبِىِّ الْاُمِّىِّ আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ‘মূল নবী বা সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরসহ সমস্ত সৃষ্টির মূল ও মালিক’ বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এটাই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক। এ বিষয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে অসংখ্য-অগণিত দলীল-আদিল্লাহ ও প্রমাণ মওজূদ রয়েছেন। নি¤েœ সংক্ষেপে কয়েকখানা প্রমাণ তুলে ধরা হলো-
প্রথম প্রমাণ:
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ الْاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قُـلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِاَبِـىْ اَنْتَ وَاُمِّىْ اَخْبِـرْنِـىْ عَنْ اَوَّلِ شَىْءٍ خَلَقَهُ اللهُ تَـعَالـٰى قَـبْلَ الْاَشْيَاءِ قَالَ يَا حَضْرَتْ جَابِرُ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ اِنَّ اللهَ تَـعَالـٰى قَدْ خَلَقَ قَـبْلَ الْاَشْيَاءِ نُـوْرَ نَبِـيِّكَ مِنْ نُّـوْرِهٖ فَجَعَلَ ذٰلِكَ النُّـوْرُ يَـدُوْرُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَـعَالـٰى وَلَـمْ يَكُنْ فِـىْ ذٰلِكَ الْوَقْتِ لَوْحٌ وَلَا قَـلَمٌ وَلَا جَنَّةٌ وَلَا نَارٌ وَلَا مَلَكٌ وَلَا سَـمَاءٌ وَلَا اَرْضٌ وَلَا شَـمْسٌ وَلَا قَمَرٌ وَلَا جِنِّـىٌّ وَلَا اِنْسِىٌّ فَـلَمَّا اَرَادَ اللهُ تَـعَالـٰى اَنْ يَّـخْلُقَ الْـخَلْقَ قَسَّمَ ذٰلِكَ النُّـوْرَ اَرْبَـعَةَ اَجْزَاءٍ فَخَلَقَ مِنَ الْـجُزْءِ الْاَوَّلِ اَلْقَلَمَ وَمِنَ الثَّانِـىْ اَللَّوْحَ وَمِنَ الثَّالِثِ اَلْعَرْشَ ثُـمَّ قَسَّمَ الْـجُزْءَ الرَّابِعَ اَرْبَـعَةَ اَجْزَاءٍ فَخَلَقَ مِنَ الْـجُزْءِ الْاَوَّلِ حَـمَلَةَ الْعَرْشِ وَمِنَ الثَّانِـىْ اَلْكُرْسِىَّ وَمِنَ الثَّالِثِ بَاقِىَ الْـمَلَائِكَةِ ثُـمَّ قَسَّمَ الْـجُزْءَ الرَّابِعَ اَرْبَـعَةَ اَجْزَاءٍ فَخَلَقَ مِنَ الْاَوَّلِ اَلسَّمَاوَاتِ وَمِنَ الثَّانِـىْ اَلْاَرْضِيْـنَ وَمِنَ الثَّالِثِ اَلْـجَنَّةَ وَالنَّارَ ثُـمَّ قَسَّمَ الرَّابِعَ اَرْبَـعَةَ اَجْزَاءٍ فَخَلَقَ مِنَ الْاَوَّلِ نُـوْرَ اَبْصَارِ الْـمُؤْمِنِيْـنَ وَمِنَ الثَّانِـىْ نُـوْرَ قُـلُوْبِـهِمْ وَهِىَ الْـمَعْرِفَةُ بِاللهِ وَمِنَ الثَّالِثِ نُـوْرَ اُنْسِهِمْ وَهُوَ التَّـوْحِيْدُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্র্থ: “হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আরয করলাম- ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কুরবান হোক, দয়া করে আমাকে এ বিষয়ে সংবাদ মুবারক দান করুন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম কোন্ জিনিস সৃষ্টি করেছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কিছুর পূর্বে সর্বপ্রথম আপনার যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী এবং রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনাকে অত্যন্ত মুহব্বত উনার সাথে সম্মানিত সৃষ্টি মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! তখন সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ইচ্ছা মুবারক অনুযায়ী উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে অবস্থান মুবারক করছিলেন অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক হিসেবে সমস্ত কিছু হাদিয়া দিয়ে উনাকে সৃষ্টি মুবারক করে উনাকে উনার সাথে সংযুক্ত করেছেন এবং উনার কুদরত মুবারক অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন অর্থাৎ উনার যিয়ারত, ছোহবত, দীদার মুবারক-এ উনাকে রেখেছেন। আর ঐ সময় লওহো-ক্বলম, বেহেশ্ত-দোযখ, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম, আসমান-যমীন, সূর্য-চন্দ্র, জিন-ইনসান কোনো কিছুই ছিলো না। অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন মাখলূকাত সৃষ্টি করার ইচ্ছা মুবারক করেন, তখন তিনি সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনাকে চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা সম্মানিত ক্বলম, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত লাওহে মাহফূয এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক সৃষ্টি করেন। অতঃপর চতুর্থ ভাগ উনাকে আবার চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক বহনকারী হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত র্কুসী মুবারক এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা অন্যান্য হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করেন। অতঃপর চতুর্থ ভাগ উনাকে আবার চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা আসমান, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা যমীন এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত বেহেশত মুবারক ও দোযখ সৃষ্টি করেন। অতঃপর চতুর্থ ভাগ উনাকে আবার চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা মু’মিন বান্দা উনাদের চোখের জ্যোতি, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা উনাদের ক্বলবের জ্যোতি, এটিই মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত মা’রিফাত মুবারক এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা মু’মিন উনাদের উন্স অর্থাৎ মুহব্বত উনার নূর মুবারক সৃষ্টি মুবারক করেন। আর তা হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাওহীদ মুবারক- لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ (এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমা শরীফ) উনার সম্মানিত নূর মুবারক। ” সুবহানাল্লাহ! (মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যাহ্ ১/৪৮, শারহুয যারক্বানী ৫/২৬১, মাদারেজুন নুবুওওয়াত, ইতমামে নি’মাতুল কুবরা, ফতওয়ায়ে হাদীছিয়্যাহ্ ১/১২৫, কাশফুল খফা ১/২৬৫, বাহ্জাতুল মাহাফিল ১/১৫ ইত্যাদি)
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক (২)
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (২)
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৪)
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৪)
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক (১)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৩)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৩)
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সর্বজনমান্য ও নির্ভরযোগ্য বহু ইমাম-মুজতাহিদ এবং আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের কর্তৃক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তারীখ মুবারক উনাকে ‘ঈদ, ঈদে আকবর ও ঈদে আ’যম’ হিসেবে গ্রহণ করার দলীল
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আহলু বাইতে রসুলল্লিাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়মি মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্ললি আলামীন মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহসি সালাম উনাকে মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি সাইয়্যদিু সাইয়্যদিলি আ’ইয়াদ শরীফ উনার মহাসম্মানতি মাক্বাম মুবারক হাদয়িা
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (২)
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১২)
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
একমাত্র হযরত খুলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অনুসরণে ‘খিলাফত’ ব্যবস্থা জারী করার মাধ্যমেই এদেশবাসী প্রকৃত সুখ-শান্তি ও ইনছাফ লাভ করতে পারবে (২)
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)