যে রাষ্ট্রে মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ ডলারের কম, তা নিম্ন আয়ের অর্থনীতিতে হিসাবে পরিগণিত। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৮৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের মধ্যে থাকলে তাকে মধ্যম আয়ের দেশ বলা হয়। মাথাপিছু আয় ১৩ হাজার ২০৫ ডলারের ওপরে তুলতে পারলেই সে দেশ উচ্চ আয়ের বাসিন্দা। মধ্যম আয়ের প্রথম ধাপকে নিম্ন মধ্যম আয় বলা হয়, যেখানে মাথাপিছু আয়ের বন্ধনী ১ হাজার ৮৬ থেকে ৪ হাজার ২৫৫ ডলার। উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ মানে তার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ২৫৬ থেকে ১৩ হাজার ২০৫ পর্যন্ত। এ সংখ্যাগুলো সময়ে সময়ে বাড়ানো হয় মূলত মূল্যস্ফীতির কথা বিবেচনা করে। মধ্যম আয়ের ফাঁদ বলতে প্র বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন পারিবারিকভাবে অত্যন্ত উচ্চ বংশীয়। প্রাথমিক জীবনে তিনি একদিন একটি কাফেলার সাথে উনার নানার বাড়ি যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ‘ক্বায়েস গোত্র’ উনাদের কাফেলার সব কিছু ছিনিয়ে নিলো। এমনকি সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকেও নিয়ে গিয়ে গোলাম হিসেবে বিক্রি করে দিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! তখন সাইয়্যিদুনা হযরত হাকিম ইবনে হায্ম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফুফু উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হ বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লাহ পাক উনার যমীনের সবকিছুই মূল্যবান। প্রতিটা প্রাণ, প্রতিটা উদ্ভিদ, প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে থাকা প্রতিটা উপাদান-সবই অমূল্য। তবে কিছু বিষয় রয়েছে, যেগুলোর জন্য টানাটানিতে জীবন-সম্পদ-পরিবেশ বিপন্ন হয়ে ওঠে। কখনো কখনো যুদ্ধও লেগে যায়। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হতে পারে ‘কলা যুদ্ধ’। এই কলার সঙ্গে শিল্পকলার কোনো সম্পর্ক নেই। এই কলা গাছে ধরে, আয়রনসমৃদ্ধ একটি ফল।
কলা নিয়ে সেই যুদ্ধ চলেছে ৩৫ বছর, ১৮৯৮ সালের ১৩ আগস্ট থেকে ১৯৩৪ সালের ১ আগস্ট পর্যন্ত। অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র দফায় দফায় যে স বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেয়ার পর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের অবস্থা মুবারক:
আযাদীর পরিবর্তে গোলামীকে বেছে নেয়া:
সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন পারিবারিকভাবে অত্যন্ত উচ্চ বংশীয়। প্রাথমিক জীবনে তিনি একদিন একটি কাফেলার সাথে উনার নানার বাড়ি যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে ‘ক্বায়েস গোত্র’ উনাদের কাফেলার সব কিছু ছিনিয়ে নিলো। এমনকি সাইয়্যিদুনা হযরত যায়েদ ইবনে বাকি অংশ পড়ুন...
বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষকদের আলাদা কক্ষ আছে। যা গবেষকদের গবেষণার জন্য অতি প্রয়োজন। বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে গবেষকদের পাঠ ও গবেষণার জন্য আলাদা কক্ষ থাকলেও বিভাগগুলোয় গবেষকদের বসার কোনও জায়গা নেই। পিএইচডি ও এমফিল গবেষকদের তাই বাসায় বসে গবেষণার কাজ করতে হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো চাইলে গবেষকদের অমন সুযোগ নিশ্চিত করতে পারে।
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা গবেষণার দিকে আগ্রহী না হয়ে বিসিএস পরীক্ষায় আগ্রহী হওয়ার কারণ তারা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেই বড় ভাই বোনদের বি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
সন্ত্রাসী ইসরায়েলের সংসদীয় কমিটি সম্প্রতি একটি বিতর্কিত বিল অনুমোদন করেছে, যা ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠনগুলোর সদস্য যেকোনও ব্যক্তিকে মৃত্যুদ- দেওয়ার সুযোগ দেবে। বিলটির নাম রাখা হয়েছে ‘সন্ত্রাসবাদীদের মৃত্যুদ-’ বিল। এই বিলটি উত্থাপন করেছে পরগাছার কট্টর ডানপন্থী ও জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী বেন গাভি।
বিলটি গত সোমবার উত্থাপিত হয়েছে এবং এর লক্ষ্য হলো- হামাসের যেকোন কর্মকা-ে লিপ্ত যে কেউ হত্যার অপরাধ করলে, বিশেষ করে যদি তা জাতিগত বিদ্বেষ বা জনগণের প্রতি ঘৃণায় প্ররোচিত হয় এবং পরগাছা ইসরায়েলকে ক্ষতিগ্রস্ত কর বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
জুলাই সনদ ও প্রস্তাবিত গণভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে চরম বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক জাহেদ উর রহমান বলেছেন, সরকার ও জামাত মিলে বিএনপি এবং দেশের জনগণের সঙ্গে মারাত্মক প্রতারণা করেছে। তার ভাষায়, এই প্রতারণা আপাতভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে মনে হলেও, প্রকৃতপক্ষে এটি জনগণের সঙ্গে গভীর রাজনৈতিক চালবাজি।
গতকাল জুমুয়াবার ডা.জাহেদ তার ব্যক্তিগত চ্যানেলে এক বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।
জাহেদ উর রহমান বলেন, জুলাই সনদ যেভাবে সংসদ প্রাঙ্গণে উপস্থাপন করা হয়েছিল, পরবর্তীতে তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিতে বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
দিনের শুরুটা হয় সূর্যের আলো দ্বারা। রাতের শুরুটা হয় চাঁদ উঠার দ্বারা। চাঁদ ও সূর্য উভয়ের অবস্থানই আসমানে। আসমান থেকেই বৃষ্টি হয়। কি পার্থিব জীবনে? কী মানবীয় জীবনে আসমানের গুরুত্ব অত্যাধিক। আসমান ছাড়া জীবন অক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর বাজারগুলোতে শুরু হয়েছে ইলিশের সরবরাহ। টানা ২২ দিন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষে ২৫ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে সাগর ও নদীতে নামেন জেলেরা। অনেকে ইলিশ নিয়ে ফিরেছেন ঘাটে। ফলে বাজারে ইলিশের সরবরাহ শুরু হয়েছে।
দীর্ঘদিন পর সবাই আশা করেছিলেন বাজারে টাটকা ইলিশ পাওয়া যাবে। কিন্তু হাটবাজারগুলোতে যে ইলিশ আসছে তা হিমায়িত। ডিমভরা এসব ইলিশ দেখে সহজেই বোঝা যায়, এগুলো দীর্ঘসময় বরফে সংরক্ষিত ছিল। ফলে এর স্বাদ ও গুণগত মান নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে দাম বেশি হওয়ায় ইলিশ ক্রেতাও কমেছে।
গতকাল ইয়াওম বাকি অংশ পড়ুন...
ইউনেসকোর সর্বশেষ ‘গ্লোবাল ফ্লো অব টারশিয়ারি লেভেল স্টুডেন্টস’ শীর্ষক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে ৫৫টি দেশে পড়াশোনার জন্য গেছে ৫২ হাজার ৭৯৯ শিক্ষার্থী। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৪৯ হাজার ১৫১ আর ২০২১ সালে ৪৪ হাজার ৩৩৮ জন। এ সংখ্যা ২০১৩ সালে ছিল ২৪ হাজার ১১২ জন।
তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০১৩ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ ১০ বছরের ব্যবধানে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়া শিক্ষার্থী বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এ সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। অ্যাডমিশন অ্যান্ড ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কনসাল বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা করা সম্মানিত সুন্নত উনার অন্তর্ভূক্ত। আর রোগের চিকিৎসা এবং রোগ উপশমের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামক হলো ওষুধ। কিন্তু এই ওষুধ নিয়েও দেশে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা এবং অসৎ কারবার। দিন দিন ওষুধের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ইতোমধ্যে কয়েকটি কোম্পানির ২০০ ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে দফায় দফায়। এক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে ১০ থেকে প্রায় ৩০০% পর্যন্ত। দাম বাড়ানোর আগে বাজারে ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করে কোম্পানিগুলো। এক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই জিম্মি হয়ে পড়েছে তাদের কাছে।
ঠিক এমন মুহুর বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৬৫ সালের আগষ্ট মাসে ভারত-পাকিস্তান উভয়েই বুঝতে পারলো একটা যুদ্ধ অনিবার্য। যুদ্ধ কৌশল হিসাবে পাকিস্তান কাশ্মীরের শ্রীনগর অভিমুখে তার সেনাবাহিনী পাঠাতে থাকে। সেনাবাহিনীর কনভয়ের প্রথমে থাকে পাকিস্তানের তৎকালীন দুর্ধর্ষ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট, তারপর বালুচ রেজিমেন্ট, ফ্রন্টিয়ার ফোর্স এবং সবশেষে থাকে তৎকালীন বেঙ্গল রেজিমেন্ট যা মূলতঃ পূর্ব বাংলার সেনাসদস্য দ্বারা গঠিত।
ওদিকে ভারত তার বাহিনী শ্রীনগরে না পাঠিয়ে শিয়ালকোটের অরক্ষিত খেমকারান দিয়ে পাকিস্তানের লাহোর অভিমুখে মার্চ করায়। ওই মুহূর্তে শিয়ালকোট ছিলো পুরোই অরক্ষি বাকি অংশ পড়ুন...












