নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘প্রত্যেক ছবি তুলনেওয়ালা ও তোলানেওয়ালা জাহান্নামী।’ নাউযুবিল্লাহ!
পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত উনাদের জন্য ছবি তুলতে বাধ্য করা এবং পবিত্র হারামাইন শরীফাইন উনাদের মধ্যে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা- সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার কর্তৃক মুসলমানদের পবিত্র হজ্জ নষ্ট করার সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ! সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারকে বারবার সতর্ক করার পরও তারা ছবি ও সিসি ক্যামেরা বন্ধ করছে না। নাউযুবিল্লাহ!
তাদেরকে আবারো সতর্ক করা হচ্ছে, তারা যেন অতিসত্বর পবিত্র হজ্জ উনার ক্ষেত্রে ছবি নিষিদ্ধ করে এবং সিসি ক্যামেরাগুলো সরিয়ে নেয়। নচেৎ তাদেরকে কঠিন কাফফারা আদায় করতে হবে।
, ১৫ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৫ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ২৪ মে, ২০২৪ খ্রি:, ১০ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ব্রিটিশ গুপ্তচর হেমপারের স্বীকারোক্তিমূলক গ্রন্থ Confession of British Spy and British enmity against Islam-এ উল্লেখ করা হয়েছে, সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটেন তাদের উপনিবেশ মন্ত্রণালয় থেকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতিসাধনের লক্ষ্যে ওহাবী মতবাদ প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্নে যে কর্মসূচি তৈরি করে, তার ২য় বিষয়টি ছিল: “এই কর্মসূচির মাধ্যমে কোনো আতঙ্ক সৃষ্টি করা যাবে না। কারণ আমাদের কর্তব্য হচ্ছে পবিত্র দ্বীন ইসলাম ধ্বংস করে দেয়ার বীজ বপন করা। পরবর্তী প্রজন্ম এসে বাকি কাজ শেষ করবে। ব্রিটিশ সরকার ধাপে ধাপে এগুতে চায়।” নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত তাদের ধাপে ধাপে এগুতে থাকা ঐ কুটকৌশলের ধারাবাহিক প্রতিফলন হচ্ছে নিরাপত্তার অজুহাতে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন। নাউযুবিল্লাহ! তারা পবিত্র হেরেম শরীফ, পবিত্র মক্কা শরীফ, পবিত্র মিনা, পবিত্র আরাফাহ, পবিত্র মুযদালিফা, পবিত্র মদীনা শরীফ প্রভৃতি স্থানে হাজার হাজার ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন করেছে। একটি সিসি ক্যামেরা দ্বারা সেকেন্ডে কমপক্ষে ৪০০টি ছবি উঠে থাকে। তাহলে হাজার হাজার সিসি ক্যামেরা দ্বারা এক সেকেন্ডে একজন লোকের কতগুলো ছবি উঠবে তা ভাববার বিষয়। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, “প্রাণীর ছবি থাকলে রহমতের ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা থাকেন না।” ইহুদীরা পবিত্র হজ্জ উনার পুরো ময়দানকে রহমতশূন্য এবং কোটি কোটি মুসলমানগণের এ ফরয ইবাদত নষ্ট করার জন্য এই ষড়যন্ত্র করেছে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ‘পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ’ উনার ১৯৭ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তির প্রতি পবিত্র হজ্জ ফরয সে যেন পবিত্র হজ্জ পালন করতে গিয়ে অশ্লীল-অশালীন ও তার সংশ্লিষ্ট কোনো কাজ না করে এবং কোনো প্রকার ফাসিকী বা নাফরমানীমূলক কাজ না করে এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে।”
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বর্ণিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্ট বলা আছে যে, পবিত্র হজ্জ করতে গিয়ে যদি পবিত্র ঈমান ও আমলের নিরাপত্তা না থাকে অর্থাৎ পবিত্র হজ্জ করতে গিয়ে যদি কাউকে হারাম ও কুফরী কাজ করতে হয়; যেমন ছবি তোলা ও বেপর্দা হওয়া, তাহলে তার উপর পবিত্র হজ্জ ফরয থাকে না অর্থাৎ হজ্জের ফরযিয়াত সাকিত হয়ে যায়। ছবি তোলা ও তোলানো, ছবি দেখা ও দেখানো, পর্দা লঙ্ঘন করা সবগুলো শক্ত হারাম ও কবীরাহ গুনাহ এবং চরম ফাসিকী ও নাফরমানীমূলক কাজ। অর্থাৎ ফাসিকী ও নাফরমানীমূলক কাজ করে হজ্জ করলে তা কস্মিনকালেও হজ্জে মাবরূর হবে না। আর এজন্যই সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার হজ্জের জন্য হারাম ছবিকে বাধ্যতামূলক করেছে এবং পবিত্র হজ্জের পবিত্র স্থানসমূহে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেছে যাতে করে মুসলমানদের হজ্জ কবুল না হয়। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারকে বারবার সতর্ক করার পরও তারা ছবি ও সিসি ক্যামেরা বন্ধ করছে না। তাদেরকে আবারো সতর্ক করা হচ্ছে, তারা যেন অতিসত্বর পবিত্র হজ্জ, পবিত্র উমরাহ ও পবিত্র যিয়ারত উনার ক্ষেত্রে ছবি নিষিদ্ধ করে এবং সিসি ক্যামেরাগুলো সরিয়ে নেয়। নচেৎ তাদেরকে কঠিন কাফফারা আদায় করতে হবে। অর্থাৎ গুমরাহীর কারণে গযবে পড়ে ক্ষমতাহীন হয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ব্যতীত কোনো ব্যবস্থা থাকবে না।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ বরকতময় বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের আযীমুশ শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)