“নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র মু’জিযা শরীফ”
, ০৩ মে, ২০২৩ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) বরকতময় জিবনী মুবারক
মহান আল্লাহ পাক তিনি হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُنْتُ كَنْزًا مَخْفِيًا فَاَحْبَبْتُ اَنْ اُعْرَفَ فَخَلَقْتُ الْخَلْقَ لِاُعْرَفَ .
অর্থ মুবারক: “আমি গুপ্ত ছিলাম। যখন আমার মুহব্বত হলো যে, আমি প্রকাশিত হই, তখনই আমি সৃষ্টি করলাম সৃষ্টির মূল (আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উনাকে।”
হযরত বায়হাক্বী, তবারানী, আবু নাঈম, ইবনে আসাকির রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা হযরত উছমান ইবনে আবিল আছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে রেওয়ায়েত করেন, আমার সম্মানিতা আম্মা আমাকে বলেছেন যে, যখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুজরা শরীফ উনার মধ্যে যিনি নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হাযির এবং নাযির ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি মুত্তালা আলাল গইব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি শাহিদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন, তখন আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম। ঘরের চারদিকে নূরের আলোতে উদ্ভাসিত হয়ে গিয়েছিল। তারকা রাজি এমনভাবে ঝুঁকে পড়েছিল যে, মনে হচ্ছিল যেন আমার উপরই আছড়ে পড়বে। উনার বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের সময় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূরুম মুজাস্সাম মুবারক থেকে একটি মহাসম্মানিত নূর মুবারক উদিত হয়ে সমগ্র হুজরা শরীফ আলোকজ্জ্বল করে তুলেন।
আহমদ বায্যায, তবারানী, হাকিম, বায়হাক্বী ও আবু নয়ীম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা ইরবায ইবনে সারিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে রিওয়ায়েত করেন যে, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হাযির এবং নাযির ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি মুত্তালা আলাল গইব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি শাহিদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
كُنْتُ نَبِيًّا وَّاَدَمُ بِيْنَ الْمَاءِ وَالطِّيْنِ .
অর্থ মুবারক: আমি তখনও নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাযির এবং নাযির ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্তালা আলাল গইব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, শাহিদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন হযরত আবুল বাশার ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি পানি এবং মাটির মধ্যে অবস্থান মুবারক করছিলেন।
ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রেওয়ায়েত, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বর্ণনা করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র খিদমত মুবারকে তাশরীফ মুবারক আনার পর কেউ একজন উনাকে বললেন, “আপনার সম্মানিত খিদমত মুবারকে এই উম্মতের সাইয়্যিদ রয়েছেন। এর নির্দশন এই যে-
اِنِّىْ رَأَيْتُ خَرَجَ مِنِّىْ نُوْرٌ اَضَاءَتْ مِنْهُ قُصُوْرُ الشَّامِ .
অর্থ মুবারক: “আমি নিশ্চিতভাবে দেখলাম যে, আমার থেকে এক খ- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনার আলোতে শাম দেশের রাজপ্রাসাদগুলো আলোকিত হয়ে গেল।” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে আহমদ)
এই সম্মানিত আওলাদ সাইয়্যিদ উনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করলে, উনার সম্মানিত ইসিম বা নাম মুবারক রাখবেন সাইয়্যিদুনা মাওলানা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
ইবনে সা’দ ও ইবনে আসাকির রহমতুল্লাহি আলাইহিমা উনারা হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে রেওয়ায়েত করেন যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার সম্মানিত রেহেম শরীফে তাশরীফ মুবারক আনার পর থেকে বিলাদতী শান মুবারক গ্রহণ করা পর্যন্ত আমার কোন কষ্ট হয়নি। তিনি যখন বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করলেন, তখন উনার সাথে একটি নূর মুবারক উদিত হলেন, যার ফলে পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যবর্তী সমস্ত ভূপৃষ্ঠ আলোকময় হয়ে গেল। তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের সময় হাত মুবারক দিয়ে মাটিতে ভর দেন। তারপর এক মুষ্ঠি মাটি নিয়ে নূরুল মাগফিরাত (হাত) মুবারক বন্ধ করে নেন এবং আকাশ পানে তাকিয়ে থাকেন।
অপর বর্ণনায় রয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করে নূরুল মাগফিরাত (হাত) মুবারক উনার তালু মুবারক ও হাঁটু মুবারক দিয়ে মাটিতে ভর দেন। উনার দৃষ্টি মুবারক আকাশ পানে নিবদ্ধ ছিল। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করে উনার সম্মানিত নূরুল মাগফিরাত (হাত) মুবারক দিয়ে মাটিতে ভর দেন। উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল হুদা (মাথা) মুবারক আকাশ পানে উত্তোলন করেন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত (হাত) মুবারকে এক মুষ্ঠি মাটি তুলে নেন। বনু লাহাবের এক ব্যক্তি এ খবর পেয়ে মন্তব্য করল, এ কথা যদি সত্য হয় তাহলে তিনি সমগ্র বিশ্বকে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত (হাত) মুবারক উনার মুঠোয় নিবেন। সুবহানাল্লাহ!
আবূ নয়ীম উনি আব্দুর রহমান ইবনে আউফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে, তিনি উনার মাতা আশ্ শিফা বিনতে আমর ইবনে আউফ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে একটি বর্ণনা উল্লেখ করেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদত শরীফ আমার হাতে হয়েছে। উনার মুখম-ল মুবারক উজ্জ্বল ছিল। আমি কাউকে বলতে শুনলাম- আপনার প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত, আপনার প্রতি আপনার রব উনার রহমত।” এরপর আমার সামনে পূর্ব ও পশ্চিম আলোকিত হয়ে গেল এবং আমি রোমের কিছু রাজ-প্রাসাদ দেখতে পেলাম।
যে রাতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন, সে রাতে মহান আল্লাহ পাক হাউজে কাওছারের কিনারে ৭০ হাজার মেশকে আম্বরের বৃক্ষ সৃষ্টি করেন এবং সেই বৃক্ষসমূহের ফলকে জান্নাতী উনাদের জন্য সুগন্ধি সাব্যস্ত করেন। সে রাতে সকল আসমানের অধিবাসীরা নিরাপত্তার জন্য দোয়া করেন। সকল প্রতিমা উপুড় হয়ে ভেঙ্গে পড়ে। লাত ও উয্যা আপন আপন ধন-ভান্ডার উদগীরণ করে দেয়। তারা বলাবলি করতে থাকে- “কুরাঈশদের মধ্যে আল-আমীন এসেছেন, ছিদ্দিক এসেছেন। অথচ কুরাঈশরা জানেই না যে, কী হয়ে গেল।” বাইতুল্লাহ শরীফ থেকে কয়েকদিন পর্যন্ত এ আওয়াজ ভেসে আসতে থাকে এখন পূর্ণ চন্দ্র ফিরে এসেছেন। এখন আমার যিয়ারতকারীরা আগমন করবে। এখন আমি মূর্খতার আবর্জনা থেকে পাক পবিত্র হয়ে যাব। হে উযযা! তোমার ধ্বংস এসে গেছে। বাইতুল্লাহ শরীফ উনার কম্পন তিনদিন ও তিনরাতে খতম হল। এটা ছিল বিলাদত শরীফ উনার প্রথম নিদর্শন যা কুরাঈশরা অবলোকন করল।
যেদিন সূর্যকে অসাধারণ আলো প্রদান করা হয়েছিল এবং তার প্রান্তে শূন্য পরিম-লে ৭০ হাজার হুরকে দাঁড় করানো হল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে সে বছর মহান আল্লাহ পাক তিনি সকল নারীর জন্য পুত্র সন্তান নির্ধারণ করে দিলেন এবং এটাও ঠিক করলেন যে, কোন বৃক্ষ ফলবিহীন থাকবে না এবং যেখানে অশান্তি সেখানে শান্তি স্থাপিত হয়ে যাবে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সম্মানিতা আম্মাজান সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রেহেম শরীফে থাকা অবস্থায় উনার পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি উনার অভিভাবক, রক্ষক ও মদদগার। উনার বিলাদতী শান মুবারক থেকে তোমরা বরকত হাছিল কর। উনার বিলাদতী শান মুবারক বরকতময়। সুবহানাল্লাহ!
যিনি নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হাযির এবং নাযির ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি মুত্তালা আলাল গইব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যিনি শাহিদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেই মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারণে উনার প্রতি জানাই অফুরন্ত ছলাত-সালাম এবং মহান আল্লাহ পাক উনার সমীপে জানাই অফুরন্ত শুকরিয়া যিনি আমাদেরকে উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সুমহান নিয়ামত মুবারক হিসেবে হাদিয়া মুবারক করেছেন। উনার মুবারক উছিলায় কুল কায়িনাতবাসী উনার সম্মানিত শাফায়াত মুবারক লাভ করবে এবং সবচেয়ে বড় প্রতিদান হিসেবে সম্মানিত জান্নাত মুবারক লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
-মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ (বালিকা মাদরাসা)।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম উনার সংক্ষিপ্ত সাওয়ানেহ উমরী মুবারক
২০ জানুয়ারি, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি (২)
৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি (১)
২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল কাওনাইন, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, ফখরুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছানা-ছিফত মুবারকই হচ্ছেন সম্মানিত মুসলমান উনাদের ইহকালীন ও পরকালীন নাজাত লাভের সর্বোচ্চ মাধ্যম মুবারক (৩)
২৫ অক্টোবর, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছামিনাহ্ আলাইহাস সালাম
০৩ জুন, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, উনারই সম্মানিত খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন
২১ মে, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, মালিকুল কায়িনাত, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত পরিচিতি মুবারক
১২ মে, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব (১)
২৯ এপ্রিল, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
২৮ এপ্রিল, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক এবং উনাদের শানের খিলাফ বর্ণিত মওযূ হাদীছ ও তার খণ্ডনমূলক জবাব (১১)
০৬ মার্চ, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হায়াতুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
০৫ মার্চ, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অবশ্যই হাযির ও নাযির
০৫ মার্চ, ২০২৩ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)