‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’-এ সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম
, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
পবিত্র ইসলাম উনার সূচনাকাল থেকেই হযরত ছাহাবা আজমাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং পরবর্তীতে সকল আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ব্যয় করেছেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নতসমূহ জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে। কিন্তু এই সুন্নতসমূহ পালনের মধ্যে কিছু সুন্নত পালন নিজস্ব ইচ্ছাধীন কিন্তু কিছু সুন্নত মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন উনার খাছ অনুগ্রহ ছাড়া পালন করা সম্ভব নয়।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সম্মানিত আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র খিদমত মুবারকে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার প্রথম ইয়াওমুল খমীস বা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত্রিতে তাশরীফ মুবারক নেন। সুবহানাল্লাহ!
আর মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি উনার সম্মানিতা আম্মা আলাইহাস সালাম উনার খিদমত মুবারকে তাশরীফ মুবারক নিয়েছিলেন পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার ২৬ তারিখ দিবাগত রাত্রিতে অর্থাৎ পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার মুবারক রাত্রিতে। সুবহানাল্লাহ!
এখানে প্রথমত পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাসে তাশরীফ নেয়াতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ সুন্নত আদায় হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে, মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি তো আর পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার প্রথম ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাতে তথা ১ম জুমুয়াহ শরীফ রাত্রিতে তাশরীফ নেননি, বরং তিনি তাশরীফ নিয়েছেন পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার রাতে- এর জবাব কি? উনার অসংখ্য অগণিত জবাব রয়েছে। একটি জবাব হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র রজবুল হারাম মাস উনার প্রথম ইয়াওমুল খমীস বা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত্রিতে অর্থাৎ ১ম জুমুয়াহ শরীফ রাতে তাশরীফ মুবারক নেন। আবার মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ-এ তাশরীফ নিলেও বারটি ছিল জুমুয়াবার। সুবহানাল্লাহ। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রেও একটি নিগূঢ় সুন্নত আদায় হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যমীনে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিও পবিত্র ১২ই শরীফ রবীউল আউওয়াল শরীফ-এ যমীনে তাশরীফ নিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
এখানেও মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার একই মাস অর্থাৎ পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ এবং একই তারিখ অর্থাৎ ১২ই তারিখে যমীনে আসার সূক্ষ্ম সুন্নত আদায় হয়েছে। যা মহান রব্বুল আলামীন উনার খাছ অনুগ্রহ ছাড়া সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ!
প্রসঙ্গত, একটি বিষয় এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন তা হচ্ছে, আমরা একটি ঘটনা জানি সাইয়্যিদুল আউলিয়া বড়পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন যমীনে তাশরীফ মুবারক নেন, সেদিন সবার মনে সংশয় ছিল পবিত্র রমাদ্বান মাস শুরু হওয়া নিয়ে। যখন জানা গেল তিনি সুবহে সাদিকের পর থেকে দুধ মুবারক পান করেননি, তখন সবাই নিশ্চিত হন যে- পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস শুরু হয়েছে। সুবহানাল্লাহ! একইভাবে ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ-এ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন কিনা- এ নিয়ে কেউ কেউ মতভেদ করে। এর মূল কারণ তখন ‘নাসী’ করা হতো। অর্থাৎ মাস আগ-পিছ হতো। কিন্তুমামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ তারিখে তাশরীফ মুবারক নেয়াতে এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ তারিখেই তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন; অন্য কোনো দিন নয়। সুবহানাল্লাহ!
এবার আসা যাক, পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার তারিখের এই পার্থক্যের কি কারণ? আসলে ব্যাখ্যা অসংখ্য অগণিত; যা মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ভালো জানেন। তবে এখানে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার প্রথম ইয়াওমুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত্রি থেকে পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার যে দিনের পার্থক্য এবং পবিত্র শবে মি’রাজ শরীফ থেকে পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার দিনের পার্থক্য কম।
আরো একটি বিষয় লক্ষণীয়; তা হচ্ছে- আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নতের অনুসরণে ৬৩ বছর বয়স মুবারকেই বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। কিন্তু বারটি ছিল ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)। কেননা অন্যান্য বারগুলো ফযীলত প্রাপ্তির আশায় মহান আল্লাহ রব্বুল আ’লামীন উনার কাছে আরজি পেশ করেছিলেন, তাই অন্যান্য দিনগুলোর মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) দিবসে মুবারক দীদারে মিলিত হবার তওফীক দান করেন। একইভাবে পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার প্রথম ইয়ামুল খমীস (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাত্রিতে হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র রেহেম শরীফ-এ তাশরীফ মুবারক নেয়াতে, অন্যান্য তারিখগুলোর মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য মুজাদ্দিদে যামান, মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম ২৬শে রজবুল হারাম দিবাগত রাত্রিতে পবিত্র রেহেম শরীফ-এ তাশরীফ নেন। এখানে উল্লেখযোগ্য, অনেকে হয়তো বলবেন ২৬শে রজবুল হারাম শরীফ দিবাগত রাত্রি অর্থাৎ পবিত্র শবে মি’রাজ উনার তো আলাদা গুরুত্ব রয়েছে তারপরও এই রাত্রিতে যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ মুজাদ্দিদে যামান মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি তাশরীফ নেয়ার পেছনে আর কি কারণ রয়েছে? আসলে এখানে রয়েছে একটি ঈমানী পরীক্ষা। বিষয়টি বুঝিয়ে বলা প্রয়োজন।
আমরা জানি, সমগ্র পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে মুসলমানগণের জন্য পরীক্ষা। একইভাবে পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ-পবিত্র ক্বিয়াস এক কথায় সম্মানিত ইসলাম উনার অসংখ্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে মু’মিনের জন্য পরীক্ষা। এখন পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য মানুষের উপলব্ধির বাইরে। তারপরেও পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার ব্যাপারে বর্ণিত রয়েছে অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ এবং সে অনুযায়ী আমরা এই মহান রাত্রির ফযীলত, বুযূর্গী বোঝার চেষ্টা করি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার বিষয়টি অনুধাবন করা এখানেই কঠিন যেহেতু এখানে রয়েছে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন উনার সঙ্গে যিনি সৃষ্টির মূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক দীদার উনার বিষয়। এই বিষয়ে আলোচনা করা যাবে, লিখা যাবে, কিন্তু উপলব্ধি করা অত্যন্ত কঠিন। এই বিষয়টি উপলব্ধির গভীরতায় পৌঁছবে তখনই, যখন মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সঙ্গে থাকবে গভীর নিসবত। আর আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদুহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সঙ্গে মহান রব্বুল আ’লামীন উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সঙ্গে রয়েছে নিবিড় সংযোগ। ফলে মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি যেভাবে পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন আর কারোও পক্ষে তা সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ!
আর সালিকের আল্লাহপ্রাপ্তির প্রথম অধ্যায় হচ্ছে ফানা ফিশ শায়েখ। অতঃপর ফানা ফির-রসূল এবং অবশেষে ফানা ফিল্লাহ। সুতরাং ফানা ফিশ শায়েখ উনার মাধ্যমেই উপলব্ধি করতে হবে পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার গুরুত্ব। আর যেহেতু সেই মহান মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি তাশরীফ নিয়েছেন পবিত্র মিরাজ শরীফ উনার রাতে। ফলে সেই রাতটি উনার শান মান আলোচনা, বর্ণনা, পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলব্ধির প্রথম সোপান। অর্থাৎ উনার মুবারক আলোচনা এবং পবিত্র মি’রাজ শরীফ সংক্রান্ত উনার মুবারক বর্ণনার মাধ্যমেই বুঝতে হবে পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার গুরুত্ব। আর সে কারণেই অনেক কারণের মধ্যে এটিও একটি কারণ। মহান ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফে’ সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম হচ্ছেন ২৬শে রজব দিবাগত রাত।
পবিত্র ২৬শে রজবুল হারাম শরীফ দিবাগত রাত্রি লাইলাতুর রগায়িবে সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম হওয়ার আরো একটি সূক্ষ্ম কারণ হচ্ছে- পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার পরেই মুসলমানগণের মধ্যে নামাযসহ বিভিন্ন হুকুম আহকাম চালু হয়। অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম নতুন জীবন লাভ করে। সুতরাং মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ২৬শে রজব দিবাগত রাত্রিতে উনার সম্মানিতা আম্মা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র খিদমত মুবারকে তাশরীফ নেয়ার অর্থ হচ্ছে তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে নতুন জীবন দান করবেন। সুবহানাল্লাহ!
সুতরাং বিশ্বের সকল মুসলমানগণের উচিত- এই বিশেষ রাত উনার গুরুত্ব, ফযীলত উপলব্ধি করা। অবশ্য এটা সত্য মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে যতটুকু তাওফীক দান করবেন তিনি ততটুকুই উপলব্ধি করতে পারবেন। মহান মামদূহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি আমাদের সবাইকে কবুল করুন। (আমীন)
-আল হিলাল।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)