মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয।” সুবহানাল্লাহ!
৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র জীবনী মুবারকসহ ছহীহ আক্বীদা ও ছহীহ দ্বীনী শিক্ষা অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করা। আর সমস্ত কুফরী আক্বীদা ও শরীয়তবিরোধী আমল ও ভুল তথ্যসহ কাফির-মুশরিকদের আলোচনা সিলেবাস থেকে অবশ্যই বাদ দেয়া।
এটা মুসলমানদের দ্বীনী অধিকার; সাথে সাথে সাংবিধানিক অধিকারও বটে। এ অধিকার থেকে মুসলমানদেরকে বঞ্চিত করা কোনো মতেই জায়িয হবে না, বরং তা কঠিন কবীরা গুনাহ হবে।
, ২৬ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১৭ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১৬ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ০১ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এদেশের ৯৮ ভাগ লোক মুসলমান। আর মুসলমানদের কাছে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ছাড়া অন্য কিছুই গ্রহণযোগ্য নয়। মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো নিয়মনীতি গ্রহণ করে তার থেকে, তা কখনই গ্রহণ করা হবে না। এবং পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।” এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আয়াত শরীফ উনার আলোকে প্রতিভাত হয় যে, এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের শিক্ষানীতি সম্পূর্ণরূপে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে হতে হবে। তা না হলে কোনো মুসলমানই সেটা গ্রহণ করতে পারে না। করলে মুসলমান পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত দ্বীন ইসলামই একমাত্র দ্বীন- যেক্ষেত্রে দ্বীনী শিক্ষাকে ফরয বলা হয়েছে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে শুধু দ্বীনী ইলম শিক্ষা করাকেই ফরয বলা হয়নি। পাশাপাশি এর সময়কালও উল্লেখ করা হয়েছে। “তোমরা দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত দ্বীনি ইলম অর্জন করো”- এ পবিত্র হাদীছ শরীফ পৃথিবীখ্যাত ও মশহুর। বহু মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “সন্তানকে আদব তথা দ্বীনী ইলম শিক্ষা দেয়া হলো উত্তম ছদকা।” সুবহানাল্লাহ! ইসলামী আদব বা শিক্ষারূপেই মুসলমানদের জন্মের পর তা’যীন-তাহনীক্ব অর্থাৎ কানে আযান-ইক্বামত ও মুখে মধু দিতে হয়। অর্থাৎ আযান-ইক্বামত দিয়ে দ্বীনী তা’লীম শুরু করা হয়। আর মধুপান করিয়ে পবিত্র সুন্নত মুবারক আমল শুরু করা হয়। অর্থাৎ সম্মানিত ইসলামী শিক্ষার সময়টা জন্মলগ্ন থেকেই। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, প্রচলিত শিক্ষানীতিতে এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, আবেগ ও গুরুত্ব আদৌ প্রতিফলিত হয়নি। অর্থাৎ এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদের স্বার্থ সংরক্ষিত হয়নি। বরং এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানদেরকে বঞ্চিত করা হয়েছে। তাদের প্রতি বৈষম্য করা হয়েছে। কারণ বর্তমান শিক্ষানীতি বা সিলেবাসে ইসলামী শিক্ষার প্রাধান্য নেই। নেই ছহীহ আক্বীদা ও আমলের কোনো বিষয়। নেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, মহাসম্মানিত আবু রসূলিনা ও উম্মু রসূলিনা আলাইহিমাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ও হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মুবারক আলোচনা। নাউযুবিল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উনাদের বিষয়ে যতটুকু আছে তাতেও অনেক মারাত্মক ভুল তথা কুফরী পরিলক্ষিত হয়। আর ইসলামী ব্যক্তি উনাদের আলোচনা না থাকলেও কাফির-মুশরিকদের আলোচনা ঠিকই রয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! তাহলে এরূপ একটি সিলেবাসের মাধ্যমে মুসলমানরা কি করে হাক্বীক্বী মুসলমান হবেন। মূলত, এ শিক্ষানীতি বা সিলেবাস হচ্ছে মুসলমানদেরকে কাফির-মুশরিক বানানোর নীলনকশা। যা স্পষ্টতঃ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী এছাড়া সংবিধানেরও খিলাফ। সঙ্গতকারণেই স্পষ্টত সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী এ শিক্ষানীতি এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমানরা মেনে নিতে পারে না। অতএব সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো বর্তমানে প্রচলিত কুফরী আক্বীদা সম্বলিত শিক্ষানীতি ও সিলেবাস বাদ দিয়ে অতিসত্বর সম্মানিত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম সম্বলিত শিক্ষানীতি ও সিলেবাস চালু বা জারী করা।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হচ্ছেন একমাত্র মনোনীত, হক্ব, পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত দ্বীন। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং আইয়্যামুল্লাহ শরীফ সমূহকে গুরুত্ব না দেয়া এবং পালন না করার কারণেই মুসলমানরা হারাম-নাজায়িয ও বেদ্বীনী-বদদ্বীনী কাজে মশগুল হয়ে লাঞ্চিত-অপমানিত হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানীকারীদের ধ্বংস অত্যাবশকীয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহান শান মুবারক সম্পর্কে কটূক্তি করার কারণে কাট্টা কাফির আবু লাহাব যেরূপ ধ্বংস হয়ে গেছে; তদ্রুপ বর্তমানেও যারা উনার মহান শান মুবারক উনার খিলাফ কথা বলবে তারাও কাট্টা কাফির আবু লাহাবের ন্যায় গযবে পড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে- পাঁচ ওয়াক্ত নামায যথাযথভাবে আদায় করা। যে ব্যক্তি এক ওয়াক্ত নামায ক্বাযা আদায় করবে অর্থাৎ সময়মত পড়লো না- পরে ক্বাযা করে নিলো- তবুও তাকে এক হোক্ববা অর্থাৎ দুই কোটি আটাশি লক্ষ বছর জাহান্নামে জ্বলতে হবে। নাউযুবিল্লাহ!
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৫শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুন নিসা সাইয়্যিদাতুনা হযরত জাদ্দাতু খলীফাতিল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আজ বেমেছাল বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৪শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুন নিসা, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাদিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বাংলাদেশে পবিত্র যিলক্বদ শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে আগামী ২৯শে শাওওয়াল শরীফ ১৪৪৬ হিজরী, ২৯শে হাদী আশার ১৩৯২ শামসী, ২৮শে এপ্রিল ২০২৫ খৃঃ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার বিগত আরবী মাসগুলো যেভাবে শুরু করেছে তাতে এটা নিশ্চিত যে, এ বছরেও পবিত্র হজ্জ বাতিল করার গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ সুমহান মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আখাছ্ছুল খাছ আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত নাক্বীবাতুল উমাম আলাইহাস সালাম ও আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত নিবরাসাতুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাদের পবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ মুবারক দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ। যা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশ্ব বাল্যবিবাহ দিবস হিসেবে মশহূর। সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত দিবসে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার ৬ বৎসর বয়স মুবারকে আক্বদ মুবারক ও ৯ বৎসর বয়স মুবারকে পবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক সম্পন্ন হয়। যা যাওয়াজুল আতফাল বা বাল্যবিবাহ হিসেবে মশহূর। আর এ কারণেই যাওয়াজুল আতফাল বা বাল্যবিবাহ খাছ সুন্নত মুবারক। সুবহানাল্লাহ!
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২০শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মুল মাসাকীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল খমিসাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ মহান দিবস উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা।
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৯শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যেই বিশেষ দিনটি হলো আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নিসবাতুল আযীমাহ মুবারক উনার বরকতময় দিন। যা সকলের জন্যই ঈদ বা খুশির দিনও বটে। সুবহানাল্লাহ! জিন-ইনসান এই বিশেষ বিশেষ দিনগুলো পালন করতঃ তার হিস্সা লাভ করে নাজাত, সাকীনা ও মাগফিরাত লাভ করে থাকে। সুবহানাল্লাহ!
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ অবস্থায় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা ফরয। কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। আর ইখলাছ হাছিল করতে হলে একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয।
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)