সুমহান পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারীর জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে সুসংবাদ
, ১২ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১০ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
وَعَدَ اللهُ الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ لَهُمْ مَغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ عَظِيمٌ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি মুবারক ওয়াদা করছেন যে, পবিত্র ঈমান আনয়নকারী এবং আমলে ছলিহকারী উনাদের জন্য ক্ষমা ও মহান প্রতিদান রয়েছে। (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯)
অর্থাৎ আমলে ছলিহকারী মু’মিন উনাদের প্রতিদান সম্পূর্ণরুপে প্রদান করার ব্যাপারে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি মুবারক ওয়াদা করেছেন। এখন সর্বশ্রেষ্ঠ আমলে ছলিহ কোনটি? আসলে সর্বশ্রেষ্ঠ আমলে ছলিহ হচ্ছে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা। যা ব্যাপক আলোচিত পবিত্র আয়াত শরীফ هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ দ্বারা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট। অন্য পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
وَيُبَشِّرُ الْمُؤْمِنِينَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ الصَّالِحَاتِ أَنَّ لَهُمْ أَجْرًا كَبِيرًا
অর্থ: আমলে ছলিহকারী মু’মিন উনাদেরকে সুসংবাদ প্রদান করুন। নিশ্চয়ই উনাদেরকে বিরাট প্রতিদান প্রদান করা হবে। (পবিত্র সুরা বনী ইসরাইল শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯)
উল্লেখিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে যে বিরাট প্রতিদানের কথা বলা হয়েছে, তা আসলে কি? মূলত, সবচেয়ে বড় প্রতিদান, সবচেয়ে বড় নিয়ামত মুবারক হচ্ছে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নৈকট্য ও নিসবত মুবারক। আর একথা সুদৃঢ় সত্য যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারীগণ উনাদেরকে দায়িমীভাবে নিসবত মুবারকে বেষ্টিত করে রাখেন। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
قِيْلَ لِرَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَرَاَيْتَ صَلَاةَ الْـمُصَلِّيْنَ عَلَيْكَ مِمَّنْ غَابَ عَنْكَ وَمَنْ يَّاْتِىْ بَعْدَكَ مَا حَالُـهُمَا عِنْدَكَ فَقَالَ اَسْمَعُ صَلَاةَ اَهْلِ مَـحَبَّتِىْ وَ اَعْرِفُهُمْ تُعْرَضُ عَلَىَّ صَلَاةُ غَيْرِهِمْ عَرَضًا
অর্থ: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে আরজু করা হলো, ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যারা বাহ্যিকভাবে সরাসরি ছোহবত মুবারক হতে অনুপস্থিত এবং যারা আপনি দুনিয়া হতে পর্দা মুবারক করার পর দুনিয়াতে আসবে এবং তাদের পবিত্র ছলাত শরীফ এবং পবিত্র সালাম শরীফ শরীফ পাঠের বিষয়টি আপনার নিকট কিরুপ? তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, খালিছ মুহব্বতের সাথে পবিত্র ছলাত শরীফ পাঠকারীগণ উনাদের পবিত্র ছলাত শরীফ আমি সরাসরি শুনি এবং উনাদেরকে আমি খুব ভাল ভাবে চিনে থাকি। আর গাফিলতির সাথে ছলাত পাঠকারীদের বিষয়টিও আমার নিকট উপস্থাপন করা হয়। (দালায়িলুল খ¦ইরাত)
অর্থাৎ খালিছভাবে মুহব্বতের সাথে ছলাত পাঠকারী তথা পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাদেরকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আখাছছুল খাছ নৈকট্য মুবারক প্রদান করেন। মুবারক তত্ত্বাবধানে উনাদেরকে রাখেন। সার্বিক দিক নির্দেশনা মুবারক প্রদান করেন। বিভিন্নভাবে উনাদেরকে সুসংবাদ মুবারক প্রদান করেন। সুবহানাল্লাহ!
আর এ বিষয়ে অসংখ্য অগনিত নযীর ইতিমধ্যে স্থাপিত হয়েছে। নিম্নে এ বিষয়ে কয়েকটি উপমা তুলে ধরা হলো।
হিজরী ৫৫৫ সনের ঘটনা। পবিত্র রেফায়িয়া ত্বরীকার ইমাম, হযরত আহমদ কবীর রেফাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র মদীনা শরীফে গেলেন। মহা সম্মানিত রওজা শরীফ উনার নিকট গমন করে সালাম পেশ করলেন-
اَلسَّلَامُ عَلَيْكَ يَاجَدِّىْ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
মহাসম্মানিত রওজা শরীফ হতে তৎক্ষনাৎ জবাব আসলো,
وَعَلَيْكَ السَّلَامُ يَا وَلَدِىْ
মহাসম্মানিত রওজা শরীফ হতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সরাসরি জওয়াব মুবারক শুনে হযরত আহমদ কবীর রেফাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিশেষ হাল পয়দা হলো। তিনি ক্বাছীদাহ শরীফ পাঠ করতে শুরু করলেন। এক পর্যায়ে তিনি বললেন,
فِىْ حَالَةِ الْبُعْدِ رُوْحِىْ كُنْتُ اَرْسِلُهَا
تُقَبَّلُ الْاَرْضُ عَنِّىْ وَهِىَ نَائِبَتِىْ
وَهٰذِهٖ دَوْلَةُ الْاِسْبَاحِ قَدْ حَضَرْتُ
فَامْدُدْ يَمِيْنَكَ كَىْ كَخَطِّىْ بِـهَا شَفَتِىْ
ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! দুরে অবস্থানকালে আমি আমার রুহকে আপনার মুবারক খিদমতে প্রেরণ করতাম, যেন তা আমার পক্ষ হতে আপনার মুবারক ক্বদমবুছী করে যায়। এখন তো আমি স্বশরীরে সরাসরি আপনার মুবারক খিদমতে উপস্থিত হয়েছি। সুতরাং আপনি যদি আপনার পূত পবিত্র দাস্ত মুবারক জাহির মুবারক করে দিতেন, তাহলে তা চুম্বন মুবারক করে আমি ধন্য হতাম।
হযরত আহমদ কবীর রেফাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার উপরোক্ত আরজী শেষ হওয়া মাত্রই মহা সম্মানিত রওজা শরীফ হতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার পূত পবিত্র ডান হাত মুবারক জাহির করে দেন। তৎক্ষনাৎ হযরত আহমদ কবীর রেফাঈ রহমতুল্লাহি আলাইহি সহ সেই সময়ে পবিত্র মদীনা শরীফে অবস্থানকারী ৯০ হাজার লোক পূত পবিত্র দাস্ত মুবারক চুম্বন করে নিজেদেরকে চিরদিনের জন্য ধন্য করে নেন। সুবহানাল্লাহ! (আল বুনিয়ানুল মুশাইয়াদ)
উপরোক্ত মুবারক ঘটনা দ্বারা প্রতিভাত হয় যে, হাক্বীক্বীভাবে সুমহান সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন কারীগণ উনাদেরকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ নিয়ামতদানে ধন্য করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!
বিশিষ্ট বুযুর্গ ও প্রখ্যাত ফার্সী কবি হযরত শেখ সাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে, তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে নাত শরীফ লিখতে লাগলেন। তিনি লিখলেন-
بَلَغَ الْعُلٰى بِكَمَالِهٖ
كَشَفَ الدُّجٰى بِجَمَالِهٖ
حَسُنَتْ جَمِيْعُ خِصَالِهٖ
“নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওযা সাল্লাম তিনি তো মাক্বামাতের চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত। উনার মুবারক জামালিয়তে সমস্ত আঁধার বিদূরিত হয়েছে। উনারই মুবারক উসিলায় সমস্ত কিছু সৌন্দর্য মন্ডিত হয়েছে।”
এতটুকু লিখে হযরত শেখ সাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি থেমে গেলেন। চতুর্থ লাইন কি হবে, তা ভাবতে লাগলেন। চূড়ান্ত কোন সিদ্ধান্তেই উপনীত হতে পারছেন না। তিনি বেকারার পেরেশান হয়ে গেলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে পুরোপুরি রুজু হয়ে চতুর্থ লাইন মিলানের কোশেশে নিজেকে ব্যাপৃত রাখলেন। নিজের অজান্তেই এক পর্যায়ে ঘুমিয়ে গেলেন। মুবারক স্বপ্নে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ সাক্ষাত মুবারক লাভ করলেন। তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, হে শেখ সাদী! আপনি এত অস্থির কেন? কি হয়েছে আপনার? হযরত শেখ সাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মুবারক খিদমতে নিজের অক্ষমতা ও অপারগতার বিষয়ে আরজী করলেন। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনি চতুর্থ লাইন লিখুন-
صَلُّوْا عَلَيْهِ وَاٰلِهٖ
উনার প্রতি এবং উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি ছলাত-সালাম পাঠ করো। অর্থাৎ বেশি বেশি উনার সুমহান সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করো। সুবহানাল্লাহ!
উপরোক্ত ঘটনা থেকে প্রতিভাত হয় যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার প্রতি ছলাত-সালাম পাঠকারী তথা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উনাদেরকে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ বিভিন্নভাবে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনে মদদ মুবারক করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি।
১০ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কোনো স্থানেই সরাসরি বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক দ্বারা সম্বোধন মুবারক করেননি। যা উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বুলন্দী শান মুবারক উনারই বহিঃপ্রকাশ মুবারক (১)
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত ও ফযীলত (২)
০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মালিকুত তামাম, ক্বাসিমুন নিআম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ফাতহ মুবারক উনার বরকত (১)
০৮ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম তিনি সারা পৃথিবীতে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেনই করবেন ইনশাআল্লাহ
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা সারা কায়িনাত
০৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)