সর্বশ্রেষ্ঠ নেক আমল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার মাধ্যমে সর্বোচ্চ নৈকট্য ও সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদা মুবারক লাভ (১)
, ১৮ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০২ তাসি’, ১৩৯১ শামসী সন , ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১৬ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
كَانَ رَجُلٌ صَالِحٌ فِـى الْمَدِيْنَةِ اِسْـمُهٗ حَضْرَتْ اِبْرَاهِيْمُ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَهُوَ مَشْهُوْرٌ فِـى التَّقْوٰى وَيَعْمَلُ كَسْبَ الْـحَلَالِ فَمِنْهُ نِصْفٌ يَاْكُلُ وَنِصْفٌ يَـجْمَعُ اِلـٰـى اٰخِرِ سَنَةٍ فَاِذَا جَاءَ شَهْرُ رَبِيْعِ الْاَوَّلِ يَطْبَخُ مِنْهُ الطَّعَامَ لِلْعُلَمَاءِ وَالْمَسَاكِـيْـنِ وَكَانَتْ لَهٗ زَوْجَةٌ مُتَعَفِّفَةٌ وَهِىَ شَرِيْكَـةٌ فِـى هٰذَا الْاَمْرِ فَمَاتَتْ بَعْدَ كَمْ سَنَةٍ فَزَوْجُهَا ثَبَتَ اِلـٰى اٰخِرِ عُمْرِهٖ فِـىْ ذٰلِكَ الْعَمَلِ فَوَقَعَ فِـىْ جَسَدِهٖ مَرَضٌ شَدِيْدٌ وَكَانَ لَهٗ اِبْنٌ فَدَعَا عِنْدَهٗ وَقَالَ لَهٗ اِسْـمَعْ يَا بُنَـىَّ اِنِّـىْ اَمُوْتُ فِـىْ تِلْكَ اللَّيْلِ وَبَقِىَ مِنِّـىْ خَـمْسِـيْـنَ دِرْهَـمًا وَتِسْعَةَ عَشَرَ ذِرَاعًا مِنَ الْكِـرْبَاسِ فَتَدْفِنُ لِـىْ مِنْ هٰذَا الثَّوْبِ فَاِذَا تَفْرَغُ مِنْ تَـجْهِيْزِىْ فَـتِلْكَ الدَّرَاهِمُ تَبْذُلُ فِـىْ اَمْرِ الْـخَـيْـرِ فَلَمَّا تَـمَّ هٰذَا الْكَلَامُ قَرَاَ كَلِمَةً طَـيِّـبَةً وَمَاتَ فَدَفَنَ لَهُ الْاِبْنُ وَجَاءَ اِلـٰى عَالِـمٍ وَسَاَلَ مِنْهُ مَا اَمْرُ الْـخَـيْـرِ فِـى الدُّنْيَا فَقَالَ مَنْۢ بَــنَـى الْمَسْجِدَ وَلَوْ بِقَدَرِ مَفْحَصِ قَطَاةٍ فَكَاَنَّـمَا بَنَـى الْكَعْبَةَ وَالْمَدِيْنَةَ فَرَجَعَ وَاَتٰى اِلـٰى عَالِـمٍ اٰخَرَ وَسَاَلَهٗ كَمَا سَاَلَ الْاَوَّلَ فَقَالَ مَنْ حَفَرَ بِئْرًا لِوَجْهِ اللهِ فَلَهٗ اَجْرُ سَبْعِـيْـنَ حَجَّةً مَّقْبُوْلَةً فَاَتَـى الثَّالِثَ وَسَاَلَهٗ فَقَالَ مَنْ رَبَطَ مُرَابِطًا فِـىْ سَبِـيْلِ اللهِ فَلَهٗ اَجْرُ سَبْعِـيْـنَ غَازِيًا فَاَتٰى اِلَـى الرَّابِعِ وَسَاَلَ مِثْلَ ذٰلِكَ وَقَالَ مَنْ تَعَمَّرَ جِسْرًا عَلـٰى مَـتْـنِ النَّهْرِ فَكَاَنَّـمَا اَحْيٰـى سَبْعِيْـنَ نَـبِـيًّا مِّنْ بَـنِـىْ اِسْرَائِـيْـلَ فَاَتٰـى اِلَـى الْـخَامِسِ وَسَاَلَ مِنْهُ كَمَا سَاَلَ الْاَوَّلَ فَقَالَ مَنْ يُّعْطِى السِّلَاحَ لِلْغَازِىْ لِوَجْهِهٖ فَلَهٗ اَجْرُ سَبْعِـيْـنَ شَهِيْدًا فِـىْ سَبِيْلِ اللهِ فَاَتَى السَّادِسَ وَسَاَلَهٗ كَمَا سَاَلَ الْقَبْلَ فَقَالَ مَنْ عَتَقَ رَقَبَةً حِسْبَةً لِّلّٰهِ فَلَهٗ اَجْرُ سَبْعِيْـنَ عَالِمًا عَامِلًا فَاَتَـى السَّابِعَ وَسَاَلَهٗ كَمَا سَاَلَ الْاَوَّلَ فَقَالَ مَنْ اَغْرَسَ غَرْسًا فِـىْ سَبِيْلِ اللهِ وَقْفًا بَـنَـى اللهُ لَهٗ قَصْرًا مَعَ الْاَشْجَارِ وَالْاَثْـمَارِ فِـى الْـجَنَّةِ فَاِذَا سَـمِعَ مِنْهُمْ قَوْلًا كَثِـيْـرًا فَـتَـرَدَّدَ وَجَاءَ اِلـٰى بَـيْـتِهٖ وَنَامَ مَعَ الْفِكْرِ اِذْ رَاٰى فِـى الْـحُلْمِ حَشْرًا وَنَشْرًا وَقَدْ قَامَ قِـيَامَةٌ وَيُـحَاسَبُ فِـيْهَا مِنْ كُلِّ وَاحِدٍ فَـيُسَاقُ هُنَاكَ اِلَـى الْـجَنَّةِ الْاَتْقِيَاءُ الْاَبْرارُ وَيُقَادُ اِلَـى النَّارِ الْاَشْقِيَاءُ الْفُجَّارُ فَخَافَتْ قَلْبُهٗ اِذْ جَاءَ النِّدَاءُ مِنْ حَوْلِهٖ اَدْخِلُوْا لِـهٰذَا الرَّجُلِ فِـى الْـجَنَّةِ فَاَدْخَلَهٗ فِـيْهَا فَرَاَى الْـحُوْرَ وَالْقُصُوْرَ وَالنَّعِيْمَ فِـيْهَا مِنَ الْاَلْوَانِ حَـتّٰـى سَارَ سَبْعَةً مِّنَ الْـجَنَّةِ كَىْ وَصَلَ عَلـٰى بَابِ الثَّامِنِ فَمَنَعَهٗ فَقَالَ بِاَىِّ سَبَبٍ مَنَعْـتُمُوْنِــىْ يَا حَضْرَتْ رِضْوَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ وَاِنِّـىْ رَاَيْتُ سَبْعَةَ جَنَّاتٍ فَـيُقَالُ اِنَّ هٰذَا الْمَسْكَنَ لِمَنْ صَنَعَ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ كَسْبِ الْـحَلَالِ فَقَالَ فِـىْ قَلْبِهٖ اِنَّ اَبِـىْ وَاُمِّىْ كَانَ فِـىْ هٰذَا الْمَقَامِ اِذْ جَاءَ صَوْتٌ مِّنْ قِـبَلِ الْـجَـبَّارِ اَدْخِلُوْا هٰذَا الشَّابَّ فِـيْهَا لِاَنَّ اَبَاهُ مَعَ اُمِّهٖ اَجَلَّانِ عِنْدِىْ وَهُـمَا يُرِيْدَانِ اِدْخَالَهٗ فَاَدْخَلَهُ الْمَلَكُ فِـيْهَا
অর্থ: “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে হযরত ইবরাহীম রহমতুল্লাহি আলাইহি নামে একজন নেককার ব্যক্তি ছিলেন। যিনি মুত্তাক্বী-পরহেযগার হিসেবে মশহূর ছিলেন। তিনি হালাল উপার্জন করে তা থেকে অর্ধেক খাবারের জন্য অর্থাৎ খাওয়া-দাওয়া ও সাংসারিক আনুষঙ্গিক সকল কাজে খরচ করতেন আর বাকী অর্ধেক পরবর্তী বছরের জন্য জমা করে রাখতেন। অতঃপর যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাস আগমন করতেন, তখন তিনি সেই সম্পদ থেকে আলেম-উলামা এবং ফকীর-মিসকীন (বিশেষ ও সাধারণ) সকলের জন্য খাবার প্রস্তুত করতেন অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে বিশেষ মাহফিল মুবারক উনার ইন্তিজাম করে সবাইকে খাদ্য খাওয়াতেন। সুবহানাল্লাহ! উনার সম্মানিতা আহলিয়া তিনিও ছিলেন নেককার। তিনিও এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আমল মুবারক-এ অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ শরীক থাকতেন। সুবহানাল্লাহ! কয়েক বছর পর ঐ মহিলা তিনি ইন্তেকাল করেন। উনার সম্মানিত আহাল হযরত ইবরাহীম রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার জীবনের শেষ পর্যন্ত এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আমল মুবারক উনার উপর ইস্তিক্বামত ছিলেন। উনার শেষ জীবনে উনার শরীরে কঠিন অসুস্থতা দেখা দেয়। উনার একজন ছেলে সন্তান ছিলেন। তিনি উনার সন্তানকে উনার নিকট ডেকে বললেন, হে আমার প্রিয় আওলাদ! (আমি যা বলি, সেটা মনোযাগ দিয়ে) শুনুন। নিশ্চয়ই আমি আজ রাতে ইন্তিকাল করবো। আমার নিকট ৫০টি দিরহাম এবং ১৯ গজ সুতী কাপড় রয়েছে। আপনি এই কাপড় থেকে আমার কাফন-দাফনের ব্যবস্থা করবেন। তারপর আপনি আমার দাফন-কাফনের কাজ শেষ করে ঐ দিরহামগুলি সর্বোত্তম নেক কাজে (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালনে) খরচ করবেন। অতঃপর তিনি উনার এই কথাগুলো শেষ করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমায়ে ত্বায়্যিবাহ্ শরীফ পাঠ করতে করতে ইন্তেকাল করেন। তারপর ঐ ছেলে তিনি দাফনের কাজ শেষ করে একজন আলিম সাহেব উনার নিকট গিয়ে সুওয়াল করলেন, ‘দুনিয়ার মধ্যে সর্বোত্তম নেক কাজ কী?’ তখন আলিম সাহেব বললেন, ‘যে ব্যক্তি পাখির বাসার পরিমাণ একটি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক নির্মাণ করলেন, তিনি যেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কা’বা শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ নির্মাণ করলেন। ’ সুবহানাল্লাহ! এরপর ঐ ছেলে তিনি সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন করে আরেকজন আলিম সাহেব উনার নিকট যেয়ে প্রথম জনকে যেই সুওয়াল করেছিলেন, সেই একই সুওয়াল করলেন। তখন দ্বিতীয় আলিম সাহেব তিনি বললেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্য একটি কূপ খনন করবেন, উনাকে ৭০টি মক্ববূল হজ্জের ছাওয়াব দান করা হবে। ’ সুবহানাল্লাহ! অতঃপর ঐ ছেলে তিনি তৃতীয় আলিম সাহেব উনার নিকট যেয়ে অনুরূপ সুওয়াল করলেন। তখন তিনি বললেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় সীমান্ত অঞ্চল পাহারাদানরত ব্যক্তিকে সাহায্য করবেন, উনাকে ৭০ জন গাজী উনাদের সমপরিমাণ ফযীলত দেয়া হবে। ’ সুবহানাল্লাহ! তারপর ঐ ছেলে তিনি চতুর্থ আলিম সাহেব উনার নিকট যেয়ে অনুরূপ সুওয়াল করলে তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি নদীর উপর একটি সাকো বা পুল নির্মাণ করলেন, তিনি যেন বনী ইসরাইলের ৭০ জন হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে জীবিত করলেন। ’ সুবহানাল্লাহ! এরপর ঐ ছেলে তিনি পঞ্চম আলিম সাহেব উনার নিকট যেয়ে প্রথম জনের ন্যায় একই সুওয়াল করলেন। তখন তিনি বললেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় গাযী বা মুজাহিদ উনাদেরকে অস্ত্র প্রদান করবেন, উনাকে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় শাহাদাত বরণকারী ৭০ জন শহীদ উনাদের অনুরূপ ফযীলত দান করা হবে। ’ সুবহানাল্লাহ! অতঃপর ঐ ছেলে তিনি ষষ্ঠ আলিম সাহেব উনার নিকট যেয়ে পূর্বের ন্যায় একই সুওয়াল করলেন। তখন তিনি বললেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে পুরস্কার পাওয়ার আশায় অর্থাৎ উনার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের জন্য একটি গোলাম আযাদ করবেন, উনাকে ৭০ জন আমলকারী আলিম উনাদের অনুরূপ নেকী প্রদান করা হবে। ’ সুবহানাল্লাহ! তারপর ঐ ছেলে তিনি সপ্তম আলিম সাহেব উনার নিকট যেয়ে প্রথম জনের ন্যায় একই সুওয়াল করলেন। তখন তিনি বললেন, ‘যে ব্যক্তি একটি চারা গাছ রোপন করে মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় ওয়াক্বফ করে দিবেন, উনার জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যে ফলবান গাছপালাসহ একটি বালাখানা নির্মাণ করবেন। ’ সুবহানাল্লাহ! ঐ ছেলে তিনি ৭জন আলিম সাহেব উনাদের থেকে বিভিন্ন রকম ফযীলতপূর্ণ কথা শুনে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে তার বাড়িতে এসে চিন্তা করতে করতে ঘুমিয়ে গেলেন। তখন তিনি স্বপ্নে দেখতে লাগলেন যে, হাশর-নশর এবং ক্বিয়ামত সংঘটিত হয়ে গেছে। আর সেখানে প্রত্যেকের হিসাব-নিকাশ নেয়া হচ্ছে। নেককার-পরহেযগার উনাদেরকে স্বসম্মানে সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং বদকার-অপরাধীদেরকে জাহান্নামের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। (এসব দেখে) উনার অন্তর ভয়ে প্রকম্পিত হলো। হঠাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে গায়েবী নেদা মুবারক আসলেন, ‘এই ব্যক্তি উনাকে সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যে প্রবেশ করান। ’ তখন উনাকে সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যে প্রবেশ করানো হলো। সেখানে তিনি অনেক হূর, অনেক বালাখানা এবং বিভিন্ন প্রকারের নেয়ামতরাজী দেখতে দেখতে সম্মানিত সাতটি জান্নাত মুবারক ভ্রমন করে সম্মানিত অষ্টম জান্নাত মুবারক উনার দরজায় গিয়ে উপনীত হলেন। সুবহানাল্লাহ! তখন উনাকে বাধা দেয়া হলে তিনি বললেন, ‘হে হযরত রিদ্বওয়ান আলাইহিস সালাম! কোন্ কারণে আপনারা আমাকে বাধা দিলেন? অথচ আমি সাতটি সম্মানিত জান্নাত মুবারক দেখে এসেছি। ’ সুবহানাল্লাহ! উনাকে বলা হলো, ‘নিশ্চয়ই এই সম্মানিত আবাসস্থল মুবারক একমাত্র ঐ সমস্ত ব্যক্তিত্ব উনাদের জন্য, যাঁরা হালাল উপার্জন বা টাকা-পয়সা খরচ করার মাধ্যমে মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করেন। ’ সুবহানাল্লাহ! তখন ঐ ছেলে তিনি মনে মনে বললেন, নিশ্চয়ই আমার সম্মানিত পিতা-মাতা উনারা অবশ্যই এই সম্মানিত স্থানে রয়েছেন। হঠাৎ মহাপ্রতাপশালী মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে কুদরতী আওয়াজ মুবারক আসলেন, ‘আপনারা এই যুবক উনাকে সেখানে প্রবেশ করান। সুবহানাল্লাহ! কেননা উনার পিতা-মাতা আমার নিকট অত্যন্ত সম্মানিত অবস্থায় রয়েছেন এবং উনারা চাচ্ছেন এই ছেলে তিনি যেন সেখানে প্রবেশ করেন। ’ তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা সেই ছেলেকে সেখানে প্রবেশ করালেন। সুবহানাল্লাহ! (তাযকিরাতুল ওয়ায়েযীন, মীযানুল ই’তিদাল ফী বায়ানিল হাক্কি ওয়াদ দ্বলাল)
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)