সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
, ১২ শা’বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৫ তাসি’, ১৩৯২ শামসী সন , ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ মাঘ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

তারা নামধারী মুসলমান হোক বা কাফির হোক অথবা নাস্তিক হোক কিংবা যে কোন ধর্মেরই অনুসারী হোক না কেন। তাদের তাওবা গ্রহণযোগ্য হবে না। শুধু তাই নয়, তাদেরকে শরঈ শাস্তিস্বরূপ দৃষ্টান্তমূলকভাবে মৃত্যুদন্ড দিতে হবে। তা শরীয়তের অন্যান্য বিধান অমান্য করার কারণে যেরূপ কঠিন শাস্তি দেয়া হয়, তার চেয়ে আরো লক্ষ কোটি গুণ বেশি কঠিনভাবে লাঞ্ছনাদায়ক শরঈ শাস্তি দিয়ে হত্যা করতে হবে। এমনকি যারা তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদেরও একই হুকুম’
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اَنَّهٗ مَنَعَ الزَّكٰوةَ زَمَنَ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَبِىْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَاَرْسَلَ اِلَيْهِ حَضْرَتْ خَالِدَ بْنَ الْوَلِيْدِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ فِـىْ مَنْعِ الزَّكـٰوةِ فَقَالَ مَالِكٌ اَنَا اٰتِـىٌ بِالصَّلـٰوةِ دُوْنَ الزَّكٰوةِ فَقَالَ حَضْرَتْ خَالِدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اَمَا عَلِمْتَ اَنَّ الصَّلـٰوةَ وَالزَّكٰوةَ لَا تُقْبَلُ وَاحِدَةٌ دُوْنَ الْاُخْرٰى فَقَالَ مَالِكٌ قَدْ كَانَ صَاحِبُكُمْ يَقُوْلُ ذٰلِكَ فَقَالَ حَضْرَتْ خَالِدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ وَمَا تَرَاهُ لَكَ صَاحِبًا وَّاللهِ لَقَدْ هَـمَمْتُ اَنْ اَضْرِبَ عُنُقَكَ ثُـمَّ تَـجَادَلَا فِـى الْكَلَامِ فَقَالَ حَضْرَتْ خَالِدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اِنِّـىْ قَاتِلُكَ قَالَ اَوْ بِذٰلِكَ اَمَرَكَ صَاحِبُكَ قَالَ وَهٰذِهٖ بَعْدَ تِلْكَ وَكَانَ عَبْدُ اللهِ بْنُ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ وَاَبُوْ قَتَادَةَ الْاَنْصَارِىُّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ حَاضِرَيْنِ فَكَلَّمَا حَضْرَتْ خَالِدًا رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ فِـىْ اَمْرِهٖ فَكَرِهَ كَلَامَهُمَا فَقَالَ مَالِكٌ يَا حَضْرَتْ خَالِدُ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اِبْعَثْنَا اِلـٰى سَيِّدِنَا حَضْرَتْ اَبِـىْ بَكْرٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَيَكُوْنُ هُوَ الَّذِىْ يَـحْكُمُ فِيْنَا فَقَالَ حَضْرَتْ خَالِدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ لَا اَقَالَنِـىَ اللهُ اَنْ اَقَلْتُكَ فَاَمَرَ حَضْرَتْ ضِرَارَ بْنَ الْاَزْوَرِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ بِضَرْبِ عُنُقِهٖ فَالْتَفَتَ مَالِكٌ اِلـٰى زَوْجَتِهٖ وَكَانَتْ فِـىْ غَايَةٍ مِّنَ الْـجَمَالِ فَقَالَ لِـحَضْرَتْ خَالِدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ هٰذِهٖ هِىَ الَّتِـىْ قَتَلَتْنِىْ فَقَالَ حَضْرَتْ خَالِدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ بَلِ اللهُ قَتَلَكَ بِرُجُوْعِكَ عَنِ الْاِسْلَامِ فَقَالَ مَالِكٌ اَنَا عَلَى الْاِسْلَامِ فَقَالَ حَضْرَتْ خَالِدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ يَا حَضْرَتْ ضِرَارُ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اِضْرِبْ عُنُقَهٗ فَضَرَبَ عُنُقَهٗ
অর্থ: “খলীফাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক কালে মালিক ইবনে নুওয়াইরাহ যাকাত দিতে অস্বীকৃতি জানায়। তাই সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে মালিক ইবনে নুওয়াইরার নিকট প্রেরণ করেন। মালিক ইবনে নুওয়াইরাহ হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে বললো, আমি নামায আদায় করবো, যাকাত প্রদান করবো না। না‘ঊযুবিল্লাহ! হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি তাকে বললেন, তুমি কি জানো না যে, ‘সম্মানিত নামায’ এবং ‘সম্মানিত যাকাত’ এ দুইটি একটি ব্যতীত আরেকটি ক্ববূল হয় না। সুবহানাল্লাহ! তখন সে বললো, (صَاحِبُكُمْ) ‘তোমাদের সাথী’ কি এরূপ বলতেন? না‘ঊযুবিল্লাহ! জবাবে হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, তুই কি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে তোর মালিক হিসেবে দেখিস না? মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! আমি ক্বসম করছি যে, অবশ্যই অবশ্যই আমি তোর গর্দান উড়িয়ে দিবো। অতঃপর উভয়ের মাঝে তর্কযুদ্ধ শুরু হলো। তারপর হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, অবশ্যই আমি তোকে ক্বতল করবো? মালিক ইবনে নুওয়াইরাহ বললো, (صَاحِبُكُمْ) ‘তোমার সাথী’ কী তোমাকে এরূপ করার নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন? না‘ঊযুবিল্লাহ! হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি তাকে বললেন, এরপরেও তুই এ কথা বললি? সেখানে হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ‘উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এবং হযরত আবূ ক্বাতাদাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি অর্থাৎ উনারা উভয়ে উপস্থিত ছিলেন। উনারা উভয়ে হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার সাথে উনার সিদ্ধান্ত মুবারক উনার ব্যাপারে কথা বললেন। তিনি উনাদের উভয়ের কথা অপছন্দ করলেন। তখন মালিক ইবনে নুওয়াইরাহ হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে বললো, হে হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! আপনি আমাদেরকে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার নিকট প্রেরণ করুন। তিনিই আমাদের মাঝে ফায়সালা করবেন। জবাবে হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে তোকে ক্বতল করার বিষয়ে অব্যাহতি দেননি যে, আমি তোকে অব্যাহতি দিবো। অর্থাৎ আমি তোকে অবশ্যই ক্বতল করবো। সুবহানাল্লাহ! (কারণ, তুই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করেছিস। ) তারপর তিনি হযরত দ্বিরার ইবনে আয্ওয়ার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে নির্দেশ মুবারক দিলেন তার গর্দান উড়িয়ে দেয়ার জন্য। সুবহানাল্লাহ! মালিক ইবনে নুওয়াইরার স্ত্রী ছিলেন সৌন্দর্যের শেষ সীমায় উপনীত। তখন সে তার স্ত্রীর দিকে দৃষ্টি দিয়ে হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে উদ্দেশ্য করে (কারূনের ন্যায় অপবাদ দিয়ে) বললো, তিনিই (আমার স্ত্রীই) কি আমাকে হত্যা করছেন? (অর্থাৎ আমার স্ত্রীর সীমাহীন সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়েই কি আপনি আমাকে ক্বতল করতে যাচ্ছেন? না‘ঊযুবিল্লাহ!) জবাবে সাইফুল্লাহিল মাসলূল হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, না; বরং তুই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনিই তোকে ক্বতল করছেন। সুবহানাল্লাহ! তখন মালিক ইবনে নুওয়াইরাহ বললো, আমি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর রয়েছি। (কিন্তু হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি মালিক ইবনে নুওয়াইরার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে (صَاحِبُكُمْ) ‘তোমাদের সাথী’ বলে মানহানী করার পর, তার সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার স্বীকৃতির বিষয়টি গ্রহণ করলেন না। সুবহানাল্লাহ! বরং) সাইফুল্লাহিল মাসলূল হযরত খালিদ ইবনে ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বললেন, হে হযরত দ্বিরার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! আপনি তার গর্দান উড়িয়ে দিন। তখন হযরত দ্বিরার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি তার গর্দান উড়িয়ে দিলেন। ” সুবহানাল্লাহ! (শরহুশ শিফা লিল ক্বারী ২/৩৯৩)
(অপেক্ষায় থাকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৭)
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৬)
১৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৫)
১৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৪)
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিজেদের মতো ‘বাশার’ বা মানুষ বলা কাট্টা কুফরী
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(৩)
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ‘আল মানছূর’ লক্বব মুবারক উনার অর্থ মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যদিুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহসি সালাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বশিষে শান মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(২)
০৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)