মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যা নিকৃষ্ট বা হারাম তা থেকে শুধু নিকৃষ্ট বা হারামই বের হয়ে থাকে।’
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে মানবপ্রণীত গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, নাজায়িয ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। বর্তমানে সারাবিশ্বে যেসব অশান্তি ও চরম নৈরাজ্য বিরাজ করছে, এর জন্য কাফিরদের প্রণীত গণতন্ত্রই দায়ী।
দেশবাসী যদি এই অশান্তি ও নৈরাজ্য থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় এবং সর্বক্ষেত্রে শান্তি লাভ করতে চায় তাহলে তাদের জন্য ফরয হচ্ছে- কাফিরদের প্রণীত গণতন্ত্রসহ ইসলামী শরীয়ত বিরোধী যাবতীয় কার্যক্রম পরিত্যাগ করে মহাসম্মানিত কুরআন শরীফ ও মহাসম্মানিত সুন্নাহ শরীফ উনাদেরকে আঁকড়িয়ে ধরা।
, ২০ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১১ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ১০ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ২৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খ¦ালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, খালিক মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন হচ্ছেন পবিত্র ইসলাম।” আর ‘ইসলাম’ অর্থ শান্তি। যারা দ্বীন ইসলাম উনার প্রকৃত অনুসারী হবেন, উনারা দুনিয়া ও আখিরাতে প্রকৃত শান্তিতে থাকবেন- এটাই চিরন্তন সত্য কথা। যেটা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদের ও হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের জীবনী মুবারকে পরিপূর্ণরূপে লক্ষ্য করা যায়। আমাদের দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ লোক মুসলমান। তারপরেও কেন এই দেশবাসী শান্তিতে নেই? কেন সারাবিশ্বে চরম অশান্তি বিরাজ করছে? তার একটাই কারণ তারা দ্বীন ইসলাম উনার থেকে দূরে সরে গিয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সত্য দ্বীন ও পবিত্র হিদায়েতসহ পাঠিয়েছেন অতীতের ওহী মুবারক উনার দ্বারা নাযিলকৃত সমস্ত দ্বীন এবং অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের মানবরচিত সমস্ত তন্ত্র-মন্ত্র ও মতবাদকে বাতিল ঘোষণা করে দিয়ে। আর সাক্ষী হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনিই যথেষ্ট।” সুবহানাল্লাহ! এই মহাসম্মানিত আয়াত শরীফ উনার দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয় যে, দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে মানবরচিত কোনো তন্ত্র-মন্ত্র, মতবাদ, নিয়ম-নীতি, তর্য-তরীক্বা তথা গণতন্ত্র, রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, মাওবাদ, লেলিনবাদ ইত্যাদি কোনো প্রকার তন্ত্র-মন্ত্র-মতবাদই জায়িয নেই; বরং সম্পূর্ণরূপে হারাম, নাজায়িয ও কুফরী-শিরকীর অন্তর্ভুক্ত এবং চিরজাহান্নামী হওয়ার কারণ। এ ব্যাপারে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা শরীফ’ ও ক্বিয়াস শরীফ উনাদের মধ্যে অসংখ্য-অগিণত দলীল-আদিল্লাহ মুবারক মজুদ রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আরবী একটি প্রবাদ বাক্য রয়েছে যে, “তুমি মাকাল ফলের গাছ থেকে কখনো আঙ্গুরের আশা করো না।” মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে গণতন্ত্র করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, নাজায়িয ও কুফরী-শিরকীর অন্তর্ভুক্ত এবং চিরজাহান্নামী হওয়ার কারণ। তাহলে কি করে এ দেশবাসী এই হারাম গণতন্ত্র থেকে ভালো কিছু আশা করতে পারে? বর্তমানে সারাবিশ্বে যে কঠিন পরিস্থিতি ও চরম অশান্তি ও নৈরাজ্য বিরাজ করছে এবং দিন দিন তা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে, এর জন্য এই হারাম গণতন্ত্রই দায়ী। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আর যা নিকৃষ্ট বা হারাম তা থেকে শুধু নিকৃষ্ট বা হারামই বের হয়ে থাকে।” কাজেই দেশবাসী যদি এই অশান্তি ও নৈরাজ্য থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় এবং দায়িমী শান্তি লাভ করতে চায় তাহলে তাদের জন্য ফরয হচ্ছে- কাফিরদের প্রণীত গণতন্ত্র বাদ দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদেরকে আঁকড়িয়ে ধরা। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিলাফত আলা মিনহাযিন নুবুওওয়াহ উনাকে অনুসরণ করা।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি তোমাদের মধ্যে দুটি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশেষ নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি। যতদিন পর্যন্ত তোমরা এই দুটি সম্মানিত বিশেষ নিয়ামত মুবারক উনাদেরকে আঁকড়িয়ে ধরে রাখবে, ততদিন যাবৎ তোমরা গুমরাহ হবে না, পথভ্রষ্ট হবে না, ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। আর সেই দুটি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিশেষ নিয়ামত মুবারক হচ্ছে, এক. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ ও দুই. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ।” সুবহানাল্লাহ!
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৮ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম সিবতু রসূল আছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ অবস্থায় পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! উনার পবিত্র শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ করা সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
১৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী- প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ-মহিলা, জ্বীন-ইনসান সকলের জন্যই ইখলাছ অর্জন করা ফরয। কেননা ইখলাছ ব্যতীত কোন ইবাদত মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কবুল হয় না। আর ইখলাছ হাছিল করতে হলে একজন কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত গ্রহণ করে ইলমে তাছাউফ অর্জন করাও ফরয।
১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পূজা করা সুস্পষ্ট কুফরী-শিরকী। পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ই বিধর্মীদের পূজার অন্তর্ভূক্ত। তাই, প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয হচ্ছে, কুফরী ও শিরকী সম্বলিত পহেলা বৈশাখ ও তৎসংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয় হতে নিজেকে সার্বিকভাবে বিরত রাখা।
১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান ও বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতু রসূল আর রবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া তরীক্বা উনার ইমাম, আফদ্বালুল আউলিয়া হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া মুতাবিক- মুসলমানদের জন্য পহেলা বৈশাখসহ যেকোনো নববর্ষ পালন করা কাট্টা হারাম, কুফরী ও ঈমান নষ্টের কারণ। নওরোজ বা নববর্ষ তথা কথিত বাংলা প্রকৃতপক্ষে ফসলী নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ মজুসী-মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধদের পূজার অংশ এবং তর্জ-তরীক্বা। এতে মুসলমানদের কোন অংশ নেই।কাজেই, পহেলা বৈশাখ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় হারাম ও কুফরী কার্যক্রম, পূজা-পার্বন এবং শরীয়ত বিরোধী এ হারাম কাজ উপলক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে খুশি প্রকাশ করা হতে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরযে আইন।
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শাওওয়াল শরীফ। অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, মহাসম্মানিত ১২ই শরীফে” পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক আ’দাদ শরীফ বা তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ছেলে-মেয়ের বিবাহের বয়স নির্দিষ্ট করে দেয়া বা বাল্য বিবাহে বাধা সৃষ্টি করা কাট্টা কুফরী। মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা ঈমানদারদের বিবাহের কোন বয়স নির্দিষ্ট করে দেননি।
১০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা খাছ সুন্নত মুবারক ও জিহাদ স্বরূপ। বর্তমান সময়ে ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের বিরুদ্ধে সব সময় শক্ত বদ দুআ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
০৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
বিধর্মীরা তাদের পণ্যদ্রব্যগুলো মুসলমান দেশে বিক্রি করে তার লভ্যাংশ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে ব্যয় করে। নাউযুবিল্লাহ! যার সাক্ষাত প্রমাণ হচ্ছে- পরগাছা ইহুদীবাদী সন্ত্রাসী ইসরাইলের কর্মকাণ্ড।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মু’মিন-মুসলমানরা যেন তাদের ছিরত-ছুরতে, খাওয়া-দাওয়ায়, উঠা-বসায় অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি পদে পদে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করতে পারে- সে উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে- “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র”। সুবহানাল্লাহ! কাফির-মুশরিকদের তর্জ-তরীক্বা, রীতি-নীতি বাদ দিয়ে একজন মুসলমানকে পরিপূর্ণ সুন্নত মুবারক উনার রঙ্গে রঞ্জিত হতে হলে “আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র” উনার বিকল্প নেই।
০৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ৭ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উনার আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! পাশাপাশি এই সুমহান দিন হচ্ছেন- মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দ্বিতীয় জিহাদ পবিত্র উহুদ জিহাদ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
তাক্বওয়া হাছিল বা মুত্তাক্বী হওয়াই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মূল শিক্ষা। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মাধ্যমে অর্জিত তাক্বওয়া পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার পরবর্তী মাসগুলোতেও বজায় রাখতে হবে।
০৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)