যেভাবে দ্বীন ইসলাম উনার দুইজন সম্মানিত খলীফা সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীকে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইসি সালাম উনারা মনোনীত হয়েছিলেন
, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০:০০ এএম ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহিলাদের পাতা
(১)
‘মহাসম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক’ এটা নতুন কোনো বিষয় নয়। এটা পূর্ববর্তী যামানায়ও ছিলেন। সুবহানাল্লাহ! তবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ উনার পর প্রথম খলীফা সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ বকর আলাইহিস সালাম) উনার খিলাফত মুবারক গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে এই উম্মতের ‘খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক’ উনার সূচনা হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! আর সেই মুবারক সময়টি ছিলেনÑ ১১ হিজরী শরীফ উনার ১৩ই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার)। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বরকতময় দিদার মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক নেওয়ার পর একজন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি এসে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম) উনাকে সংবাদ দিলেন যে, হযরত সা’দ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার তত্ত্বাবধানে কয়েকজন হযরত আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা খলীফা মনোনীত করার ব্যাপারে আলোচনা করেছেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বিষয়টি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে অবহিত করলেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে এবং হযরত আবূ উবাইদাহ্ ইবনে জাররাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদেরকে সাথে নিয়ে সেখানে গেলেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন যে, আপনারা কোন্ বিষয়ে আলোচনা মুবারক করছেন? উনারা বললেন, আমরা খলীফা মনোনীত করার ব্যাপারে আলোচনা মুবারক করছি। এই ব্যাপারে আমাদের পরামর্শ হলো- হযরত আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের থেকে একজন এবং হযরত মুহাজির ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের থেকে একজন খলীফা মনোনীত করা যেতে পারে। একথা শুনে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, ‘আমি নিজ কান মুবারক-এ শুনেছি, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নূরুস সালাম মুবারক-এ (নিজ জবান মুবারক-এ) ইরশাদ মুবারক করেছেন,
الأَئِمَّةُ مِنْ قُرَيْشٍ
“খলীফা মনোনীত হবেন কুরাইশগণ উনাদের মধ্য থেকে। ” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে আহমদ, মুসনাদে বাযযার, মুসনাদে আবী ইয়া’লা, মুস্তাদরাকে হাকিম, আল মু’জামুল কাবীর, মুছন্নাফে ইবনে আবী শায়বা ইত্যাদি)
অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, “আমার ডান পাশে রয়েছেন এমন একজন মহান ব্যক্তিত্ব মুবারক উনার শান মুবারক-এ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেছেন,
لو كان بعدي نبي لكان حضرت الفاروق الاعظم عليه السلام )حضرت عمر بن الخطاب عليه السلام(
“আমার পরে যদি কেউ নবী হতেন, তাহলে সেই ব্যক্তিত্ব মুবারকই হতেন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি। ” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
আর বাম পাশে রয়েছেন হযরত আবূ উবাইদাহ্ ইবনে জাররাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। যিনি হচ্ছেন-
أمين الله وأمين رسوله صلى الله عليه وسلم
“মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের ‘আমীন’ বা বিশ্বস্ত ব্যক্তিত্ব মুবারক। ” সুবহানাল্লাহ!
অতএব, এই দুইজনের একজনকে আপনারা খলীফা মনোনীত করতে পারেন।
এই কথা মুবারক শুনে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, এ ব্যাপারে আমার কিছু কথা রয়েছে- সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার ন্যায় ব্যক্তিত্ব মুবারক থাকতে অন্য কেউ কখনোই খলীফা হতে পারেন না। যেই ব্যক্তিত্ব মুবারক উনার শান মুবারক-এ স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার একই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে তিনখানা ফযীলত মুবারক বর্ণনা করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
ثَانِيَ اثْنَيْنِ إِذْ هُمَا فِي الْغَارِ إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا
অর্থ: “দুই জনের দ্বিতীয়, উনারা দু’জন যখন (ছাওর) গুহায় অবস্থান মুবারক করছিলেন, তখন তিনি উনার ছহিব, সঙ্গী, খাদিম, সাথী উনাকে বললেন, আপনি চিন্তিত হবেন না। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সাথে রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪০)
কাজেই, এমন ব্যক্তিত্ব মুবারক উপস্থিত থাকতে অন্য কেউ খলীফা হতে পারেন না। একথা বলে সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত বাই‘আত মুবারক হওয়ার জন্য নিজ হাত মুবারক খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার হাত মুবারক-এ রাখলেন এবং সম্মানিত বাই‘আত মুবারক করার জন্য অনুরোধ করলেন। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সাথে সাথে সেই মজলিসে উপস্থিত সকলেই সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার হাত মুবারক-এ খিলাফত মুবারক উনার বাই‘আত গ্রহণ করেন। পরের দিন বাই‘আতে আম অনুষ্ঠিত হন এবং পর্যায়ক্রমে সকলেই সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার হাত মুবারক-এ খিলাফত মুবারক উনার বাই‘আত গ্রহণ করেন। এভাবেই খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রথম খলীফা মনোনীত হন। সুবহানাল্লাহ!
(২)
সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি খলীফা মনোনীত হন। এ সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন, খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি যখন খুব অসুস্থ, তখন তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যূন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে ডেকে বললেন, আপনি লিখুন “আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম আমার পরে খলীফা মনোনীত করলাম.....। ” এই কথা মুবারক বলে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বেহুঁশ হয়ে পড়লেন। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত যূন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি নিজেই সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারক লিখে বাক্যটি পূর্ণ করলেন। যেহেতু হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার পর সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খলীফা হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছেন। তাই সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারক লিখেছেন। সুবহানাল্লাহ!
অতঃপর যখন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার হুঁশ মুবারক ফিরলেন, তখন তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত যূন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাকে বললেন, ‘আপনি কি লিখেছেন তা আমাকে পাঠ করে শুনান। ’ তখন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহসি সালাম তিনি পাঠ করে শুনালেন, “আমি সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম আমার পরে খলীফা মনোনীত করলাম সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে। ” সুবহানাল্লাহ!
এটা শুনে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি অত্যন্ত খুশি হলেন এবং বললেন, ‘হে হযরত যূন নূরাইন আলাইহিস সালাম! আমার মনের কথাটাই আপনি লিখেছেন। ’ সুবহানাল্লাহ! অতঃপর সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত যূন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার অর্থাৎ উনাদের উভয়ের জন্য দো‘আ মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!
সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে খলীফা মনোনীত করার পর লোকজন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার নিকট এসে বললেন, আপনি অতিশ্রীঘই মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত সাক্ষাৎ মুবারক-এ চলে যাবেন। আপনি সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার জালালী তবিয়ত মুবারক উনার কথা জানা সত্ত্বেও যে উনাকে খলীফা মনোনীত করলেন, তাহলে আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কি জবাব দিবেন? জবাবে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বললেন,
أجلسوني أجلسوني أقول وليت عليهم خيرهم
“আপনারা আমাকে বসান, আপনারা আমাকে বসান। আমি জবাব দিবো যে, দুনিয়ার যমীনে যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব মুবারক ছিলেন, উনাকে আমি খলীফা মনোনীত করেছি। ” সুবহানাল্লাহ! (আর রিয়াদ্বুন নাদ্বরা, ইহইয়াউ উলূমিদ্দীন, গুনিয়াতুত ত্বালিবীন ইত্যাদি)
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পর সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাঈন আলাইহিস সালাম তিনি, সাইয়্যিদুনা হযরত র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, সাইয়্যিদুনা হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি অর্থাৎ উনারা পর্যায়ক্রমে একজন উনার পর অপরজন খলীফা মনোনীত হয়েছেন এবং সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক পরিচালনা করেছেন। এভাবেই পৃথিবীর বুকে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, মুসলমানদের একমাত্র শাসন ব্যবস্থা হচ্ছেন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্ মুবারক। হযরত খোলাফায়ে রাশেদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা খিলাফত মুবারক পরিচালনা করেছেন। তাই মুসলমানদের জন্য ফরযে আইন হচ্ছেন হারাম গণতন্ত্র, রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ইত্যাদি বাদ দিয়ে উনাদের অনুসরণে খিলাফত মুবারক পরিচালনা করা। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি অর্থাৎ উনারা উনাদের বক্তব্যের মাধ্যমে কায়িনাতবাসী সকলের নিকট এই বিষয়টি অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন যে, দুনিয়ার যমীনে যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব মুবারক থাকবেন, উনিই খলীফা হবেন। সুবহানাল্লাহ! সাধারণ কোনো লোক খলীফা হতে পারবে না।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার নছীহত মুবারক:
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিলাদের জামায়াতের জন্য মসজিদে ও ঈদগাহে যাওয়া হারাম ও কুফরী (২)
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের বেমেছাল দানশীলতা মুবারক (৮)
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
শিরক কি? শিরক সম্পর্কে আলোচনা
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শোকরগোযারী দ্বারা নিয়ামত বৃদ্ধি পায় শোকর গোযার না করলে নিয়ামত বন্ধ হয়
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
শিরক কি? শিরক সম্পর্কে আলোচনা
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শোকরগোযারী দ্বারা নিয়ামত বৃদ্ধি পায় শোকর গোযার না করলে নিয়ামত বন্ধ হয়
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
শিরক কি? শিরক সম্পর্কে আলোচনা
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
“মানুষের পেট কবরের মাটি ছাড়া অন্য কিছু দ্বারা পূর্ণ হবে না”
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পুরুষদের ন্যায় মহিলাদেরও দ্বীনী তা’লীম গ্রহণ করা ফরযে আইন
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
জন্মের তৃতীয় মাসে যে বিষয়গুলো লক্ষণীয়
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
জমিনে ফিতনা-ফাসাদের বড় একটা কারণ বেপর্দা-বেহায়া নারী
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)