মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৬)
, ১৫ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৭ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

১. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ
গ) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানী করবে, উনাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়ার অর্থই হলো, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করা, উনাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়া। কাজেই, যারা এরূপ করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَلْـخَبِـيْثٰتُ لِلْخَبِـيْـثِـيْـنَ وَالْـخَبِـيْثُوْنَ لِلْخَبِـيْثٰتِ وَالطَّيِّـبٰتُ لِلطَّيِّـبِـيْـنَ وَالطَّيِّـبُوْنَ لِلطَّيِّـبٰتِ اُولٰٓئِكَ مُبَرَّءُوْنَ مِـمَّا يَقُوْلُوْنَ لَـهُمْ مَّغْفِرَةٌ وَّرِزْقٌ كَرِيْـمٌ
‘দুশ্চরিত্রা মহিলারা দুশ্চরিত্র পুরুষের জন্য এবং দুশ্চরিত্র পুরুষরা দুশ্চরিত্রা মহিলাদের জন্য। সচ্চরিত্রা মহিলা উনারা সচ্চরিত্র পুরুষ উনাদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষ উনারা সচ্চরিত্রা মহিলা উনাদের জন্য। উনাদের সম্পর্কে তারা যা বলে, উনারা সেটা থেকে পবিত্র। সুবহানাল্লাহ! উনাদের জন্য রয়েছেন সুউচ্চ মর্যাদা মুবারক এবং কুদরতময় রিযিক্ব। ’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
সুতরাং, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানী করবে, উনাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়ার অর্থই হলো, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানী করা, উনাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয়া। না‘ঊযুবিল্লাহ! কাজেই যারা এরূপ করবে, তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
এ সম্পর্কে কিতাবে অনেক ওয়াক্বেয়া মুবারক বর্ণিত রয়েছেন। যেমন-
ছাহিবু জুরযান, অত্যন্ত ন্যায়পরায়ণ ও ইনছাফগার শাসক, ইমামুল ‘আদিল, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যদুনা হযরত ইমাম হাসান ইবনে যায়েদ আদ দায়ী ইবনে মুহম্মদ ইবনে ইসমা‘ঈল ইবনে হাসান ইবনে যায়েদ ইবনে হাসান ইবনে আলী ইবনে আবী ত্বালিব আলাইহিমুস সালাম (বিছাল শরীফ : ২৭০ হিজরী শরীফ) তিনি ছিলেন সাইয়্যিদুনা হযরত যায়িদ ইবনে হাসান আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত বংশধর। অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ৬ষ্ঠ পুরুষ। সুবহানাল্লাহ! তিনি ২৫০ হিজরী শরীফ থেকে ২৭০ হিজরী শরীফ পর্যন্ত মোট প্রায় ২০ বছর অত্যন্ত ইনছাফ-ন্যায়পরয়াণতার সাথে সম্মানিত শাসনকার্য মুবারক পরিচালনা করেন। উনার সম্মানিত জীবনী মুবারক-এ উল্লেখ রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ اَبُو السَّائِبِ عُتْبَةُ بْنُ عُـبَيْدِ اللهِ (عَبْدِ اللهِ) الْـهَمْذَانِـىُّ قَاضِىُ الْقُضَاةِ كُنْتُ يَوْمًا بِـحَضْرَةِ الْـحَسَنِ بْنِ زَيْدِ ۣ الدَّاعِىِّ عَلَيْهِ السَّلَامُ بِطَبَـرِسْتَانَ وَكَانَ يَلْبَسُ الصُّوْفَ وَيَاْمُرُ بِالْمَعْرُوْفِ وَيَنْهٰى عَنِ الْمُنْكَرِ وَيُوَجِّهُ فِـىْ كُلِّ سَنَةٍ بِعِشْرِيْنَ اَلْفَ دِيْنَارٍ اِلـٰى مَدِيْنَةِ السَّلَامِ تُفَرَّقُ عَلـٰى صَغَائِرِ وَلَدِ الصَّحَابَةِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُمْ وَكَانَ بـِحَضْرَتِهٖ رَجُلٌ ذَكَرَ اُمَّ الْمُؤْمِنِـيْـنَ الثَّالِثَةَ سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةَ عَلَيْهَا السَّلَامُ بِذِكْرٍ قَبِيْحٍ مِّنَ الْفَاحِشَةِ فَقَالَ يَا غُلَامُ اضْرِبْ عُنُقَهٗ فَقَالَ لَهُ الْعَلَوِيُّوْنَ هٰذَا رَجُلٌ مِّنْ شِيْعَتِنَا فَقَالَ مَعَاذَ اللهِ هٰذَا رَجُلٌ طَعَنَ عَلَى النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ اَلْـخَبِيْثٰتُ لِلْخَبِـيْـثِـيْـنَ وَالْـخَبِـيْثُوْنَ لِلْخَبِـيْثٰتِ وَالطَّيِّبٰتُ لِلطَّيِّـبِـيْـنَ وَالطَّيِّـبُوْنَ لِلطَّيِّبٰتِ اُولٰٓئِكَ مُبَرَّءُوْنَ مِـمَّا يَقُوْلُوْنَ لَـهُمْ مَّغْفِرَةٌ وَّرِزْقٌ كَرِيْـمٌ فَاِنْ كَانَتْ اُمُّ الْمُؤْمِنِـيْـنَ الثَّالِثَةُ سَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اَلصِّدِّيْقَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ خَبِـيْثَةً فَالنَّبِـىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَبِـيْثٌ فَهُوَ كَافِرٌ فَاضْرِبُوْا عُنُقَهٗ فَضَرَبُوْا عُنُقَهٗ وَاَنَا حَاضِرٌ
অর্থ: ইমামুল আলাম, কাযীউল কুয্যাত হযরত ইমাম আবুস সায়িব ‘উতবাহ ইবনে ‘উবাইদুল্লাহ (আব্দুল্লাহ) ইবনে মূসা হামযানী শাফি‘য়ী ছূফী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ : ৩৫০ হিজরী শরীফ) তিনি বলেন, আমি একদা তাবারিস্তানে ছাহিবু জুরযান, ইমামুল ‘আদিল, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যদুনা ইমাম হযরত হাসান ইবনে যায়েদ আদ দায়ী আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ উপস্থিত ছিলাম। তিনি সূফী উনাদের পোষাক পরিধান করতেন (অনেক উচ্চ পর্যায়ের মাশায়েখগণ উনাদের ইমাম ছিলেন) এবং সৎকাজের আদেশ করতেন ও অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করতেন (অর্থাৎ অত্যন্ত ইনছাফগার ও ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন)। তিনি প্রতি বছর সালাম শহর অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ-এ ২০ হাজার স্বর্ণমুদ্রা প্রেরণ করতেন। যা শিশু এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনাদের বংশধরগণ উনাদের মাঝে বন্টন করা হতো। সুবহানাল্লাহ! এক দিনের কথা- ছাহিবু জুরযান, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যদুনা ইমাম হযরত হাসান ইবনে যায়েদ আদ দায়ী আলাইহিস সালাম উনার উপস্থিতীতে এক লোক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সায়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীকাহ্ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত শান মুবারক-এ অপছন্দনীয় ফাহিশামূলক কিছু কথাবার্তা বললো। না‘ঊযুবিল্লাহ! তখন তিনি একজনকে বললেন, হে বৎস! তুমি তার গর্দান উড়িয়ে দাও। তখন আলবীগণ উনারা উনাকে বললেন, সে তো আমাদের অনুসারী! তিনি বললেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি আশ্রয় দান করুন! এ নিকৃষ্ট লোকটি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক-এ অপবাদ দিয়েছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
اَلْـخَبِـيْثٰتُ لِلْخَبِـيْـثِـيْـنَ وَالْـخَبِـيْثُوْنَ لِلْخَبِـيْثٰتِ وَالطَّيِّـبٰتُ لِلطَّيِّـبِـيْـنَ وَالطَّيِّـبُوْنَ لِلطَّيِّـبٰتِ اُولٰٓئِكَ مُبَرَّءُوْنَ مِـمَّا يَقُوْلُوْنَ لَـهُمْ مَّغْفِرَةٌ وَّرِزْقٌ كَرِيْـمٌ
‘দুশ্চরিত্রা মহিলারা দুশ্চরিত্র পুরুষের জন্য এবং দুশ্চরিত্র পুরুষরা দুশ্চরিত্রা মহিলাদের জন্য। সচ্চরিত্রা মহিলা উনারা সচ্চরিত্র পুরুষ উনাদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষ উনারা সচ্চরিত্রা মহিলা উনাদের জন্য। উনাদের সম্পর্কে তারা যা বলে, উনারা সেটা থেকে পবিত্র। সুবহানাল্লাহ! উনাদের জন্য রয়েছেন সুউচ্চ মর্যাদা মুবারক এবং কুদরতময় রিযিক্ব। ’ সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীকাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি যদি খবীছাহ্ অর্থাৎ দুশ্চরিত্রা হন, না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও খবীছ। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! কাজেই, এই ব্যক্তি কাফির। আপনারা তার গর্দান উড়িয়ে দিন। তখন উনারা শরঈ শস্তিস্বরূপ উক্ত ব্যক্তির গর্দান উড়িয়ে দিলেন, শরঈ শাস্তিস্বরূপ তাকে মৃত্যুদন্ড দিলেন। সুবহানাল্লাহ! কাযীউল কুয্যাত ইমাম হযরত আবুস সায়িব ‘উতবাহ ইবনে ‘উবাইদুল্লাহ (আব্দুল্লাহ) শাফি‘য়ী ছূফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমি তখন উক্ত মজলিসে উপস্থিত ছিলাম। ” সুবহানাল্লাহ! (শরহু উছূলি ই’তিক্বাদি আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামা‘য়াহ ৭/১৩৪৫, আস সাইফুল মাসলূল ‘আলা মান সাব্বার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৪১৯পৃ.)
(অপেক্ষায় থুকুন। )
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৭)
১৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৫)
১৪ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৪)
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিজেদের মতো ‘বাশার’ বা মানুষ বলা কাট্টা কুফরী
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(৩)
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ‘আল মানছূর’ লক্বব মুবারক উনার অর্থ মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যদিুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহসি সালাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বশিষে শান মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(২)
০৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(১)
০৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)