মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড (৪)
, ১২ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৪ আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৩ মার্চ, ২০২৫ খ্রি:, ২৬ ফালগুন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ

১. মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ
বনী মুছত্বলিক্বের জিহাদ থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় আফদ্বলুন নিসা ওয়ান নাস বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ মিথ্যা অপবাদ রটনা করে মুনাফিক্ব সর্দার উবাই ইবনে সুলূল (যার মূল নাম: আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই ইবনে সালূল) লা’নাতুল্লাহি আলাইহি এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা। না‘ঊযুবিল্লাহ! যা ইফকের ঘটনা হিসেবে সকলের মাঝে মশহূর। তখন স্বয়ং যিনি খ্বালিক্ব¡ মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত পবিত্রতা মুবারক বর্ণনা করে ‘সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ’ উনার ১১ থেকে ২০ মোট এই ১০খানা সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করেন। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার বেমেছাল মহাসম্মানিত পবিত্রতা মুবারক সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّ الَّذِيْنَ جَآءُوْ بِالْاِفْكِ عُصْبَةٌ مِّنْكُمْ لَا تَـحْسَبُوْهُ شَرًّا لَّكُمْ بَلْ هُوَ خَيْرٌ لَّكُمْ لِكُلِّ امْرِئٍ مِّنْهُمْ مَّا اكْتَسَبَ مِنَ الْاِثْـمِ وَالَّذِىْ تَوَلّٰى كِبْرَهٗ مِنْهُمْ لَهٗ عَذَابٌ عَظِيْمٌ. لَوْلَاۤ اِذْ سَـمِعْتُمُوْهُ ظَنَّ الْمُؤْمِنُوْنَ وَالْمُؤْمِنٰتُ بِاَنْفُسِهِمْ خَيْرًا وَّقَالُوْا هٰذَاۤ اِفْكٌ مُّبِيْنٌ. لَوْلَا جَآءُوْ عَلَيْهِ بِاَرْبَعَةِ شُهَدَآءَ فَاِذْ لَـمْ يَاْتُوْا بِالشُّهَدَآءِ فَاُولٰٓئِكَ عِنْدَ اللهِ هُمُ الْكٰذِبُوْنَ. وَلَوْلَا فَضْلُ اللهِ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُهٗ فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ لَمَسَّكُمْ فِىْ مَاۤ اَفَضْتُمْ فِيْهِ عَذَابٌ عَظِيْمٌ. اِذْ تَلَقَّوْنَهٗ بِاَلْسِنَتِكُمْ وَتَقُوْلُوْنَ بِاَفْوَاهِكُمْ مَّا لَيْسَ لَكُمْ بِهٖ عِلْمٌ وَّتَـحْسَبُوْنَهٗ هَيِّنًا وَّهُوَ عِنْدَ اللهِ عَظِيْمٌ. وَلَوْلَاۤ اِذْ سَـمِعْتُمُوْهُ قُلْتُمْ مَّا يَكُوْنُ لَنَاۤ اَنْ نَّتَكَلَّمَ بِـهٰذَا سُبْحٰنَكَ هٰذَا بُهْتَانٌ عَظِيْمٌ. يَعِظُكُمُ اللهُ اَنْ تَعُوْدُوْا لِمِثْلِهٖۤ اَبَدًا اِنْ كُنْتُمْ مُّؤْمِنِيْنَ. وَيُبَيِّنُ اللهُ لَكُمُ الْاٰيٰتِ وَاللهُ عَلِيْمٌ حَكِيْمٌ. اِنَّ الَّذِيْنَ يُـحِبُّوْنَ اَنْ تَشِيْعَ الْفَاحِشَةُ فِى الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا لَـهُمْ عَذَابٌ اَلِيْمٌ فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَاللهُ يَعْلَمُ وَاَنْتُمْ لَا تَعْلَمُوْنَ. وَلَوْلَا فَضْلُ اللهِ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُهٗ وَاَنَّ اللهَ رَءُوْفٌ رَّحِيْمٌ
অর্থ: “নিশ্চয়ই যারা (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ) এই কঠিন অপবাদ দিয়েছে, মিথ্যা অপপ্রচার করেছে, এরা কিন্তু মুসলমানদের মধ্য থেকে একটি দল অর্থাৎ মুনাফিক্ব (উবাই ইবনে সুলূল এবং তার সাঙ্গপাঙ্গ)। আপনারা চিন্তা করবেন না যে, এটাতে আপনাদের জন্য খারাপী রয়েছে; বরং এটাতে আপনাদের জন্য খায়ের-বরকত রয়েছে। যারা এটা রটিয়েছে, যারা জড়িত ছিলো, তারা প্রত্যেকেই তাদের অবস্থা অনুযায়ী গুনাহ্ কামিয়েছে। আর তাদের মধ্যে যে বড় দুষ্টটা (মুনাফিক্ব সর্দার উবাই ইবনে সুলূল), তার জন্য কঠিন শাস্তি রয়েছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! আপনারা যখন এই কথা শুনলেন (তখন আপনারা কেন এই বিষয়ে শক্ত প্রতিবাদ করলেন না?), তখন ঈমানদার পুরুষ ও মহিলা উনারা কেন নিজেদের লোক সম্পর্কে উত্তম ধারণা করেনি এবং বলেনি যে, এটা তো প্রকাশ্য একটা অপবাদ? তারা (মুনাফিক্বরা) কেন এ ব্যাপারে চার জন সাক্ষী উপস্থিত করেনি? অতঃপর যখন তারা সাক্ষী উপস্থিত করেনি, তারাই (মুনাফিক্বরাই) মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে মিথ্যাবাদী (হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে)। যদি ইহকাল ও পরকালে আপনাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ফযল ও রহমত মুবারক না থাকতেন, তবে আপনারা যা চর্চা করছিলেন, সেজন্য আপনাদেরকে কঠিন আযাব স্পর্শ করতো। (অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ অপবাদ দেয়ার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে কঠিন আযাব-গযব নেমে আসতো। ) যখন তোমরা একে মুখে মুখে ছড়াচ্ছিলে এবং মুখে এমন বিষয় উচ্চারণ করছিলে, যার কোনো জ্ঞান তোমাদের ছিলো না। তোমরা এই বিষয়টিকে তুচ্ছ মনে করছিলে, অথচ মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে এটা একটি অত্যন্ত কঠিন গুরুতর বিষয়। তোমরা যখন এই কথা শুনলে তখন কেন বললে না যে, এই বিষয়ে কোনো কথা বলা আমাদের জন্য জায়েয নেই। মহান আল্লাহ পাক তিনি তো অত্যন্ত পবিত্রময়। এটা তো একটা অত্যন্ত কঠিন গুরুতর অপবাদ। মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে নছীহত মুবারক করছেন- তোমারা যদি ঈমানদার হও, তাহলে কখনো পুনরায় এই সমস্ত কাজের পুনরাবৃত্তি করো না। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য সম্মানিত নিদর্শন মুবারকসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করছেন এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন ‘আলীম ও হাকীম অর্থাৎ সর্ববিষয়ে জ্ঞাত এবং হিকমতওয়ালা। সুবহানাল্লাহ! নিশ্চয়ই যারা পছন্দ করে যে, ঈমানদারদের মধ্যে অশ্লীলতা প্রসার লাভ করুক, অর্থাৎ যারা ঈমানদারদের সম্পর্কে এই সমস্ত অশ্লীলতা প্রচার করা পছন্দ করে, তাদের জন্য ইহকাল ও পরকালে অত্যন্ত কঠিন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। যা মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন, তোমরা জানো না। যদি তোমাদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ফযল মুবারক ও রহমত মুবারক না থাকতেন এবং মহান আল্লাহ পাক তিনি দয়ালু ও করুণাময় না হতেন, তবে তোমাদের উপর কঠিন আযাব-গযব নাযিল হতো। ” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১১-২০)
এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্টভাবে ইরশাদ মুবারক করেছেন,
يَعِظُكُمُ اللَّهُ أَنْ تَعُودُوا لِمِثْلِهِ أَبَدًا إِنْ كُنْتُمْ مُؤْمِنِينَ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে ওয়ায মুবারক করতেছেন, নির্দেশ মুবারক দিচ্ছেন- তোমরা যদি মু’মিন হয়ে থাকো, তাহলে কখনো পুনরায় এই ধরণের আচরণের পুনরাবৃত্তি করবে না। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭)
এর পরবর্তীতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, উনাদের প্রতি যারা অপবাদ দিবে তাদেরকে অত্যন্ত কঠিন ও লাঞ্ছিতভাবে মৃত্যুদন্ড প্রদানের নির্দেশ মুবারক দিয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন,
لَئِنْ لَمْ يَنْتَهِ الْمُنَافِقُونَ وَالَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ مَرَضٌ وَالْمُرْجِفُونَ فِي الْمَدِينَةِ لَنُغْرِيَنَّكَ بِهِمْ ثُمَّ لَا يُجَاوِرُونَكَ فِيهَا إِلَّا قَلِيلًا. مَلْعُونِينَ أَيْنَمَا ثُقِفُوا أُخِذُوا وَقُتِّلُوا تَقْتِيلًا. سُنَّةَ اللَّهِ فِي الَّذِينَ خَلَوْا مِنْ قَبْلُ وَلَنْ تَجِدَ لِسُنَّةِ اللَّهِ تَبْدِيلًا
অর্থ: “মুনাফিকগোষ্ঠী ও যাদের অন্তরে রোগ রয়েছে তারা এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ-এ গুজব রটনাকারীরা যদি বিরত না হয়, তাহলে আমি অবশ্যই আপনাকে তাদেরকে অত্যন্ত শক্তি কঠিন শাস্তি প্রদানের নির্দেশ মুবারক দিবো অর্থাৎ তাদেরকে অত্যন্ত কঠিন ও লঞ্ছিতভাবে মৃত্যুদন্ড প্রদানের নির্দেশ মুবারক দিবো। (ফলে তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার কারণে) এই শহরে অধিবাসী খুব অল্প সংখ্যক লোকই থাকবে। তারা চরম মাল‘ঊন। লা’নতগ্রস্ত অবস্থায় তাদেরকে যেখানেই পাওয়া যাবে, সেখানেই পাকড়াও করা হবে এবং অবশ্যই তাদেরকে শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ! যারা পূর্বে অতীত হয়েছে, তাদের ব্যাপারে এটাই ছিলো মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুম মুবারক। আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুম মুবারক উনার মধ্যে কখনও পরিবর্তন পাবেন না। ” (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬০-৬২)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, জান্নাতী ইমাম, সাইয়্যিদুল উমাম সাইয়্যিদুনা হযরত শাহনাওয়াসা আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মুহব্বত মুবারক করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিজেদের মতো ‘বাশার’ বা মানুষ বলা কাট্টা কুফরী
১২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(৩)
১১ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ‘আল মানছূর’ লক্বব মুবারক উনার অর্থ মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যদিুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহসি সালাম উনার এবং মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহমিুস সালাম উনাদরে বশিষে শান মুবারক
১০ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(২)
০৯ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মানহানীকারীদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড(১)
০৮ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৬ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার সম্মানিত ফতওয়া মুবারক অনুযায়ী ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা মানহানী করবে, সেটা সরাসরি হোক বা ইশারা ইঙ্গিতেই হোক- তাদের একমাত্র শরঈ শাস্তি মৃত্যুদন্ড।
০৫ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের হুকুম আহকাম ও আদেশ নির্দেশ মুবারক পালনেই রয়েছে কামিয়াবী
০৩ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মুবারক খিদমতে হযরত বড় পীর ছাহেব রহমাতুল্লাহি আলাইহি এবং হযরত মুজাদ্দদিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি
০২ মার্চ, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)