সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশেষ যিয়ারত ও ঈমান মুবারক লাভ
, ২১ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২৮ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ১০ আশ্বিন, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
اِنَّهٗ كَانَ فِـى الْبَصْرَةِ رَجُلٌ يَعْمَلُ فِـىْ كُلِّ سَنَةٍ مَوْلِدَ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَكَانَ يُذْهِبُ فِيْهِ مَالًا كَـثِيْـرًا وَكَانَ مُجَاوِرَهٗ رَجُلٌ يَهُوْدِىٌّ يُـحِبُّ هٰذَا الْعَمَلَ فَقَالَتْ لَهٗ زَوْجَتُهٗ مَا بَالُ جَارِنَا الْـمُسْلِمِ فِـىْ هٰذَا الشَّهْرِ يُذْهِبُ مَالًا كَثِـيْـرًا فَقَالَ لَـهَا زَوْجُهَا يَزْعَمُ اَنَّ نَبِيَّه قَدْ وُلِدَ فِـىْ هٰذَا الشَّهْرِ فَدَخَلَ فِـىْ قَلْبِهَا مَـحَبَّةً عَلـٰى هٰذَا الْعَمَلِ فَلَمَّا كَانَتْ تِلْكَ اللَّيْلَةُ رَاَتْ فِـى الْـمَنَامِ رَجُلًا عَلَيْهِ اَنْوَارٌ وَهَيْبَةٌ وَوَقَارٌ يَدْخُلُ بَيْتَ جَارِهَا الْمُسْلِمِ وَهُوَ بَيْنَ اَصْحَابِهٖ يَتَخَيَّرُ فَقَالَتْ مَنْ هٰذَا الَّذِىْ هُوَ كَثِيْرُ الْاَنْوَارِ مَلِيْحُ اللَّوْنِ قَالُوْا لَـهَا هٰذَا هُوَ النَّبِـىُّ الْمُخْتَارُ الَّذِىْ اَرْسَلَهُ اللهُ تَعَالـٰى فَقَالَتْ اَيُكَلِّمُنِـىْ اِذَا كَلَّمْتُهٗ فَقَالُوْا لَـهَا اِنَّهٗ لَيْسَ بِـمُتَكَبِّرٍ وَلَا مُتَجَبِّرٍ فَقَالَتْ لَهٗ يَا سَيِّدَنَا مَوْلـٰـنَا مُحَمَّدُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ لَـهَا لَبَّيْكِ فَقَالَتْ لَهٗ يَا حَبِيْبِـىْ اَتُـجِيْبُنِـىْ بِلَبَّيْكِ وَاَنَا عَلـٰى غَيْرِ دِيْنِكَ وَمِنْ اَعْدَائِكَ فَقَالَ لَـهَا صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالَّذِىْ بَعَثَنِـىْ بِالْـحَقِّ نَبِيًّا وَبِالرِّسَالَةِ نَـجِيًّا مَا اَجَبْتُكِ بِذٰلِكَ حَتّٰـى عَلِمْتُ اَنَّ اللهَ قَدْ هَدَاكِ لِلْاِسْلَامِ فَقَالَتْ اِنَّكَ اَنْتَ النَّبِـىُّ الْكَرِيْـمُ وَاِنَّكَ لَعَلـٰى خُلُقٍ عَظِيْمٍ اُمْدُدْ يَدَكَ اِلَـىَّ فَاَنَا اَشْهَدُ اَنْ لَّاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاَشْهَدُ اَنَّكَ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُـمَّ نَذَرَتْ عَلـٰى نَفْسِهَا اَنَّـهَا اِذَا اَصْبَحَتْ تَتَصَدَّقُ بِـجَمِيْعِ مَا تَـمْلِكُ فَرْحًا بِاِسْلَامِهَا فَلَمَّا اَصْبَحَتْ رَاَتْ زَوْجَهَا قَدْ هَيَّاَ فِـىْ وَلِيْمَةٍ وَهُوَ فِـىْ هِمَّةٍ عَظِيْمَةٍ صَالِـحَةٍ فَقَالَتْ لَهٗ هِـمَّةٌ صَالِـحَةٌ قَالَ لَـهَا لِاَجْلِ الَّذِىْ اَسْلَمْتِ عَلـٰى يَدَيْهِ الْبَارِحَةَ فَقَالَتْ لَهٗ مَنْ كَشَفَ لَكَ هٰذَا الْاَمْرَ وَاَطْلَعَكَ عَلَيْهِ قَالَ الَّذِىْ اُرْسِلَ اِلَيْكِ اُرْسِلَ اِلَـىَّ فَاَسْلَمَا وَحَسُنَ اِسْلَامُهُمَا بِبَرَكَةِ مَوْلِدِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্থ: “বছরা শহরে এক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি প্রতি বছর মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করতেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি এই উপলক্ষে অনেক মাল-সম্পদ বিলিয়ে দিতেন, খরচ করতেন অর্থাৎ অত্যন্ত জাঁকজমকের সাথে মাহফিল মুবারক করতেন এবং মেহমানদারীর আয়োজন করতেন। সুবহানাল্লাহ! উনার একজন ইহুদী প্রতিবেশী ছিলো। সে এই আমল মুবারকখানা পছন্দ করতো। একবার ঐ ইহুদী ব্যক্তির আহলিয়া তাকে বললো- ‘আমাদের মুসলিম প্রতিবেশী উনার কি হলো যে, তিনি এই (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে অনেক মাল-সম্পদ বিলিয়ে দেন, খরচ করেন?’ তখন ইহুদী ব্যক্তি তার আহলিয়াকে বললো, ‘তিনি বিশ্বাস করেন যে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী-রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। ’ তখন মহিলার অন্তরে এই সম্মানিত আমল মুবারক উনার প্রতি মুহব্বত পয়দা হলো। অতঃপর যখন সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্র মুবারক অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ) উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রাত্র মুবারক আসলেন, তখন ঐ মহিলা অত্যন্ত নূরানী, মর্যাদা সম্পন্ন এবং ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ একজন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ব্যক্তিত্ব মুবারক উনাকে স্বপ্নে দেখলেন যে, তিনি ঐ মুসলিম প্রতিবেশীর ঘরে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! উনার সাথে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারাও এসেছেন। উনারা উনাকে অত্যন্ত সম্মানিত তা’যীম-তারকীম মুবারক করছেন। সুবহানাল্লাহ! তখন ঐ মহিলা বললো, ‘এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ব্যক্তিত্ব মুবারক তিনি কে? যিনি অত্যন্ত উজ্জ্বল-নূরানী, লাবণ্যময় সৌন্দর্য মুবারক উনার অধিকারী!’ তখন হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা তাকে বললেন- ‘তিনি হচ্ছেন ঐ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মনোনীত নবী-রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, কায়িনাতের মালিক ও সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করেছেন, দুনিয়ার যমীনে প্রেরণ করেছেন। ’ সুবহানাল্লাহ! অতঃপর ঐ মহিলা বললো, ‘যদি আমি উনার সাথে কথা বলি, তাহলে তিনি কি আমার সাথে কথা মুবারক বলবেন?’ উনারা তাকে বললেন, ‘নিশ্চয়ই তিনি অত্যন্ত দয়ালু ও করুণাময়। (তিনি সবার ডাকেই সাড়া দেন। )’ তারপর ঐ মহিলা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্বোধন মুবারক করলে তিনি দয়া করে তার ডাকে সাড়া দিয়ে বললেন- ‘লাব্বাইক!’ তখন ঐ মহিলা বললো, ‘ইয়া হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কি ‘লাব্বাইক’ বলে আমার ডাকে সাড়া দিচ্ছেন; অথচ আমি বিধর্মী এবং আপনার শত্রু?’ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাকে বললেন, ‘ঐ মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! যিনি আমাকে সত্যসহ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী হিসেবে এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রিসালত মুবারকসহ হাবীব মাহবূব হিসেবে সৃষ্টি মুবারক করেছেন, পাঠিয়েছেন। আমি জানি যে, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাকে সম্মানিত মুসলমান হিসেবে ক্ববূল করে নিয়েছেন। তাই আমি ‘লাব্বাইক’ বলে তোমার ডাকে সাড়া দিয়েছি। ’ তখন ঐ মহিলা বললেন, ‘নিশ্চয়ই আপনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী-রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং নিশ্চয়ই আপনি সুমহান চরিত্র মুবারক উনার অধিকারী। (ইয়া রাসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! দয়া করে) আপনি আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক) আমার জন্য প্রসারিত করে দিন-فَاَنَا اَشْهَدُ اَنْ لَّاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاَشْهَدُ اَنَّكَ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত কোনো ইলাহ নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয়ই আপনি মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ’
অতঃপর ঐ মহিলা তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার খুশিতে (রাতেই) নিজে নিজে নিয়ত করলেন যে, সকাল হলেই তিনি উনার মালিকানায় থাকা সমস্ত মাল-সম্পদ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মনার্থে) বিলিয়ে দিবেন। তারপর যখন সকাল হলো, তখন ঐ মহিলা দেখলেন উনার আহাল তিনি সুমহান নেক আগ্রহ নিয়ে একটি ওলীমা মুবারক অর্থাৎ বিশেষ মেহমানদারীর আয়োজন করছেন। সুবহানাল্লাহ! তখন ঐ মহিলা তিনি উনার আহাল উনাকে বললেন, এতো ভালো উদ্যোগ কিসের জন্য? তিনি উনার আহলিয়াকে বললেন, গত রাতে আপনি যেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল মাগফিরাত মুবারক-এ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক-এ) সম্মানিত ইসলাম গ্রহণ করেছেন, উনার সম্মানার্থে। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে আমি এই বিশেষ মেহমানদারীর আয়োজন করেছি। সুবহানাল্লাহ! তখন ঐ মহিলা তিনি উনার আহালকে বললেন- এই বিষয়টি আপনার নিকট কে প্রকাশ করলেন? এই ব্যাপারে আপনাকে কে জানিয়েছেন? ঐ ব্যক্তি তিনি বললেন, যিনি দয়া করে আপনাকে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক দান করেছেন, তিনি দয়া করে আমাকেও উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দীদার মুবারক দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অতঃপর মাওলিদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে অর্থাৎ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে ঐ মহিলা তিনি এবং উনার আহাল তিনি অর্থাৎ উনারা উভয়ে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করলেন এবং হাক্বীক্বী মুসলমানে পরিণত হলেন। ” সুবহানাল্লাহ! (কিতাবু ফাদ্বায়িলে মাওলিদিন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৫ নং পৃষ্ঠা, রিসালাতু মাওলিদিন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৪ নং পৃষ্ঠা)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৭)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৬)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৯)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৩)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৬)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৮)
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আলোচনায় বা লেখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ইসমে যাত বা নাম মুবারক বারবার বলা ও লেখা সম্পূর্ণ আদবের খিলাফ (২)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৫)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (১৭)
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)