মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক (৫৯)
, ১৬ জুমাদাল উলা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০২ সাবি’ ১৩৯১ শামসী সন , ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রি:, ১৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আবূ লাহাব কাট্টা কাফির, চির জাহান্নামী এটা সবাই জানে। তার ধ্বংস সম্পর্কে স্বয়ং খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত ও পবিত্র সূরা মাসাদ শরীফ অর্থাৎ সূরা লাহাব নাযিল করেছেন। আবূ লাহাবের যে মূল ওয়াকেয়াটা, এটা মানুষ যদি ফিকির করে, তাহলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়াদ শরীফ উনার যে কতোটুকু ফযীলত, গুরুত্ব, মর্যাদা-শান মুবারক সেটা সহজেই বুঝতে পারবে। এই ওয়াকেয়াটা বুখারী শরীফ, ফতহুল বারী, উমদাতুল ক্বারীসহ আরো অনেক কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে। বিশুদ্ধ বর্ণনা। আবূ লাহাবের মূল ওয়াকেয়াটা হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক আনলেন, তখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম (সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছুওয়াইবাহ্ আলাইহাস সালাম) তিনি আবূ লাহাবের অধীনে ছিলেন। নূূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক আনলেন, তখন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি উনাকে দেখে অত্যন্ত খুশি হয়ে আবূ লাহবের কাছে যেয়ে বিষয়টা বললেন- আপনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার একজন অত্যন্ত সম্মানিত খুবছূরত নূরের টুকরা মুবারক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ তিনি যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাশরীফ মুবারক এনেছেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এটা শুনে আবূ লাহাব নূূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখার জন্য আসলো। সে উনাকে দেখে খুব খুশি প্রকাশ করলো। উনার অনেক ছানা-ছিফত মুবারক করলো। শুধু এতোটুকু না; সে চিন্তা করলো, তাহলে তো উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক করতে হবে। তখন সে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনাকে বললো- ঠিক আছে; তাহলে আপনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন, উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ মুবারক পান করান। উনি তো তার অধীন। সে হাতের দুই আঙ্গুলি অর্থাৎ অনামিকা আঙ্গুল ও বৃদ্ধা আঙ্গুল দ্বারা ইশারা দিয়ে উনাকে মুক্ত করলো এবং বললো- আপনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এমনকি তখন সে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনাকে মূল্যবান একখানা আংটিও হাদিয়া করলো। এর মাধ্যমে সে এই যে সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফখানা-
وَتُعَزِّرُوْهُ وَتُوَقِّرُوْهُ وَتُسَبِّحُوْهُ
‘খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দাও, সম্মান করো এবং ছানা-ছিফত মুবারক করো।’
আবূ লাহাব সবটাই করলো। কিন্তু পরে সে ইস্তিক্বামত থাকতে পারেনি। সে কুফরী করে। তার ধ্বংস ঘোষণা করে স্বয়ং খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত ও পবিত্র সূরা মাসাদ শরীফ অর্থাৎ সূরা লাহাব নাযিল করেন। সে কাফির অবস্থায় মারা যায়। আবূ লাহাব একটা কাট্টা কাফির, চির জাহান্নামী। কিন্তু তারপরেও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের সুসংবাদ মুবারক শুনে খুশি মুবারক প্রকাশ করে সে তার দুই আঙ্গুল দ্বারা ইশারা দিয়ে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনাকে আযাদ করে দিয়েছিলো। আর সেই দিনটি ছিলেন, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (ইছনাইনিল আযীম শরীফ অর্থাৎ সোমবার)। এই কারণে প্রতি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ সপ্তাহে ১ দিন তাকে আযাব থেকে রুখছত দেয়া হয় এবং তার শাহাদাত ও বৃদ্ধাঙ্গুলের মাঝখান থেকে ঠান্ডা শীতল পানি প্রবাহিত হয়। এটাই সে চুষে চুষে পান করে। ফলে তার এক সপ্তাহের আযাব হালকা হয়ে যায়। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!) যদি তাই হয়, তাহলে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কতো বেমেছাল ফযীলত মুবারক সেটা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে।” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!)
সেটাই বুখারী শরীফ ও অন্যান্য কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন,
قَالَ حَضْرَتْ عُرْوَةُ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ وَسَيِّدَتُنَا حَضْرَتْ اُمُّ الرَّضَاعَةِ اَلْاُوْلٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ (حَضْرَتْ ثُوَيْبَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ) مَوْلَاةٌ لِاَبِىْ لَهَبٍ كَانَ اَبُوْ لَهَبٍ اَعْتَقَهَا فَاَرْضَعَتِ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمَّا مَاتَ اَبُوْ لَهَبٍ اُرِيَهٗ بَعْضُ اَهْلِهٖ بِشَرِّ حِيْبَةٍ قَالَ لَهٗ مَاذَا لَقِيْتَ قَالَ اَبُوْ لَهَبٍ لَمْ اَلْقَ بَعْدَكُمْ غَيْرَ اَنِّىْ سُقِيْتُ فِىْ هٰذِهِ بِعَتَاقَتِىْ سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ اُمَّ الرَّضَاعَةِ اَلْاُوْلٰى عَلَيْهَا السَّلَامُ
অর্থ: “হযরত উরওয়াহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি ছিলেন আবূ লাহাবের বাঁদী অর্থাৎ অধীনে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশে খুশি হয়ে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত করার জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনাকে আবূ লাহাব আযাদ করে দিয়েছিলো। এরপর তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দুধ মুবারক পান করান। অতঃপর আবূ লাহাব যখন মারা গেলো (এক বছর পর) তার পরিবারের একজন অর্থাৎ তার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত খ্বাতিমুল মুহাজিরীন আলাইহিস সালাম (সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম) তিনি স্বপ্নে দেখলেন যে, আবূ লাহাব ভীষণ কষ্টের মধ্যে নিপতিত আছে। তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার সাথে কিরূপ ব্যবহার করা হয়েছে? আবূ লাহাব উত্তরে বললো, যখন থেকে আপনাদের থেকে দূরে রয়েছি, তখন থেকেই ভীষণ কষ্টে আছি। তবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুর রদ্বা‘আহ্ আল ঊলা আলাইহাস সালাম উনাকে আযাদ বা স্বাধীন করে দেয়ার কারণে সুমিষ্ট ঠান্ডা ও সুশীতল পানি পান করতে পারছি।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, শরহুস সুন্নাহ শরীফ)
(অপেক্ষায় থাকুন।)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মাধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, ক্বয়িদুল মুরসালীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আওলাদি রসূলিল্লাহ, জামিয়াতুল মাক্বামাত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আযীমুশ শান নিসবতে আযীমাহ শরীফ
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২২)
২৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (২)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
এক নযরে রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাপবিত্র পরিচিতি মুবারক
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৮)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২১)
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনিই হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহান খলীফা হযরত আস সাফফাহ্ আলাইহিস সালাম (১)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত ‘আন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি’ উনার হাক্বীক্বী অর্থ ও তাফসীর মুবারক এবং এ বিষয়ে বদ আক্বীদাহধারীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দলীলভিত্তিক খন্ডনমূলক জবাব (৮)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
‘উম্মী’ শব্দ নিয়ে বাতিলপন্থীদের মিথ্যাচারের চূড়ান্ত জবাব (৭)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক সম্পর্কিত সংশ্লিষ্ট কতিপয় আয়াত শরীফ (২০)
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাসম্মানিত ১২ খলীফা আলাইহিমুস সালাম (৪)
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)