নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দোয়া করে না, মহান আল্লাহ পাক তিনি সে ব্যক্তির প্রতি অসন্তুষ্ট হন।’ নাউযুবিল্লাহ!
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- পবিত্র ফরয নামায উনার ন্যায় পবিত্র তারাবীহ নামাযসহ যেকোনো পবিত্র নামায উনার পরই হাত উঠিয়ে সম্মিলিতভাবে দোয়া-মুনাজাত করা জায়িয ও সুন্নত। সুবহানাল্লাহ! প্রত্যেকের উচিত পবিত্র তারাবীহ নামায উনার চার রাকায়াত পরপর বিশ্রাম নেয়া, পবিত্র দোয়া পাঠ করা, তওবা-ইস্তিগফার করা ও সম্মিলিতভাবে হাত উঠিয়ে মুনাজাত করা।
যারা পবিত্র তারাবীহ নামায উনার পর দোয়া-মুনাজাত করার বিপক্ষে বলে তারা বিদয়াতী ও গুমরাহ।
, ২৮ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২১ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২১ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম-মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কেউ কেউ বলে থাকে- ‘চার রাকায়াত পরপর দোয়া করার কোনো বর্ণনা নেই, একবারে বিশ(২০) রাকায়াত শেষ করে দোয়া করতে হবে।’ মূলত যারা এ কথা বলে থাকে তারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ সম্পর্কে নেহায়েতই অজ্ঞ। কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র তারাবীহ নামায উনার চার রাকায়াত পরপর বিশ্রাম নিতেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অনেকে পবিত্র যিকির-আযকার, পবিত্র দোয়া-দুরূদ পড়তেন। এমনকি অনেকে পবিত্র কা’বা শরীফ তাওয়াফও করতেন। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে- যারা বলে যে, ‘তারাবীহ নামাযের চার রাকায়াত পর মুনাজাত করার কোনো দলীল নেই’ তাদের সে কথা মোটেও শুদ্ধ নয়। আমাদের প্রত্যেকটা বিষয়ের পিছনে দলীল-আদিল্লাহ রয়েছে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ থেকে। পবিত্র তারাবীহ নামায উনার চার রাকায়াত পর পর মুনাজাত করার পক্ষেও বহু নির্ভরযোগ্য দলীল বিদ্যমান রয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যেহেতু সাধারণভাবে নামাযের পর মুনাজাত করার আদেশ মুবারক পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, তাই ফক্বীহ উনারা পবিত্র ফরজ নামাযের ন্যায় পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাত করা মুস্তাহাব বলে উল্লেখ করেছেন। তাছাড়া সম্মানিত শরীয়ত উনার কোথাও পবিত্র তারাবীহ নামাযের ৪ রাকায়াত পর পর মুনাজাত করাকে নিষেধ করা হয়নি। আর যেহেতু পবিত্র মুনাজাতের মধ্যে হাত উঠানো আদব ও সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভূক্ত এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সম্মিলিত মুনাজাত কবুল হয় বলে উল্লেখ আছে, সেহেতু তারাবীহ নামায উনার প্রতি চার রাকায়াত পর পর অথবা বিশ রাকায়াত পর হাত উঠায়ে, সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করা জায়েয ও মুস্তাহাব। কারণ কেউ প্রমাণ করতে পারবে না যে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার কোথাও পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর হাত উঠায়ে, সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করাকে বিদয়াত বা নাজায়েয বলা হয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার কিতাব ‘তিরমিযী শরীফ’ ২য় খ- ৪৭ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে- “কোন ইমাম ছাহেব মুক্তাদীগণকে বাদ দিয়ে শুধু নিজের জন্য মুনাজাত করবে না। যদি সে তা করে, তবে সে মুক্তাদীগণের প্রতি খিয়ানতকারী হবে।” উল্লিখিত পবিত্র হাদীছ শরীফখানা পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করার প্রতিই ইঙ্গিত দেয়। কেননা এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সরাসরি ইমাম ও মুক্তাদীর কথা উল্লেখ রয়েছে।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘মায়ারিফুস্ সুনান’ নামক কিতাবে উল্লেখ আছে- “সম্মিলিত মুনাজাতে কিছু লোক মুনাজাত করলো, আর কিছু লোক ‘আমীন’ বললো, মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই তাদের এ মুনাজাত কবূল করবেন।” সুবহানাল্লাহ! উল্লিখিত পবিত্র হাদীছ শরীফে ফরজ, সুন্নত, নফল অর্থাৎ আমভাবে সকল নামাযেই সম্মিলিত মুনাজাত কবুল হওয়ার কথা বলা হয়েছে। সুতরাং এ পবিত্র হাদীছ শরীফ পবিত্র তারাবীহ নামায উনার পর সম্মিলিত মুনাজাত জায়েয হওয়ারই দলীল।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যারা পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাতের বিপক্ষে বলে থাকে তাদের মুরুববীদের কিতাবেও-এর স্বপক্ষে বলা হয়েছে। যেমন ‘ফতওয়ায়ে দেওবন্দ’ ৪র্থ খ- ২৫৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে- পবিত্র তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাত করা জায়েয ও মুস্তাহাব এবং সলফ ও খলফদের আমলের অন্তর্ভূক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘আহ্সানুল ফতওয়া’ ৩য় খ- ৫১৯ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে- তারাবীহ নামাযের পর মুনাজাত করার ব্যাপারে স্পষ্ট কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না, অবশ্য নামাযের পর মুনাজাত করা সংক্রান্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র তারাবীহ নামাযও অন্তর্ভূক্ত, কেননা পবিত্র তারাবীহ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও পৃথক নামায। (সুতরাং পবিত্র তারাবীহ নামাযের পরও মুনাজাত করা জায়েয)। উপরোক্ত দলীলভিত্তিক আলোচনা দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে, পবিত্র তারাবীহ নামাযের প্রতি চার রাকায়াত পর পর অথবা বিশ রাকায়াত পর হাত উঠায়ে, সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করা জায়েয ও মুস্তাহাব। ‘মুনাজাত’ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ ১৪তম সংখ্যা থেকে ২০তম সংখ্যাগুলো পাঠ করুন।
-০-
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ৯ই জুমাদাল ঊলা শরীফ- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত হাদিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! যিনি আখাছ্ছুল খাছ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)