নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা চাঁদ দেখে পবিত্র রোযা শুরু করো এবং চাঁদ দেখে ঈদ করো। যদি কোনো কারণে ২৯শে শা’বান শরীফ চাঁদ দেখা না যায়, তবে শা’বান শরীফ মাস ত্রিশ দিন পূর্ণ করো।” সুবহানাল্লাহ!
বাংলাদেশে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে আগামী ২৯শে শা’বান শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১২ই আশির ১৩৯১ শামসী, ১১ই মার্চ ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার ১, ২, ৩, ৬, ৭, ৯, ১১, ১২, ১৫, ১৭, ১৮, ১৯, ২১, ২৩, ২৫, ২৬, ২৭ এবং ২৯ তারিখ পবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উনাদের অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
তাই বাংলাদেশসহ প্রত্যেক দেশের জনগণ ও সরকার সকলের জন্যই দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- অত্যাধিক সতর্কতা ও গুরুত্বসহকারে খালি চোখে চাঁদ তালাশ করে সঠিক তারিখে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস শুরু করা। কারণ সঠিক তারিখে মাস শুরু না হলে একদিকে মুসলমানদের পবিত্র ফরয রোযা নষ্ট হবে, অপর দিকে মুসলমানরা লাইলাতুল ক্বদরসহ অসংখ্য বিশেষ বিশেষ রাত ও দিনের নিয়ামতসমূহ থেকে মাহরূম হবে। নাউযুবিল্লাহ!
, ২৪ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৭ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৬ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ২২ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-১
সঠিক তারিখে ও সঠিক নিয়মে চাঁদ তালাশ করে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস শুরু করার জন্য নছীহত শরীফ প্রদান কালে তিনি উপরোক্ত ক্বওল শরীফ পেশ করেন।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার মধ্যে রয়েছে অনেক বরকতময় রাত ও দিন। এ মহাসম্মানিত মাস উনার রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের পরিপূর্ণ ফায়দা হাছিল করতে হলে এ মহাসম্মানিত মাস উনার বিশেষ বিশেষ রাত ও দিনসমূহকে স্মরণ ও পালন করতে হবে; যে রাত ও দিনগুলি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার পূত-পবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ ও পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ এবং উনাদের বিশেষ ঘটনা মুবারকের সাথে সম্পর্কযুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যেমন- রমাদ্বান শরীফ মাস উনার প্রথম ১০ দিন অর্থাৎ রহমতের ভাগে রয়েছে-
১লা রমাদ্বান শরীফ- আওলাদে রসূল, গাউসুল আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২রা রমাদ্বান শরীফ- ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুল আউওয়াল আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৩রা রমাদ্বান শরীফ- বিদ্বআতুম মির রসূলিল্লাহ, উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি’য়াহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৬ রমাদ্বান শরীফ- উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
৭ রমাদ্বান শরীফ- সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের পবিত্র আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
আর সুমহান ৯ তারিখ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন- আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, রমাদ্বান শরীফ মাস উনার দ্বিতীয় ১০ দিন অর্থাৎ মাগফিরাতের ভাগে রয়েছে-
১১ রমাদ্বান শরীফ- আওলাদে রসূল হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আছ ছানী আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ রমাদ্বান শরীফ- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ অর্থাৎ মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ। এদিন কোটি কোটি কণ্ঠে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও পবিত্র ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। সুবহানাল্লাহ!
১৫ রমাদ্বান শরীফ- সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৭ রমাদ্বান শরীফ- সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাদের পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
এছাড়াও উক্ত ১৭ তারিখে ঐতিহাসিক বদর জিহাদ সংঘটিত হয় এবং পবিত্র ফাতহে মক্কা বা পবিত্র মক্কা শরীফও বিজয় হয়। সুবহানাল্লাহ!
১৮ রমাদ্বান শরীফ- (ক) উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এবং (খ) সিবতু রসূল আর রবি’ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার দায়িত্ব গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৯শে রমাদ্বান শরীফ- সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ হাদিয়িল উমাম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, রমাদ্বান শরীফ মাস উনার শেষ ১০ দিন অর্থাৎ নাজাতের ভাগে রয়েছে-
২১শে রমাদ্বান শরীফ- সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছামিন মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৩শে রমাদ্বান শরীফ- সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৫শে রমাদ্বান শরীফ- সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
২৬শে রমাদ্বান শরীফ- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র নিসবতে আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
বেজোড় রাত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর শরীফ। যে মহান রাত্রটি হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ এবং দোয়া কবুলের খাছ রাত্র। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত হানাফী মাযহাব উনার ফতওয়া মতে ২৭শে রমাদ্বান শরীফ পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর শরীফ।
এছাড়া ২১, ২৩, ২৫, ২৭, ২৯ রমাদ্বান শরীফ পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর শরীফ তালাশ।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সরকারের জন্যও ফরয হচ্ছে- মহাসম্মানিত মহান মাস পবিত্র মাহে রমাদ্বান শরীফ উনার বরকতময় বিশেষ রাত ও দিনসমূহ ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে অত্যন্ত জওক-শওকের সাথে উদযাপন করার জন্য সার্বিক আনজাম দেয়া ও মাহফিল করা। সাথে সাথে সে মুবারক বিষয়গুলো শিশুশ্রেণী থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ শ্রেণী পর্যন্ত সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত করা। আর এজন্যই পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস খালি চোখে চাঁদ তালাশ করে সঠিক তারিখে শুরু করা অত্যধিক জরুরী।
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- বাংলাদেশে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে- আগামী ২৯শে শা’বান শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১২ই আশির ১৩৯১ শামসী, ১১ই মার্চ ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) দিবাগত সন্ধ্যায়। সেদিন চাঁদ দিগন্তরেখার ১৪ ডিগ্রী ১২ আর্ক মিনিট উপরে অবস্থান করবে এবং চাঁদের বয়স হবে প্রায় ২৫ ঘণ্টা ২৮ মিনিট। সেদিন ঢাকায় সূর্যাস্ত ৬টা ০৬ মিনিটে এবং চন্দ্রাস্ত ৭টা ১৫ মিনিটে অর্থাৎ ১ ঘন্টা ০৯ মিনিট চাঁদ আকাশে অবস্থান করে অস্ত যাবে। আর সেদিন চাঁদ অবস্থান করবে ২৬৫ ডিগ্রী আযিমাতে এবং সূর্যের অবস্থান থাকবে ২৬৬ ডিগ্রী আযিমাতে। সূর্যাস্তের সময় চাঁদ ১৫ ডিগ্রী কোণ করে সূর্য থেকে সরে থাকবে এবং চাঁদের মাত্র ০১.৭৩% আলোকিত থাকবে। সেদিন বাংলাদেশের আকাশ যথেষ্ট পরিষ্কার থাকলে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ মাস উনার চাঁদ দেখা যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। চাঁদ দেখতে পাওয়ার আনুমানিক সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩৪ মিনিটের কিছু আগে বা পরে।
বাংলাদেশে অমাবস্যা সংঘটিত হবে ১১ই আশির ১৩৯১ শামসী। ১০ই মার্চ, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার), ঢাকার সময় অনুযায়ী বিকেল ৪টা ৩৮ মিনিটে।
সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী প্রতি মাসে চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। সে লক্ষ্যে সকলকে আগামী ২৯শে শা’বান শরীফ ১৪৪৫ হিজরী, ১২ই আশির ১৩৯১ শামসী, ১১ই মার্চ ২০২৪ খৃঃ. ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) সন্ধ্যায় চাঁদ তালাশ করতে হবে এবং সকল প্রতিনিধিকে সতর্কতার সাথে চাঁদ তালাশ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২১শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! রবীবাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মী বা’দা উম্মী আছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! তাই উনার সম্মানার্থে উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করা অর্থাৎ পবিত্র ওয়াজ শরীফ, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও দোয়ার মাহফিলের আয়োজন করা মুসলিম উম্মতের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য।
২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- ‘যে ব্যক্তি পর্দা করে না ও অধীনস্থদের পর্দায় রাখে না, সে দাইয়্যূছ। ’ নাউযুবিল্লাহ! ছবি, টিভি চ্যানেল, সিনেমা, নাটক, ফ্যাশন শো, সৌন্দর্যের প্রতিযোগিতা, সেলফি, গান-বাজনা, খেলাধুলা এগুলো মুসলমানদেরকে ‘দাইয়্যূছ’ বানানোর অর্থাৎ বেপর্দা-বেহায়া করার বিধর্মীয় বা বিজাতীয় সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। নাউযুবিল্লাহ!
২৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক বা মহাপবিত্র জীবনী মুবারক জানা ও বেশি বেশি সর্বত্র আলোচনা করা এবং প্রতিক্ষেত্রে উনাকে পরিপূর্ণরূপে অনুসরণ-অনুকরণ করার মাধ্যমে দায়িমীভাবে অনন্তকালব্যাপী মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করা ফরয।
২২ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সর্বাবস্থায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত বা অনুসরণ-অনুকরণ করা। অর্থাৎ মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক মুতাবিক চলে শতভাগ সুন্নতী জিন্দেগী বাস্তবায়ন করার সাথে সাথে সুন্নতী পোশাক পরিধান করে হাক্বীক্বী মুত্তাক্বী হওয়ার কোশেশে মশগুল থাকা।
২১ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের পরিপূর্ণ মিছদাক হচ্ছেন উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ!
২০ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রত্যেক মুসলমান জ্বিন-ইনসান পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য ফরযে আইন হচ্ছে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে সর্বাধিক মুহব্বত করা, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ করা এবং উনাদেরকে অনুসরণ করা। সুবহানাল্লাহ!
১৯ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা আসতে আর মাত্র ৬ দিন বাকি। এ মহান দিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র মহাসম্মানিত আযীমুশ্শান নিসবাতুল আযীমাহ শরীফ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্বয়ং নিজেই বাল্যবিবাহ মুবারক করেছেন। যা মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র ওহী মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
১৭ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের বিশুদ্ধ আক্বীদাহ হলো- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই অর্থাৎ উনার মহাসম্মানিত নূরুল কুদরত মুবারক বা নূর মুবারকই মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বপ্রথম সৃষ্টি। সুবহানাল্লাহ! উক্ত মহাসম্মানিত নূর মুবারক উনার থেকেই কায়িনাতের সমস্ত কিছু সৃষ্টি করা হয়েছে। এমনকি আগুন, পানি, মাটি, বাতাস ইত্যাদি উপাদানসমূহও উনার থেকে এবং উনার বহু পরে সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু “মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ” মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সেহেতু প্রতি আরবী মাসের এ মুবারক তারিখটি হচ্ছেন- সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ এবং সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ!
১৫ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ সুমহান বেমেছাল ফযীলতপূর্ণ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ঈমানদার হিসেবে দাবিকারী প্রত্যেকের জন্য ফরয হচ্ছে- সম্মানিত শরীয়ত উনার প্রতিটি বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করা এবং প্রতিটি আমল পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী করা।
১৩ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)