নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত রওযা শরীফ যিয়ারত করার ফযীলত, তারতীব ও আদব (৪)
, ০৯ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৯ আউওয়াল, ১৩৯১ শামসী সন , ২৮ জুন, ২০২৩ খ্রি:, ১৪ আষাঢ়, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সুন্নত মুবারক তা’লীম
পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে অবস্থান করার সময় উনার গুরুত্ব, ফযীলত, শান, মান ও উনার ইজ্জত মুবারক উনাদের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। মনে রাখা দরকার যে, এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মসজিদ মুবারক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মসজিদ মুবারক। এই মহাসম্মানিত মসজিদ মুবারক উনার প্রতিটি খুঁটি মুবারক, স্তম্ভ মুবারক উনাদের সাথে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিবিড় গাঢ় সম্পর্ক মুবারক রয়েছেন। এ সম্মানিত মসজিদ উনার অভ্যন্তরেই রয়েছেন রিয়াদুল জান্নাহ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মিম্বর শরীফ, পবিত্র মেহরাব শরীফ, পবিত্র আছহাফে সুফফা, তওবা স্তম্ভ মুবারক, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার স্তম্ভ মুবারক, উসতুওয়ানে হান্নানা, উসতুওয়ানে আবু লুবাবা, তাহাজ্জুদ স্তম্ভ মুবারক ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ শনাক্ত করা মুবারক স্থানগুলো সম্মানিত মসজিদ উনার অভ্যন্তরেই রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, নিজের ভাড়া করা হোটেল বা বাড়িতে আরাম করার পর অধিকাংশ সময় ওযূ করে মহাসম্মানিত মসজিদে নববী শরীফ উনার মধ্যে আদবের সাথে ই’তিকাফের নিয়তে অবস্থান করতে হবে। পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত, যিকির, ফিকির, মুরাক্বাবা, মুশাহাদা, অধিক মাত্রায় পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠ করার খেয়াল রাখতে হবে এবং আত্মাকে প্রতিটি মুহূর্তে রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে রুজু করে দিতে হবে। আর উনার সম্মানিত দীদার মুবারক উনার জন্য প্রতীক্ষায় থাকতে হবে। সম্মানিত মসজিদ উনার মধ্যে অবস্থানকালীন মহাসম্মানিত রওযা শরীফ উনার চার দেয়াল মুবারক উনাদের আশেপাশেই থাকতে হবে। বলা যায়না, কোন মুহূর্তে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে আপনাকে তলব করা হয় এবং আবাদুল আবাদ পর্যন্ত নছীবের দুয়ার খুলে দেয়া হয়। কারো সাথে কোন কথাবার্তা না বলে এক মন এক ধ্যানে নিজেকে উনার দরবার শরীফে দারওয়ানের মতো সজাগ রাখতে হবে। নিজের অস্তিত্ব অজুদকে একেবারে দাফন করে ফেলতে হবে। ভিখারী দীনহীন অবস্থায় উনার সামনে আসতে হবে। যদি কদাচ কোন কারণে ভুলত্রুটি হয়েই যায় তবে এমনভাবে তওবা-ইস্তিগফারে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে হবে যাতে পবিত্র রওযা শরীফ থেকে ক্ষমার সুসংবাদ মুবারক বয়ে আসে। কারণ, এ বারগাহ এত ফযীলত, বরকতপূর্ণ যে, এখানে আদব বজায় রাখা খুবই কঠিন।
অন্যান্য সম্মানিত স্থানগুলো থেকে ফায়দা নেয়া:
মহাসম্মানিত রওযা শরীফ তারতীব অনুযায়ী যিয়ারত মুবারক করার পর পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবস্থানকালীন সময়ে অন্যান্য বরকতময় সম্মানিত স্থানগুলোও যিয়ারত করতে হয়। বিশেষ করে জান্নাতুল বাক্বী শরীফ, উহুদ ময়দান, পবিত্র মসজিদে কুবা শরীফ, পবিত্র মসজিদে ক্বিবলাতাইন শরীফ, পবিত্র মসজিদে জুমুয়া শরীফ এবং অন্যান্য আরো সম্মানিত মসজিদ মুবারক যেগুলোর কোন কোনটিতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র নামায আদায় করেছেন এবং কোনটিতে অবস্থান মুবারক করেছেন। এছাড়াও সম্মানিত এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে, যেগুলো শুধু কিতাবেই পাওয়া যায়। কিন্তু বাস্তবে উনাদের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী শরীফ গিয়ে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদেরকে, আবনাউ রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও বানাতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে, অন্যান্য আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে, জলীলুল ক্বদর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে সালাম মুবারক পেশ করা এবং সেখানে নিজের জন্য উনাদের উসীলা মুবারক দিয়ে কায়মনোবাক্যে দুয়া করার গুরুত্ব রয়েছে। কারণ এটি দুয়া কবুলের স্থান। সুবহানাল্লাহ!
এই সম্মানিত জান্নাতুল বাক্বী শরীফ সম্পর্কে পূর্ববর্তী আসমানী কিতাবেও বর্ণিত আছে। এখানে ১০ হাজার হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা শায়িত আছেন এবং হাজার হাজার তাবিয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা, আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা, বুযুর্গানে দ্বীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা রয়েছেন। তবে এইসব কবরস্থানের কোন একটি কবরও এখন চিহ্নিত করা নেই।
সম্মানিত উহুদ ময়দানে গিয়ে স্মরণ রাখতে হবে, এ পাহাড় সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক তীব্র ছিলো। এ পাহাড়ের মাঝে রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুল্লাহ্ মুবারক (দন্ত মুবারক) পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন। এবং উনার পাদদেশে আসাদুল্লাহি ওয়া আসাদু রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুশ্ শুহাদা হযরত হামযা আলাইহিস সালাম তিনিসহ অন্যান্য হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে যারা পবিত্র উহুদ জিহাদে শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন উনাদেরকেও সালাম পেশ করতে হবে।
মহাসম্মানিত মদীনা শরীফ উনার মধ্যে অবস্থানকালীন আদব:
পবিত্র মদীনা শরীফে অবস্থানকালীন উনার বুযুর্গী, সম্মান-ফযীলত মুবারক উনাদের প্রতি পলকে পলকে খেয়াল রাখতে হবে। যতদিন মনের আকর্ষণ, শ্রদ্ধাভক্তি থাকে, যতদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইচ্ছা হয় ততদিন এ শহরে বাস করা যায়। আত্মীক আকর্ষণ শুন্য হলে, উনার সম্মান মুবারক উনার প্রতি দৃষ্টি না রাখতে পারলে এখানে অবস্থান করার চেয়ে দ্রুত সরে যাওয়াই উত্তম। এখানকার অলি-গলি, হাট-বাজার, বৃক্ষলতা, পাতা, ঝরনা, বাগান ক্ষেতসমূহ প্রতিটি ক্ষেত্রই সম্মানিত রিসালত উনার সুবাস দ্বারা প্রতিপালিত। কাজেই এখানকার প্রতিটি জিনিসকেই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকেই মুহব্বত করতে হবে।
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি এই পবিত্র ভূমিতে বিছালী শান মুবারক একই সাথে শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশের জন্য সর্বদা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট দুয়া করতেন। আশিকে রসূল, সম্মানিত মদীনা শরীফ উনার আলিম, হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি সম্মানিত মদীনা শরীফ উনার পবিত্রতা রক্ষার জন্য প্রতি তিন চারদিন পর মদীনা শরীফ উনার হুদুদে হেরেম সীমানার বাইরে গিয়ে হাজত সেরে নিতেন। সুলত্বানুল হিন্দ, হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ অবস্থাকালীন মহাসম্মানিত রওযা শরীফ যিয়ারত করতে আসতেন হামাগুড়ি দিয়ে। সুবহানাল্লাহ!
হানাফী মাযহাব উনার সম্মানিত ইমাম, হযরত ইমামে আযম আবূ হানিফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একাধারে ১৯ দিন মহাসম্মানিত মদীনা শরীফ উনার সম্মানার্থে হাজত সারেননি। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, উপরোক্ত আলোচনা দ্বারা বুঝা গেলো, কেউ যদি এখান থেকে ফয়েজ, বরকত হাছিল করতে চায় তবে তাকে পূর্ববর্তী সলফে ছালিহীনদের রীতিনীতি অনুসরণ করে চলতে হবে। মনে রাখতে হবে, সম্মানিত মদীনা শরীফ উনার অধিবাসী উনাদেরকে মুহব্বত করা, উনাদের উপকার করা, খিদমত করা, মহাসম্মানিত শহর উনার ইজ্জত-হুরমত রক্ষা করা মহাসম্মানিত হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রেযামন্দী সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের কারণ এবং এখানকার সম্মানিত অধিবাসী উনাদের প্রতি বদগুমানী, হিংসা পোষণ করার অর্থ বদ নছীবের খাতায় নিজের নাম উঠানো।
বিদায় বেলা বা বিচ্ছেদ হওয়ার মুহূর্ত:
যখন বিদায়ের বেলা, অন্তিম মুহূর্তটি এসে যায়, যখন মাশুকের গৃহের দরজা আপনা আপনি রুদ্ধ হয়ে যায় যখন বিরহ যাতনার বারীধারা বর্ষণ হতে থাকে, যখন মাহবূব উনাকে নিকটে পেয়েও দূরে চলে যেতে হয় সেই ক্ষণ, সেই মুহূর্তটি বড়ই দীর্ঘ, বিষাদময়। তাই কোন এক বিদগ্ধ কবি বলেন-
“বলো না গো বিদায়ের বারতা,
মনে আমার সইবে না সে ব্যাথা।’
এ ছন্দময় বিষাদ পংক্তির আলোকে মহান আল্লাহ পাক উনার পরম বন্ধু, মাহবুব, শ্রেষ্ঠতম রসূল, মাক্বামে মাহমূদ উনার উচ্চতর মাক্বামের অধিকারী, হাউযে কাওছার ও শাফায়াতে কুবরা উনাদের কর্ণধার, ইমামুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দরবার শরীফে আবার রিক্ত নিঃস্ব দীনহীন, অপরাধী, অসহায়, মিসকীনের ছূরতে পূর্ব পদ্ধতি মুতাবিক উনাকে পবিত্র ছলাত মুবারক- পবিত্র সালাম মুবারক পেশ করুন এবং নিঃশব্দে খুব করে কান্নাকাটি করতে থাকুন এবং উনার নিকট আরজী করুন, তিনি যাতে দয়া করে আবার উনার মহান আলীশান দরবার শরীফ ডেকে আনেন। এইভাবে যতদিন জিস্মে (শরীরে) রূহ থাকে ততদিন যাতে তিনি উনার করুনার বাতাস এবং স্নেহের পাখা দ্বারা উড়িয়ে নিয়ে আনেন এবং এটা যে করেই হোক উনার বারগাহ থেকে মঞ্জুর করে নেন। কারণ, উনার দয়ার বাতাস বইলে অবহেলিত খড়কুটোও কবুলকৃত, মনোনীত হয়ে যাবে। সুবহানাল্লাহ!
কাজেই শেষ সময় এ দুয়াটিও করতে পারেন, আত্মা বের হওয়ার মতো কঠিন মুহূর্তে, কবরে, মীযানে, হিসাব-নিকাশের সময় পুলছিরাতে সর্বশেষ জান্নাতে যাতে উনার সঙ্গী-খাদিম হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার দীদার মুবারক হাছিল করা যায়। এইভাবে কাকুতি মিনতি করে দুয়া করে ধীরে ধীরে বাক্বী দরজা দিয়ে বের হয়ে মুখখানী সুবজ গুম্বজ উনার দিকে রোখ করে সামান্য পিছন দিকে চলতে থাকুন এবং অতিশয় মুহব্বত, পূর্ণ ভক্তি, শ্রদ্ধা, ইয়াক্বীন, বিশ্বাস, মুহব্বত, ঈমান, উৎফুল্ল আত্মা, খোশ মেজাজ, পরিপূর্ণ জজবা ও ইশকের সহিত সাওয়ারীতে উঠুন এবং মাহবুব উনার মিলনভূমি পবিত্র মদীনা শরীফ ত্যাগ করুন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার পরিচয় ও প্রকারভেদ (২)
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন সুন্নতী লিবাস ‘চাদর’
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন সুন্নতী খাবারের পাত্র কাঠের বাটি বা পেয়ালা
২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন সুন্নতী চামড়ার বালিশ
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সুন্নত মুবারক পালনে কোন হীনম্মন্যতা নয়, বরং সব পরিবেশেই দৃঢ়চিত্ত থাকতে হবে
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার ইত্তেবা ও মুহাব্বত মুবারকে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল দৃষ্টান্ত মুবারক
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুতা-মোজা ঝেড়ে পরিস্কার করে পরিধান করা খাছ সুন্নত মুবারক
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন সুন্নতী ফল ‘আঙুর’
২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
চামড়ার মোজা পরিধান করা খাছ সুন্নত মুবারক
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন সকল ধরণের সুন্নতী খাবার বরকতময় রোগমুক্ত শিফা দানকারী সুন্নতী খাদ্য “ভাত”
২১ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
খাছ সুন্নতী না’লাইন বা স্যান্ডেলের বর্ণনা (০৩)
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কেন্দ্র’ থেকে সংগ্রহ করুন খাছ সুন্নতী “টুপি
২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)